ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার হেলাল উদ্দিনের অনিয়ম

ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার হেলাল উদ্দিনের অনিয়ম

ষ্টাফ রিপোটারঃ
চাকরি জীবনে কোনো বদলী হয়নি৷ শুরু চট্টগ্রামের টার্মিনাল অফিস পতেঙ্গার ডিপোর ডিউটি অফিসার পদে৷ একই ডিপাতে চাকরি করে একের পর এক পদে উন্নতি পেয়ে বর্তমানে ডেপুটি জেনারেল মানেজার অপারেশন৷ দীর্ঘ চাকরি জীবনে তার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগের শেষ নাই। মালিক হয়েছে শত শত কোটি টাকার৷ ফ্যাসিষ্ট সরকারের আমলে হেলান উদ্দিন একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করেছে পুরো যমুনা অয়েল কোম্পানিতে। বর্তমানেও রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানে হেলাল উদ্দিনের অসীম ক্ষমতা । ফার্নেস অয়েল পাচারের হোতা হলো এই ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার হেলান উদ্দিন৷

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন পরিশোধিত জ্বালানি তেল ফার্নিস অয়েল আমদানি শুরু করে ২০১৪ সালে। তৎকালীন সময়ে বিপিসি এর পক্ষে যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড ইমপোর্ট অপারেশন এর দায়িত্ব পালন করেছে প্রধান স্থাপনা চট্টগ্রামে ডিপোর ইনচার্জ মোঃ হেলাল উদ্দিন।

পরিশোধিত জ্বালানি তেল HSFO জাহাজ থেকে খালাসের পর মোট গ্রহণের পরিমাণ লস গেইন হিসাব এ মোট ব্যরেল এর (-)০.২০% এর কম পর্যন্ত বিপিসি মেনে নেয়। কিন্তু ফার্নিশ অয়েল ( কালো তেল) গ্রহনের হিসাব মেট্রিক টনে ০.১০% পয়েন্ট এর কম দেখিয়ে এবং ব্যারেল এ (-)১.০০% এর কম দেখিয়ে ওই সময় বিপুল পরিমাণ কালো তেল চুরি করে বাইরে বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে। তৎকালীন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের বাণিজ্য অপারেশন বিভাগের মহা ব্যবস্থাপক বর্তমান যমুনা ওয়েল কোম্পানির এমডি জনাব মোস্তফা কুদরত -এ -এলাহী কে মেনেজ করে মোট গ্রহণের এই হিসাব চূড়ান্ত হিসেবে জমা দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। তারপর থেকে কালো তেল এর মোট গ্রহনের পরিমাণ ১.০০% এর কম দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ লিটার তেল চুরি করে হাজার কোটি টাকার আমদানিকৃত কালো তেল সুকৌশলে চুরি করে বিক্রি করেছে।

আমদানিকৃত ফার্নিস অয়েল অপারেশন লস রেজাল্ট মেট্রিক টনে ০.১০% এর নিচে দেখানোর এই নিয়ম হেলাল উদ্দিন বিপিসির জোকসাবসে চালু করে যা পরবর্তীতে পদ্মা ওয়েল কোম্পানি এবং মেঘনা উইথ কোম্পানিও অনুসরণ করেন। এই তিন কোম্পানির যোগসাজসে ফার্নিস অয়েল (কালো তেলের) একটা বিরাট অংশ তেল চোরাকারবারীদের হাতে চলে যাচ্ছে।

নিখোঁজের দুইদিন পর খোঁজ মিললো জিহানের লাশ!

মেঘনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার জয়পুর উত্তর পাড়ার মো. জিহান (৪) নামের এক শিশুর লাশ জয়পুর বাঘাইকান্দি হইতে উদ্ধার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) আনুমানিক ভোর ৫টার দিকে প্রতিবেশী কয়েকজন মহিলা ফজর নামাজের পর হাঁটতে বের হয়। পথিমধ্যে দেখতে পায় শেয়াল একটি মৃত লাশ পানি থেকে টেনে-হিঁচড়ে শুকনোর দিকে নিয়ে আসছে। স্থানীয়রা খবর দিলে মেঘনা থানা পুলিশ শিশুটির লাশ উদ্ধার করে। শিশুটি উপজেলার জয়পুর গ্রামের মো. লিটন মিয়ার ছেলে।

পরিবার সূথে জানা যায়, গত রবিবার (২৩ জুলাই) দুপুর ১২টার সময় বন্ধুদের সঙ্গে জয়পুর বাঘাইকান্দি রাস্তার দিকে খেলাধুলা করতে গিয়ে জিহান নিখোঁজ হয়। হঠাৎ জিহানকে খুঁজে না পেয়ে এলাকায় মাইকিং থেকে শুরু করে থানায় সাধারণ ডায়েরিও করা হয়।

শিশুটির বড় খালা রানু বেগম বলেন, জিহানের পরিবারের কোনো শত্রু নেই। তার পরিবার ও আমরা আত্মীয়-স্বজনরা ধারণা করছি। সে পানিতে ডুবে মারা গেছে।

এ ব্যাপারে মেঘনা থানার এসআই আবু হেনা মো. মোস্তফা রেজা বলেন, খবর পেয়ে শিশু জিহানের লাশ উদ্ধার করেছি। ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট হাতে পেলে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান বিমানবন্দর অগ্নিকান্ডে পুড়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম