বিএনপি সরকারে গেলে এফআইডি বিলুপ্ত করা হবে : আমীর খসরু

ডেস্ক রিপোর্ট :

আজ সোমবার রাজধানীতে দুই দিনব্যাপী ইকোনমিক রিফর্ম সামিট ২০২৫ এর প্রথম দিনের প্রথম সেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। গুলশানে লেকশোর হোটেলে এ সামিট অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর যৌথ আয়োজক ভয়েস ফর রিফর্ম, ব্রেইন, ইনোভিশন কনসাল্টিং, ফিনটেক সোসাইটি ও নাগরিক কোয়ালিশন। দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার স্বার্থে অর্থনৈতিক সংস্কারকে জাতীয় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আনাই এই সম্মেলনের মূল লক্ষ্য। বিএনপি সরকার গঠনের সুযোগ পেলে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বা এফআইডি বিলুপ্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন, দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

তিনি বলেন, বিএনপি ভবিষ্যতে ক্ষমতায় গেলে এফআইডি বিলুপ্ত করা হবে। সরকারি ব্যাংকগুলোর কে কোথায় বসবে, কীভাবে লুট করবে, তা ঠিক করা ছাড়া এ বিভাগের আর কোনো কাজ নেই। গত মেয়াদে (বিএনপির) এটা বন্ধ করে দিয়েছিলাম, শেখ হাসিনা আবার ফিরিয়ে এনেছিল। আমীর খসরু বলেন, নতুন বাংলাদেশে জনগণমুখী নতুন অর্থনীতি গড়তে হলে আর্থিক শৃঙ্খলা ও সংস্কার দরকার। এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে স্বাধীন করতে হবে। ব্যাংক খাতের সিদ্ধান্ত নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক, সরকার নয়। এখানে রাজনৈতিক নিয়োগ হবে না। বিএনপি কখনো বিএসইসি (শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা) বা বাংলাদেশ ব্যাংকে রাজনৈতিক নিয়োগ দেয়নি।

বিএনপির নেতা বলেন, অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়তে কেন ছয় মাস লাগবে? কেনো সরকারি অফিসে দৌড়াতে হবে? সভ্য দেশে এসব নাই। ব্যবসা সহজ করতে নতুন ফর্মুলা আবিষ্কার করার দরকার নেই। বিশ্বের সবচেয়ে ভালো অনুসৃত নীতিগুলো অনুসরণ করতে পারি।  ব্যবসায় আমলাতান্ত্রিক জটিলতা এড়াতে আমলাদের কাজ কমিয়ে দেওয়া হবে মন্তব্য করে তিনি বলেন, আমরা সিরিয়াস ডিরেগুলেশন করবো। ব্যবসায়িক সংগঠনগুলোকে নিজেদের সক্ষমতা বাড়ানোর পরামর্শ দেন তিনি। নীতিমালা তৈরি করবে নীতিনির্ধার করা, আমলারা নয়।

আমীর খসরু বলেন, অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য পুরনো মডেল কাজ করছে না। এটা কিছু মানুষের ভাগ্য বদলেছে, সাধারণ মানুষের নয়। আমাদের সাধারণ মানুষের ভাগ্য বদলের অর্থনৈতিক মডেল নিয়ে এগুতে হবে। যেখানে শুধু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নয়, খেলাধুলা, থিয়েটারও বিকাশ করা হবে, এক্ষেত্রে বিনিয়োগ হতে হবে। তার মন্তব্য বিনিয়োগের জন্য পুঁজিবাজার লাগবে, বিশেষত দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য।

একজন সাহসের ফেরিওয়ালা মোহাম্মদ মাসুদ

মোঃ ইব্রাহিম হোসেন:

দেশের সবচেয়ে বেশি আলোচিত ও রাষ্ট্রনিপীড়িত গণমাধ্যম দৈনিক অন্যদিগন্ত পত্রিকার সাবেক সম্পাদক জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদ।

জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদ এর নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে দেশের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সাংবাদিক সংগঠন। তিনি যে-সব সাংবাদিক সংগঠনে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন।

অর্থ সম্পাদক, ঢাকা প্রেস ক্লাব. মহাসচিব,মেট্রোপলিটন ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি। সদস্য,ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন(ডিইউজে)। কাউন্সিলর,বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন(বিএফইউজে)। সদস্য,কুমিল্লা সাংবাদিক ফোরাম-ঢাকা, সাংগঠনিক সম্পাদক(কুমিল্লা বিভাগ) জাতীয়তাবাদী সাংবাদিক ফোরাম। এছাড়াও তিনি তার সম্পাদিত পত্রিকায়,সঠিক সংবাদ প্রকাশ করায় ফ্যাসিবাদী সরকারের দুঃশাসনের আমলে অনেকগুলো মিথ্যা মামলাসহ শতাধিক  ভিত্তিহীন জিডির শিকার হয়। এর মধ্যে,স্বৈরাচার সরকারের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী আমলা,সাবেক মন্ত্রী পরিষদের সচিব কবির বিন আনোয়ার নিজেই  মিথ্যা মামলা দায়ের করিয়েছেন তার লোকদিয়ে।

স্বৈরাচার সরকারের দোসর কবির বিন আনোয়ার শুধু মিথ্যা মামলা দায়ের করেই থেমে ছিল না।এই ক্ষমতাশালী আমলার অপ-রাজনীতি,ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে,স্বৈরাচার সরকারের একক আইন শাসক ব্যবস্হায়,জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদ এর সম্পাদনায় ১৭ বছরের প্রকাশিত দেশের সবচেয়ে বেশি আলোচিত ও রাষ্ট্রনিপীড়িত দৈনিক অন্য দিগন্ত পত্রিকার সম্পাদক পদ থেকে ডিসি কোর্টে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়েছিল।

তবে, No one can stop him from publishing true news. ফ্যাসিবাদ দলের দোসরদের মিথ্যা মামলা-হামলা,গুম করে দেওয়ার হুমকিসহ কোন কিছুর তোয়াক্কা করার যেনো সময়ই ছিলো না জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদের। দেশের সাংবাদিক অঙ্গনে তিনি বেশ সু-পরিচিত একজন”সাহসের ফেরিওয়ালা”হিসাবে। এছাড়াও তিনি,সারাদেশে অসংখ্য গণমাধ্যম কর্মী-তৈরী করার একজন সু-দক্ষ কারিগর।

সাহসের ফেরিওয়ালা”জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদ সাহেবের সম্পাদনায় বর্তমান ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ পত্রিকা”আমার স্বাধীনতার কথা বলি”স্লোগানকে সামনে রেখে দেশের অনিয়ম,দুর্নীতি, অপরাজনীতিসহ সকল খবরাখবর অফলাইন কিংবা অনলাইন খবরের আড়ালে লুকিয়ে থাকা খবরাখবর প্রকাশে সবার আগে।

৫ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত বাংলাদেশ অনলাইন সংবাদ পত্র সম্পাদক পরিষদ( বনেক) মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ এর অনুষ্ঠানে দেশের সংবাদপত্রে বিশেষ ভুমিকা রাখায় তিনি সম্মাননা স্মারক লাভ করেন। সারাদেশে থেকে আগত সকল গণমাধ্যম কর্মীদের সাহসের সাথে সত্য প্রকাশ করার আহবান জানান। এছাড়াও তিনি সারাদেশের সাংবাদিকদের উপর মিথ্যা মামলা হামলা ও নির্যাতন প্রতিরোধের বিষয়ে  বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত অসংখ্য সিনিয়র সাংবাদিকরা বলেন,আমরা শতভাগ বিশ্বাস রাখি এই জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদের সম্পাদনায় ,দৈনিক অন্যদিগন্ত পত্রিকার চেয়েও একধাপ এগিয়ে যাবে দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ।

এছাড়াও আরো বলেন,জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদ সত্য প্রকাশে অতীতেও সাহসীকতা দেখিয়েছেন এবং ভবিষ্যতেও সেই সাহসীকতার সাথেই সত্য প্রকাশে অটুল থাকবে বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং তার সম্পাদনায় প্রকাশিত দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ পত্রিকার পরিবারের সকল সদস্য তার এই সাহসীকতার ছোঁয়ায়  এগিয়ে যাবে।

 

সবা:স:জু-৩৩/২৪

 

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম