সেনাবাহিনী ও বিজিবি এর যৌথ অভিযানে ১ কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

সেনাবাহিনী ও বিজিবি এর যৌথ অভিযানে ১ কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

ইসমাইল মাহমুদ, মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি:

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মৌলভীবাজার ক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডারের নেতৃত্বে এবং বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের (বিজিবি) সমন্বয়ে একটি যৌথ দল সোমবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার কনকপুর ইউনিয়নের দুর্লভপুর নামক এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন প্রকার অবৈধ প্রসাধনী, শাড়ি এবং সিগারেট জব্দ করা হয়েছে। জব্দকৃত দ্রব্যসামগ্রী আনুমানিক মূল্য ১ কোটি টাকা। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে এসব পন্য ভারত হতে অবৈধভাবে দেশে আনা হয়েছিল। সোমবার সন্ধ্যার পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মৌলভীবাজার ক্যাম্পের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মৌলভীবাজার ক্যাম্প কর্তৃক এলাকায় অবৈধ চোরাচালান, মাদকদ্রব্য ব্যবহার অবৈধ ব্যবসা রোধ, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

নারায়ণগঞ্জে ৯৭ বোতল ফেনসিডিলসহ ৫ মাদককারবারি আটক

স্টাফ রিপোর্টার:

নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার রাজবাড়ী এলাকায় রাত ৩টায় অভিযান চালিয়ে ৯৭ বোতল ফেনসিডিলসহ ৫ জন মাদক কারবারিকে আটক করেছে র‍্যাব-১১, সিপিএসসি, আদমজীনগর, নারায়ণগঞ্জের একটি অভিযানিক দল। এ সময় মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যানও জব্দ করা হয়।

আটককৃত মাদক কারবারিরা হলো, ১. মোঃ আমির (৩৭), পিতা: মৃত মেছের আলী সরদার, ঠিকানা: একরামপুর, বন্দর থানা, নারায়ণগঞ্জ।২. মোঃ আকবর হোসেন (৩১), জব্দকৃত পিকআপ ভ্যানের হেলপার, পিতা: মোঃ আজাদ, ঠিকানা: জগন্নাথপুর, কোতোয়ালী মডেল থানা, কুমিল্লা। ৩. মোঃ জিয়ান (১৯), জব্দকৃত পিকআপ ভ্যানের ড্রাইভার, পিতা: হোসাইন, ঠিকানা: কাসেরাপট্টি, কোতোয়ালী মডেল থানা, কুমিল্লা। ৪. মোঃ আরিফ (৩৮), পিতা: ইদ্রিস আলী, ঠিকানা: হরিণচৈত্রি, চান্দিনা থানা, কুমিল্লা। ৫.হানিফ হোসেন (৩৫), পিতা: শফিকুল ইসলাম, ঠিকানা: দারোরা, চান্দিনা থানা, কুমিল্লা।

প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, আটককৃত ব্যক্তিরা একটি পিকআপ ভ্যানে করে কুমিল্লা থেকে বিশেষ কৌশলে অবৈধ মাদকদ্রব্য (ফেনসিডিল) নারায়ণগঞ্জে নিয়ে এসে বিক্রির জন্য মজুদ করেছিল। র‍্যাব-১১-এর গোয়েন্দা শাখার সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে বন্দর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ এর অধীনে একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে। মাদকবিরোধী অভিযান জোরদার করতে র‍্যাবের এমন সক্রিয় তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম