দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে শেখ হাসিনার সরকারকেই ক্ষমতায় দেখতে চান শেখ শহিদুর রহমান পাভেল

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ দলীয় জোট থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী বিশিষ্ট সমাজসেবক, কলামিস্ট, সাবেক ছাত্রনেতা, সাংবাদিক শেখ শহিদুর রহমান পাভেল বলেন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়, মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। তাই জননেত্রী শেখ হাসিনার
নেতৃত্বাধীন জোট সরকারকেই আবার ক্ষমতায় দেখতে চাই। দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ এর সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে এমনটাই জানান মানবিক নেতা সাংবাদিক শেখ শহিদুর রহমান পাভেল

শেখ শহিদুর রহমান পাভেল বলেন, বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন। কিন্তু দেশের শত্রুরা তাকে হত্যা করে দেশকে নরকে পরিণত করেছিলো। আল্লাহর রহমতে তার সুযোগ্য কন্যার হাত ধরে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ।
পদ্মা সেতু নির্মাণ, সমুদ্র সীমানা বিজয়, শ্রমীকদের মজুরি বৃদ্ধি, ফ্লাইওভার নির্মাণ, জেলেদের খাদ্য সহায়তা প্রদান, দারিদ্রতার হার নিম্ন পর্যায়ে, যুদ্ধাপরাধী ও রাজাকারদের বিচার, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার, বিনামূল্যে প্রত্যেকেটি শিক্ষার্থীদের হাতে বই বিতরণ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয় করণ, কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান, বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি, দেশের রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, মাথা পিছু আয় বৃদ্ধি, গরীব শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি, অসহায় মুক্তিযোদ্ধাদের আবাসন ব্যবস্থা, রামপাল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্র, মুক্তিযুদ্ধাদের সম্মানী ভাতা প্রদান, প্রতিটি ইউনিয়নে ডিজিটাল তথ্য সেবা কেন্দ্র, বিভিন্ন জেলায় বিনোদন কেন্দ্র নির্মাণ, বিভিন্ন জেলায় শিল্প পার্ক নির্মাণ, দেশের বিভিন্ন স্থানে ইকোনমিক জোন নির্মাণ, গ্রামীণ রাস্তা-ঘাট ও কালভার্ট নির্মাণ, মোবাইল ও ইন্টারনেট গ্রাহক বৃদ্ধি, একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, কৃষিতে সফলতা, জংগী ও সন্ত্রাস দমনে সফলতা, এশিয়া হাইওয়ে রোড প্রকল্প, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, প্রতিবন্ধী ভাতা প্রদান, নারীর ক্ষমতায়ন, বিধবা ভাতা প্রদান, মাতৃত্বকালিন ছুটি বৃদ্ধি, বয়স্ক ভাতা প্রদান, মাতৃকালীন ভাতা প্রদান, ডিজিটাল বাংলাদেশ কার্যকর, মেট্রোরেল প্রকল্প, হাতির ঝিল প্রকল্প, এলিভেটেড একপ্রেস প্রকল্প, মাদক নিধন, ভিক্ষুক মুক্ত করণ, অসংখ্য প্রাইমার স্কুল সরকারী করণ শেখ হাসিনা সরকারের বড় অবদান।
তিনি আরো বলেন, পঁচাত্তরের আগস্টে যা ঘটেছিল তা মানবেতিহাসের ঘৃণ্যতম অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। সর্বোপরি গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের প্রতি এ ঘটনা ছিল ভয়ঙ্কর কুঠারাঘাত। দেশের মানুষ আগিমী নির্বাচনেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করবেনা। টানা চতুর্থবারের মত এই সরকারকেই বিজয়ী করবে।

সীমান্তে ৪৪ জনকে আটক করলো বিজিবি

স্টাফ রিপোর্টার:

কুড়িগ্রামের রৌমারী ও ভূরুঙ্গামারী সীমান্তে অবৈধভাবে বাংলাদেশে পুশইন করা ৪৪ জনকে আটক করেছে বিজিবি। বুধবার (৭ মে) স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো এ সংবাদ প্রকাশ করেছে।

এদের মধ্যে রৌমারী সীমান্তে ৩০ জন ও ভূরুঙ্গামারী সীমান্তে ১৪ জনকে আটক করা হয়েছে। তবে ভূরুঙ্গামারী সীমান্তে আটক ১৪ জন রোহিঙ্গা নাগরিক বলে নিশ্চিত করেছে বিজিবি।

বুধবার ভোরে রৌমারী উপজেলার বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা ও ভূরুঙ্গামারী উপজেলার ভাওয়ারকুরি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে ঘোরাঘুরির সময় স্থানীয়রা তাদের আটক করে বিজিবির হাতে তুলে দেয়।

স্থানীয়রা জানান, বুধবার সকালে তারা সীমান্ত এলাকার বিভিন্ন বাজারে ঘোরাঘুরির সময় তাদের কথাবার্তা সন্দেহজনক হলে আটক করা হয়।

রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমান জানান, ভোরে রৌমারীর বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ৩০ জনকে বাংলাদেশে পুশইন করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে যে এদের মধ্যে ২২ জন রোহিঙ্গা। আটকদের পরিচয় যাচাই করছে বিজিবি।

কুড়িগ্রাম-২২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ মাহবুব উল হক জানান, ভূরুঙ্গামারীর ভাওয়ালকুরি সীমান্ত এলাকায় আট নারী-শিশুসহ ১৪ জনকে আটক করা হয়েছে। তারা সবাই রোহিঙ্গা।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম