সারাদেশে অনলাইনে এনআইডি কার্যক্রম বন্ধ

স্টাফ রিপোর্টার:

জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা কার্যক্রম সারাদেশে সাময়িকভাবে বন্ধ রয়েছে। এনআইডি সার্ভারে প্রবেশের সময় ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) না আসায় এ সমস্যা দেখা দিয়েছে। এতে চরম দুর্ভোগে রয়েছেন হাজারো মানুষ। দেশের নানা প্রান্ত থেকে সেবা নিতে এসে ইসিতে অপেক্ষা করছেন সেবাগ্রহীতারা।

মঙ্গলবার (১৩ মে) জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের (এনআইডি) মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এ এস এম হুমায়ুন কবীর বলেন, আমাদের সার্ভারে লগইন করার জন্য ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর একটি ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ডের (ওটিপি) প্রয়োজন হয়। সে ওটিপি না আসায় কর্মকর্তারা সার্ভার ঢুকতে পারছেন না। এজন্য আপাতত অনলাইন কার্যক্রম বন্ধ আছে। তবে ছবি তোলা বায়োমেট্রিক গ্রহণের কার্যক্রম চলমান আছে। ওটিপি সমস্যার সমাধান হলেই সব কার্যক্রম শুরু হবে।

তিনি বলেন, আমাদের সার্ভার বন্ধ নয়। আমরা এনআইডি কার্যক্রম পরিচালনা করার একটি ওটিপি সার্ভিস কিনেছে সেটি যাদের কাছে থেকে নিয়েছি তাদের সিস্টেমে সমস্যা হয়েছে, ঠিক করার কাজ চলছে। ঠিক হয়ে গেলে সেবা কার্যক্রম চালু হয়ে যাবে।

ইসির কয়েকজন মাঠ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ওটিপি না আসায় সকাল থেকে সেবাপ্রার্থীদের সেবা দিতে পারছেন তারা। দুপুরের মধ্যে এ সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে বলে তাদের জানানো হয়েছে।

কে এই শিমু, যার সঙ্গে বাগদান সারলেন সোহেল তাজ

বিনোদন ডেস্ক: 

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে একটি ভিডিও। যেখানে দেখা যাচ্ছে, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ হাঁটু গেড়ে এক তরুণীর হাতে আংটি পরিয়ে দিচ্ছেন। এ সময় উপস্থিত সবাই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।

জানা গেছে, ভাইরাল সেই ভিডিওটি ছিল সোহেল তাজের বাগদানের অনুষ্ঠানের। কনের নাম শেহনাজ পারভীন শিমু। ঠাকুরগাঁওয়ে বেড়ে উঠেছেন তিনি। কোচ হিসেবে কাজ করেছেন সেখানকার একটি রাগবি ক্লাবে।

এরপর ঢাকার বিভিন্ন ফিটনেস সেন্টারে ট্রেনার হিসেবে কাজ করেছেন শিমু। পাশাপাশি যুক্ত আছেন বাংলাদেশ রাগবি ফাউন্ডেশনের সঙ্গে। বর্তমানে সোহেল তাজের মালিকানাধীন ইনস্পায়ার ফিটনেসের ট্রেনার হিসেবে কাজ করছেন তিনি।

ধারণা করা হচ্ছে, সেখান থেকেই সোহেল তাজের সঙ্গে পরিচয় শিমুর। এরপর পরিণয়। সবশেষ গেল রোববার (২৯ ডিসেম্বর) শিমুর হাতে আংটি পরিয়ে দেন দেশের সাবেক এই স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।

নেটিজেনরা বলছেন, ফিটনেস নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসা সোহেল তাজের জীবনের সঙ্গে এই বিশেষ অধ্যায়ও জড়িয়ে গেল ইনস্পায়ার ফিটনেস সেন্টারের স্মৃতিতে।

যদিও বাগদান নিয়ে এখনও কোনো মন্তব্য করেননি সোহেল তাজ ও শিমুর কেউই। তবে দু’জনের শুভাকাঙ্খীরাই তাদেরকে শুভেচ্ছাবার্তায় ভাসাচ্ছেন। একইসঙ্গে আগামী দিনের জন্য মঙ্গল কামনা করেছেন।

উল্লেখ্য, সোহেল তাজ শহীদ তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে। তিনি ২০০১ সালের নির্বাচনে গাজীপুর-৪ (কাপাসিয়া) থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান।

২০০৮ সালে একই আসন থেকে আবারও সংসদ সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভায় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান সোহেল তাজ। একই বছরের ৩১ মে মন্ত্রিসভা থেকে ব্যক্তিগত কারণে তিনি পদত্যাগ করেন।

 

সবা:স:জু- ৫৯৫/২৫

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম