সখিপুরে ১১ কেজি গাঁজাসহ আটক ২ জন

শাহীন আহমেদভে দরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুর থানায় ১১ কেজি গাঁজাসহ মনির হোসেন (৩০) ও নুরে আলম (২০) নামে দুই যুবক কে আটক করেছে সখিপুর থানা পুলিশ। ( ১৫ এপ্রিল )রাত. ১০ টার দিকে এস আই আতিয়ার ও সঙ্গীয় ফোর্সসহ সখিপুর থানা এলাকায় রাত্রি কালিন রনপাহাড়া ও মাদকদ্রব্য উদ্ধার অভিযান পরিচালনাকালীন সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সখিপুর থানার এস আই আতিয়ার ও সঙ্গীয় ফোর্সসহ
চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা খুলনা যাওয়ার দিদার পরিবহন থেকে সখিপুর থানাধীন ডিএমখালি মোসলমান কান্দি এলাকা হতে তাদের কে আটক করা হয়। আটককৃত ব্যক্তি হলেন কুমিল্লা জেলার ও থানার মধ্য বিজয়পুরের শফিক মিয়ার ছেলে মনির হোসেন (৩০) ও দক্ষিণ কুমিল্লা সদর রাজাপাড়া ( পৌরসভার ১৯ নং ওয়ার্ডের) বজলু রহমানের ছেলে নুরে আলম (২০)

এসময় আটককৃত ব্যক্তিরা জানান, চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা দিদার পরিবহন করে যাচ্ছিল খুলনা শহরে
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার ডিএমখালি ইউনিয়নের মোসলমান কান্দিতে আসলে সখিপুর থানা পুলিশ তাদেরকে আটক করে। তাদের কাছ থেকে ১১ কেজি গাজা পাওয়া যায়। যার আনুমানিক বাজার মূল্য ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা.।

এবং সখিপুর থানার একটি মাদকদ্রব্য গাজা ক্রয়- বিক্রয় আইন ২০১৮. ৩৬(১) টেবিল ১৯(খ)৪১ মামলা রুজু হয়। এবং সখিপুর থানার মামলা নং- ১৭,
১৫/০৪/২০২৩ইং

সখিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান হাওলাদার দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ কে জানান, গোপন সংবাদ আসে চট্টগ্রাম থেকে দিদার পরিবহন করে কিছু
গাজা যাবে খুলনাতে সখিপুর থানা হয়ে। সেই সংবাদ এর ভিত্তিতে সখিপুর থানাধীন ডিএমখালি মোসলমান কান্দিতে দিদার পরিবহন টি আসলে বাসটি থামানোর ইসারা করলে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আসামিরা
নেমে পালানোর চেষ্টা করলে, এস আই আতিয়ার ও সঙ্গীয় ফোর্সসহ তাদের দুই জন কে আটক করে, এবং তাদের কাছ থেকে ১টি ব্যাগে ৬ টি প্যাকেটে ১১ কেজি গাজা পাওয়া যায়, যার আনুমানিক বাজার মূল্য ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। আটককৃত ব্যক্তিরা দীর্ঘ দিন ধরে মাদকব্যবসা করে আসছিলো। তিনি আরও জানান, তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়েরের করে। এবং সখিপুর থানার মামলা নং -১৭ এবং ৩৬(১)টেবিল ১৯(খ)ধারায় অপরাধ করিয়াছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ পস্তুুত করে আদালতে সোপার্দ করা হয়েছে তবে আমাদের এধরনের মাদক কারবারীদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যহত থাকবে।

দেশের মানুষ কারও চোখ রাঙানিকে পরোয়া করে না

স্টাফ রিপোর্টার: 

দেশ যখন ইতিবাচক ধারায় ফিরতে শুরু করেছে, তখন ফ্যাসিস্টরা দেশকে অশান্ত করার চেষ্টা করছে। ফ্যাসিস্ট ও ষড়যন্ত্রকারীদের চোখ রাঙানিকে দেশের মানুষ পরোয়া করে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় মজলিস শূরার অধিবেশনে তিনি এসব কথা বলেন।

জাতীয় স্বার্থের জায়গায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ছাত্র-জনতার ত্যাগের বিনিময়ে নতুন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে। তাদের ত্যাগের মর্যাদা দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

শফিকুর রহমান বলেন, বিভিন্ন দেশে কারারুদ্ধ বাংলাদেশিদের মুক্ত করার ব্যাপারে সরকারের উদ্যোগী হতে হবে। দেশের মানুষ আর কারও চোখ রাঙানিকে পরোয়া করে না।

জাতীয় স্বার্থের জায়গায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের।

তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে জাতির সব মৌলিক অধিকার হরণ করা হয়েছিল। অনেক প্রতিভাবান কর্মকর্তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, ওএসডি করা হয়েছে। গুম, খুনের ঘটনা ঘটেছে। আওয়ামী লীগের কাছে বিরোধী মতসহ কারও জীবনের কোনো নিরাপত্তা ছিল না।

শফিকুর রহমান বলেন, বয়স্ক মানুষরাও আওয়ামী লীগের জুলুম থেকে রেহাই পায়নি। তবে সবচেয়ে বেশি জুলুম ও ফ্যাসিজমের শিকার হয়েছে জামায়াতে ইসলামী। জামায়াত নেতাকর্মীদের বাড়ি ঘর গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।

নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের আমির বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে একটা রোডম্যাপ দিতে হবে। বিগত সরকারে আসন পুনর্বিন্যাসের নামে জুলুম করেছে। সেগুলো আবার নতুন করে করতে হবে। যৌক্তিক সময়ের মধ্যে ভোটার তালিকা করে প্রবাসীদেরও ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার দাবিও জানান তিনি।

 

সবা:স:জু- ৩০৭/২৪

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম