সাধনা মহল আওয়ামী দালাল ও সুবিধাভোগী

সবুজ বাংলাদেশ ডেক্স:

সাধনা মহল ফেসবুকে নিজেকে আওয়ামী-বিরোধী হিসেবে জাহির করলেও সে আওয়ামী সরকারের অতি ঘনিষ্ঠ ছিল। আওয়ামীবিরোধী বুলির আড়ালে সাধনা মহল একজন আওয়ামী দোসর এবং সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগীদের একজন।

সাধনার কমপক্ষে পাচজন প্রাক্তন স্বামীর একজন আওয়ামী সরকারের সবচেয়ে দূর্ণীতিগ্রস্ত এবং খুনী হাসিনার সবচেয়ে কাছের ব্যাক্তিদের একজন। হাসিনার ক্যাবিনেট সেক্রেটারি কবীর বিন আনোয়ার ছিল সাধনা মহলের স্বামী। ভেরিফাই করতে চাইলে কবীর বিন আনোয়ারের স্ত্রী তৌফিকা কবিরের সাথে কথা বলুন। তৌফিকা কবিরের ফোনঃ ০১৭১০৮৭৬৩৪৫। সাধনা মহল তার স্বামী কবীর বিন আনোয়ারের টাকা এবং ক্ষমতার জোরে দাপট দেখিয়ে চলত। সাধনার রয়েছে কোটি কোটি টাকা। সে কোন কাজ না করলেও ঐ টাকার জোরে বিলাসী জীবন চালায়। মদ খায়। ফুর্তি করে। গুলশান ক্লাব, বারিধারা ক্লাব, বনানী ক্লাব, উত্তরা ক্লাবে ধনী ব্যবসায়ীদের সাথে তাঁর ওঠাবসা।

আওয়ামী সরকারের বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু সাধনার বয়ফ্রেন্ড। বনানীর সারিনা হোটেলের পাশে নসরুল হামিদ বিপুর অফিসে ছিল সাধনার নিয়মিত যাতায়াত। খুনী হাসিনার পতনের পরে নসরুল হামিদ বিপুর অফিসের লোকেরা সাধনা-বিপুর সম্পর্কের কথা গোয়েন্দা সংস্থাকে জানিয়েছে। নসরুল হামিদ বিপু সাধনার প্রাক্তন স্বামী কবীর বিন আনোয়ারের বাডি বা দোস্ত। তারা একসাথে ফূর্তি-মৌজ করত।

গুলশান ও বারিধারা ক্লাবের দুর্নীতিবাজ আওয়ামী-ক্রিম খাওয়া ক্ষমতাধর ব্যক্তিরা সাধনার বয়ফ্রেন্ড। এমন একজন হল আওয়ামী ব্যবসায়ী গুলশানের এহসান এমদাদ (ফোনঃ ০১৭১৩০৩৮৬৫৯)যে কিনা খুনি হাসিনার অতি ঘনিষ্ঠ ছিল। বারিধারা ক্লাবে যাতায়াতের সূত্রে এক-এগারোর কুশীলব এবং সাবেক এমপি লেঃ জেঃ মাসুদ উদ্দীন চৌধুরী সাধনা মহলের অতি ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিতে পরিনত হয়। সাধনার আরেকজন বয়ফ্রেন্ড ব্যবসায়ী শাহীদ আলম (০১৭১১৫৬৮৪২৫) ঢাকা ঊত্তরের তথাকথিত মেয়র আতিকুল ইসলামের বেয়াই। এছাড়া রাষ্ট্র. সংস্কার আন্দোলনের নেতা হাসিবুদ্দীন হোসেন, দিদারুল ভুঈয়া, জাভেদ ইকবাল, মোস্তাকিম বিল্লা মাসুম, গনমুক্তি মঞ্চের নেতা সাকিব প্রত্যয় সহ বহু লোকের সাথে সাধনার অতি ঘনিষ্ঠতা আছে।

সাধনা মহল ১৯৯৬ সালে বিয়ে করে বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নুরুল মোমেন ভুইয়াকে (নুরুল মোমেন ভুঁইয়া; সহকারী অধ্যাপক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়; বিয়েঃ ১৯৯৬; সাধনা মহলের পরকীয়ার কারণে ডিভোর্স ২০০৬ সালে; ফোনঃ০১৭২৬৩১১০৩১)। কয়েক বছরের মধ্যেই সেই বিয়ে ভেঙ্গে যায় সাধনার বেপরোয়া পরকীয়ার কারণে। ডিভোর্স হলেও বিভিন্ন চাপ প্রয়োগ করে নুরুল মোমেন ভুইয়ার কাছ থেকে ১০ লক্ষ টাকা আদায় করেন। নুরুল মোমেন ভুঁইয়ার বড় ভাই ত্যাগী বিএনপি নেতা নূরুল ইসলাম ভূইয়া ছোটনের সাথে কথা বললে সব জানতে পারবেন।

২০০৭ এবং ২০০৯ সালে সাধনা মহল দুটি অনানুষ্ঠানিক বিয়ে করে এবং মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ওইসব বিয়ের ডিভোর্স করে। ২০১০ সালে বিয়ে করে প্রাক্তন আর্মি অফিসার জাকির আহমেদ জাকির কে। সাধনার পরকীয়া সম্পর্কের কারণে অশান্তি সৃস্টি হলে ২০১৩ সালে সে নারি-নির্যাতনের মামলা দিয়ে জাকির কে জেলে পাঠায়। ৩০ লক্ষ টাকায় আপোষ করে জাকির রেহাই পায় (বিয়েঃ২০১০; সাধনা মহলের পরকীয়ার কারণে ডিভোর্স ২০১৩ সালে; জাকিরের ফোনঃ০১৭১৩৩৩০০২০; ০১৯১৯২৯২৫৪৭৪)। এই জাকির আহমেদ জাকির কাজ করত জেমকন-মীনা গ্রুপে।এই গ্রুপের একটি কোম্পানীর সিঈও ছিল। আওয়ামী দালাল কাজী শাহেদ আহমেদের খুব-ই কাছের লোক ছিল এই জাকির আহমেদ জাকির।

২০১৮ সালে আওয়ামী-ঘনিষ্ঠ কর্নফুলি গ্রুপের ইঞ্জিনিয়ার রশিদ নামে এক ব্যাবসায়ীকে বিয়ে করে সাজানো নারী-নির্যাতন মামলা দিয়ে সাধনা হাতিয়ে নেয় ৬০ লক্ষ টাকা (ইঞ্জিনিয়ার রশীদ, সদস্য, বারিধারা ক্লাব, বারিধারা, ঢাকা; এবং জাহাজ শিল্প ও পানিসম্পদ বিষয়ক ব্যবসায়ী)। এছাড়া সাধনা বদরুল ইসলাম খান (পিতাঃ মৃত এম এ হান্নান, বাড়ীঃ ১২৮, এলিফ্যান্ট রোড, নিউ মার্কেট থানা, ঢাকা) নামে এক ব্যক্তিকে বিয়ে করে মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করেছিল বলে জানা গেছে।

সোশ্যাল মিডিয়া ও বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা থেকে পাওয়া সুত্রে, সাধনা মহল গোবিন্দ বর নামে এক মালুকে বিয়ে করে টাকা আদায় করতে না পেরে তাঁর সাথে মামলায় জড়িয়েছে।ব্যাপারটা এত নোংরা পর্যায়ে গেছে যে আমি সাধনার সাথে কখনো যুক্ত ছিলাম একথা ভাবতেও লজ্জা লাগছে।একজন মুসলমানের সন্তান হয়ে কেন একজন মালাউন কে বিয়ে করতে হয়। বিয়ে করে ফাঁদে ফেলে টাকা আদায় করা সাধনার ব্যবসা। এইকারনে সে একা বাসা ভাড়া নিয়ে থাকে আর ফাঁদে ফেলে টাকা উপার্জন করে। রাজনীতি হল তাঁর ছদ্মবেশ। ভারত বিরোধিতার কথা মুখে বল্লেও সাধনা ভারতের র’ এর দালাল। ভারতের র’ এর লোক সুবীর ভৌমিকের সাথে সাধনার সম্পর্ক দেখেই বোঝা যায়।

বিনিয়োগকারীর টাকা মেরে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন ডেসটিনি সাবেক এমডি রফিকুল আমিনের

নিজস্ব প্রতিবেদক:

সম্প্রতি কিছু মিডিয়ার মাধ্যমে খবর প্রচারিত হয় যে ডেসটিনি-২০০০ লি: সাবেক এমডি মোহাম্মদ রফিকুল আমিন রাজনৈতিক দল গঠন করতে যাচ্চেন। অনুসন্ধানে উঠে এসেছে
১৭৩ /২২ সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে ডেসটিনির চেয়ারম্যান প্রশান্ত ভুষণ বড়ুয়া,ডেসটিনি চালু না করে ও ৪৫ লক্ষ বিনোগকারীদের টাকা ফেরত দেওয়া প্রক্রিয়া চালু না করে সাজা প্রাপ্ত আসামী মোঃ রফিকুলি আমীন এর সাথে মিলে বিগত ফ্যাসিষ্ট সরকারের বিতাড়িত নেতাকর্মীদের পূনর্বাসনের আশায় রাজনৈতিক দল গঠনের প্রচেষ্টা করছে।
বিনিয়োগকারীদের ২২০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে ২০২২ সালে ১২ই মে আদালত কতৃক দোষী প্রমাণিত হয়। অপর আরেকটি মামলায় ডেসটিনি ট্রি প্লান্টেশনের লি:২৩৪১কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ প্রমাণিত হয়ে ১৫ ই জানুয়ারি ২০২৫ সালে রায় ঘোষণা করে, ১২ বছরের সাজা দেয়, ১২ বছরের কারাভোগ শেষে রফিকুল আমিন মুক্তি পায়।

মুক্তি পেয়ে ডেসটিনি ২০০০-লিঃ মালিকানাধীন বৈশাখী টেলিভিশন নিজের নিজের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নে্
অথচ ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যারিস্টার প্রশান্ত ভূষণ বড়ুয়া, ফ্যাসিস্ট দোসর হয়ে কাজ করত,ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ,সভাপতি ছিলেন টক শো করে বিএনপি নেতা কর্মীদের হেনোস্তা করার ব্যক্তিত্ব, লন্ডনে পলাতক থেকে,সরকার বিরোধী বিভিন্ন পোষ্ট দিয়ে,ফেইসবুকে স্বরব থাকে ব্যারিস্টার প্রশান্ত ভূষণ বড়ুয়া। এখনো সে লন্ডনে অবস্থান করতেছে। সাধারণ বিনিয়োগ কারীদের প্রশ্ন এখনো কিভাবে চেয়ারম্যান পদে আছে। প্রমাণিত সাজাপ্রাপ্ত আসামি রফিকুল আমিনকে নিয়ে নতুন রাজনৈতিক দল করে আওয়ামী লীগের দোসর ব্যারিস্টার প্রশান্ত ভূষণ বড়ুয়া আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার লক্ষ্য।কৌশলগতভাবে কয়েকটি রাজনৈতিক দল থেকে কিছু নেতা-নেত্রী এনে নিজেদেরকে মহামানব পরিচয় দেওয়ার পায়তারা দিচ্ছে।
রফিকুল আমিন ৪৫ লক্ষ জনগণের টাকা ফেরত না দিয়ে তাদের টাকা দিয়ে রাজনৈতিক দল গঠন করে বাংলাদেশে প্রতারণার নতুন কৌশল করে হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে খাওয়া ব্যক্তি ও আওয়ামী লীগের দোসর নিয়ে রাজনৈতিক দল গঠন করে ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেড সমস্ত সম্পত্তি আত্মসাৎ করার অভিনব কায়দা তৈরি করার চেষ্টা করতেছে।
বাংলাদেশ সংবিধানে দুই বছরের বেশি সাজা হলে অতপর পাঁচ বছর অতিক্রম না হলে কেউ নির্বাচন করতে পারবে না আবার দৈত নাগরিক হলে নির্বাচন করতে পারবে না রফিকুল আমিন ও তার পরিবার কানাডার নাগরিক এত শর্ত থাকা সত্ত্বেও অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে রাজনৈতিক দল গঠন করতে যাচ্ছে।
জেলখানা বসে ১৩০ এর বেশী কোম্পানি তৈরি করেছে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় মোবাইল দিয়ে জেলখানায় বসে সারা বাংলাদেশের লোকের সাথে কথা বলার ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল। ২০১২ সালের পূর্বে ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর সাথে DMCSL এর যৌথ বিনিয়োগে সরাসরি ১৭টি কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা রয়েছে। বর্তমানে রফিকুল আমিন এই ১৭টি কোম্পানির কোন একটির দায়িত্বে নাই। অথচ দায়িত্বে না থেকেও তার ইশারায় মাল্টিপারপাসে নিজের লোক সভাপতি বানিয়ে ১৭ টি কোম্পানির সমস্ত সম্পত্তি আত্মসাৎ করার সুযোগ নিয়েছে। ডেসটিনি গ্রুপ বলতে কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি ব্যক্তিগত অসৎ এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য ডেসটিনি গ্রুপ নাম ব্যবহার করতেছে।নতুন রাজনৈতিক দলের সাথে ডেসটিনি-২০০০লিঃ জড়িত নাই। ৪৫ লক্ষ মানুষের তাদের কর্মসংস্থা ও বিনিয়োগ ফেরত পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। সাজাপ্রাপ্ত মোঃ রফিকুল আমীন ডেসটিনি-২০০০লিঃ মালিকানাধীন বৈশাখী টেলিভিশন এর বর্তমান বোর্ডের কোন দায়িত্বে না থেকেও ক্ষমতা ব্যবহার করে যাচ্ছেন। এতে করে কোম্পানি আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি ও বোর্ডের বাকী মেম্বারদের প্রাণ নাসের হুমকি দিয়ে দখল করে রাখছে।

আওয়ামী লীগের দোসর ব্যারিস্টার প্রশান্ত ভুষণ বড়ুয়া ডেসটিনির মালিকানাধীন বৈশাখী মিডিয়া লি:,আদালত কর্তৃক বোর্ডের চেয়ারম্যান,
আওয়ামী লীগের দোসর টিপু আলম,গোপালগঞ্জের আব্দুর রউফ এবং সাজাপ্রাপ্ত আসামি রফিকুল আমিন কে নিয়ে সাধারণ মানুষের কষ্টের অর্জিত টাকার বিনিয়োগকারীদের সম্পত্তি লুটেপুটে খাচ্ছে। মূলত ব্যারিস্টার প্রশান্ত ভূষণ বড়ুয়া রফিকুল আমিনকে নিয়ে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করতে যাচ্ছে।
রফিকুল আমীন ডেসটিনির ২০০০লি: কোন পথ পদবী নাই । ডেসটিনি২০০০লি: বর্তমানে মহামান্য হাইকোর্ট নিযুক্ত বোর্ড দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।
সাধারণ জনগণের ধারণা রাজনৈতিক দল গঠনের প্রচেষ্টা বিগত ফ্যাসিষ্ট সরকারের বিতাড়িত নেতাকর্মীদের পূনর্বাসন প্রক্রিয়ার একটি অংশ ।

মিরন খান নামে ডেসটিনি-২০০০লিঃ একজন পিএসডি তার ফেসবুক পোষ্টে রফিকুল আমিনের উদেশ্য বলেন:
৪৫ লক্ষ ডিষ্ট্রিবিউটরের ভবিষ্যত অন্ধকার করে দিয়ে আপনি কিসের রাজনীতি করেন..???
ডেসটিনির বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ ফেরত দেওয়ার কোন পদক্ষেপ না নিয়ে আপনি কিসের রাজনৈতিক দল করছেন…??
১২ টা বছর আমরা যে আপনার মুখের দিকে তাকিয়ে অপেক্ষা করলাম তার মুল্যায়ন না করে আপনি কিসের রাজনীতি করেন…??
আপনি রাজনৈতিক দল গঠন করে ডেসটিনির ঐক্য নষ্ট করলেন, কারন আমাদের ৪৫ লক্ষ ডিষ্ট্রিবিউটরদের মাঝে বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের লোক আছে, আপনি যেনে বুঝেই এই কাজটা করলেন…
আপনি যে দল গঠন করলেন সেইটা অচিরেই হাসির খোরক হবে, হিরো আলম যতটা গ্রহন যোগ্যতা পেয়েছে আপনি সেইটাও পাবেন না, কারন হিরো আলমের কাছে কেও বিনিয়োগ করেনি, তার কোন এমএলএম কোম্পানী ছিলো না, সে ১২ বছর জেল খাটেনি।
আপনি যাদের উৎসাহ পেয়ে এই কাজগুলো করছেন তাদের রাজনীতির বিন্দু পরিমান অভিজ্ঞতা নেই, এরাই একসময় আপনাকে একা ফেলে পিছু হটবে (লিখে রাখেন)
সত্য বলতে আপনি আসল রত্ন ফেলে কাচ নিয়ে দৌড়াচ্ছেন, আজ হোক কাল হোক আপনি বিষয়গুলো বুঝবেন কিন্তু সেই সময় আপনার গত ১২ বছরে জেলে বসে গুছানো অর্থ শেষ হয়ে যাবে,
এসব পাগলামী ছেড়ে সঠিক পথে আসেন,
তবে একটা কথা মনে রাখবেন স্যার, “পুত্র শোকের চাইতে টাকার শোক বড়” এতদিনে জেলে ছিলেন তাই অনেককেই আশার বানী দিয়ে ঠান্ডা রেখেছি, এখন আর সম্ভব হবে না, যখন বিনিয়োগকারীরা বুঝবে আপনি উলটো পথে হাটছেন তখন প্রত্যেক বিনিয়োগকারী টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য আদালতের দারস্থ হবে, তখন আপনার একুলও যাবে ওকুলও যাবে….!!

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম