হোমনায় মাদ্রাসা ছাত্রকে পৈশাচিক নির্যাতন! শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ

 

মোঃ আবুল কালাম আজাদ, হোমনা:
কুমিল্লার হোমনায় কওমি শিক্ষকের অনৈতিক কাজে সম্মত না হওয়ায় ছাত্রদেরকে অমানুষিক নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছে এক মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর ভাষানিয়া ইউনিয়নের নয়াকান্দি মমতাজিয়া আসমতিয়া হাফিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা হাফেজ সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠে।
হুজুরের অনৈতিক কাজে সম্মত না হওয়ায় আঃ কাইয়ুম(১৪) নামের হেফজ বিভাগের এক ছাত্রকে পিটিয়ে, পায়ে ও পাছায় গরম ইস্ত্রির ছ্যাঁকা দিয়ে মাদ্রাসায় আটকিয়ে রেখে। নির্যাতনের অভিযোগে ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে ভিকটিমের মা বাদী হয়ে মাদ্রাসার ২ হুজুর ও ৩ ছাত্রের বিরুদ্ধে হোমনা থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এ মামলায় অভিযান চালিয়ে এজহারে উল্লেখিত আতিকুল্লাহ নামের এক হুজুরকে গ্রেফতার করেছে। আজ ২৬ সেপ্টেম্বর তাঁকে কোর্টে চালান করা হয়েছে।

জানাগেছে গত ১৬ সেপ্টেম্বর মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্রকে তার পাছায় গরম ইস্ত্রির ছ্যাঁকা দিয়ে গুরুতর জখম করে মাদ্রাসায় আটকে রেখে গোপনে চিকৎসা দেন। ঘটনার ১০দিন পর ২৫ সেপ্টেম্বর ছেলেকে খাবার দিতে গিয়ে এ নির্যাতনের ঘটনা জানতে পায়। পরে তাকে উদ্ধার করে হোমনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করে।পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকায় রেফার করে। ভিকটিম আঃ কাইয়ুম চান্দেরচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের আবদুল কাদিরের ছেলে।

মামলার বাদী ভিকটিমের মা হাফেজা বেগম সাংবাদিকদের বলেন ‘ গত ২৫ সেপ্টেম্বর আমার ছেলেন জন্য খাবার নিয়ে মাদ্রাসায় গিয়ে জানতে পারি সাইফুল ইসলাম ও আতিকউল্লাহ হুজুর মিলে আমার ছেলেকে অমানুষিক নির্যাতন করেছে।তার পায়ে ও পাছায় গরম ইস্ত্রির ছ্যাঁকা দেবার কারনে সে অসুস্থ্য হয়ে পড়েছে। পরে এলাকাবাসির সহযোগীতায় তাঁকে উদ্ধার করে হোমনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করি এবং আমার ছেলেকে যারা অমানুষিক নির্যাতন করেছে তাদের বিরুদ্ধে হোমনা থানায় মামলা দায়ের করি। পুলিশ আতিক হুজজুরকে গ্রেফতার করতে পারলেও সাইফুল হুজুরকে গোেফতার করতে পারেনি। আমি আমার ছেলের নির্যাতনের বিচার চাই।

এ বিষয়ে ভিকটিম আঃ কাইয়ুম বলেন, সাইফুল হুজুর ও আতিক হুজুর অনেক ছাত্রদের সাথে অনৈতিক আচরন করে। এই ঘটনা বাইরে জানাজানি করি বলে সবাইকে অনেক নির্যাতন করে আসছে। ১৬ তারিখ কোন কারন ছাড়াই আমাকে মারধর করে ইস্ত্রি গরম করে আমার পায়ে ও পাছায় ছ্যাকা দিয়েছে এবং কাউকে বলতে মানা করেছে । আমাকে হাসপাতালে যেতে দেয় নাই। মাদ্রাসায় আটকিয়ে রেখেছে। কিন্ত আমি ব্যাথায় টিকতে না পেরে আমার মাকে ঘটনা বলে দিয়েছি।

এদিকে ঘটনা জানা জানি হলে এলাকার মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে পড়ে। পরে মাদ্রাসা বন্ধ করে সাইফুল ইসলাম ও আতিক উল্লাহ পালিয়ে যায়। তবর অভিযান চালিয়ে এজহার নামীয় সাইফুল ইসলামে সহযোগী আতিকুল্লাহকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন জানান, ছাত্র নির্যাতনের বিষয়ে ভিকটিমের মা বাদী হয়ে মামলা করেছে। পুলিশ অভিযান চালিয়ে এজহার ভুক্ত একজনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। বাকিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। আসামীকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে।

এ দিকে সংবাদ পেয়ে হোমনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার( ইউএনও) ক্ষেমালিকা চাকমা রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঘটনার সুষ্ঠু বিচার করার আশ্বাস দিলে উত্তেজিত বিক্ষোব্ধ জনতা শান্ত হয়। মাদ্রাসা আপাতন বন্ধ রয়েছে।

নিজেই মাদকাসক্ত মাদক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা; মাসে মাসোহারা আদায় ৭লাখ!

 

নিজস্ব প্রতিবেদক;
দুর্নীতি, অনিয়ম, মাসোহারা, ঘুষ বাণিজ্য, সাধারণ মানুষকে হয়রানি, জুয়া, নারীবাজীসহ অন্তহীন অভিযোগে অভিযুক্ত কুমিল্লা জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক শরিফুল ইসলাম।
মোটা অংকের টাকা ও আওয়ামীলীগের তৎকালীন প্রভাবশালী এক মন্ত্রীর তদবিরে ডিএনসির চাকরী জীবনের শুরু সহকারী প্রসিকিউটর হিসেবে। এরপর কর্মজীবনে সেই মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে ভালো ভালো জায়গায় পোস্টিং নিয়ে হয়েছেন আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ। এছাড়াও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক জামাল উদ্দিনের স্ত্রীকে ভার্সিটির বড় বোন ডেকে সখ্যতা তৈরি করেন। কর্মক্ষেত্রে সেই প্রভাব বিস্তারসহ নানান অনিয়মের মাধ্যমে কামিয়েছেন বেসুমার। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পোস্টিং নিয়ে বেপরোয়া দুর্নীতি ও নির্দোষ মানুষকে হয়রানিসহ নানা ভাবে অবৈধ অর্থ অর্জনের সীমাহীন অভিযোগ রয়েছে কুমিল্লা ডিএনসিতে কর্মরত এই শরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে। মাদকপ্রবন জেলা ফেনী, মৌলভীবাজার, চুয়াডাঙ্গার কেরু এন্ড কোং, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া ও বর্তমান কুমিল্লাসহ যেখানই চাকরি করেছেন সেখানেই বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন শরিফুল। আওয়ামী দোসর শরিফুল বিগত সময়ে সহকর্মীদের সাথে অসদাচরণের কারনেও নানা ভাবে সমালোচিত হন বহুবার। সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন রেষ্ট হাউজ ও আবাসিক হোটেলে তার নারীবাজীর চিত্রও উঠে এসেছে অনুসন্ধানে।
জানা যায় ক্ষমতার অপব্যবহার ও তদবিরে সহকারী প্রসিকিউটর হিসেবে যোগদান করলেও, মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করে এখনো পরিদর্শক হিসেবে চাকুরীর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন শরিফুল ইসলাম। এছাড়া মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম নিজেই মাদকাসক্ত বলেও জানা গেছে অনুসন্ধানে।

দীর্ঘ অনুসন্ধানে জানা যায়, তার কর্মজীবন নানান অনিয়ম, দুর্নীতি ও অপকর্মে ভরপুর। তিনি যখনই যে কর্মস্থলে ছিলেন সেখানেই জড়িয়ে পড়েন নানাবিধ অপকর্মে। কুমিল্লায় বর্তমান কর্মস্থলে যোগদান করার পরেই তিনি বিভিন্ন মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে নানা ভাবে সখ্যতা গড়ে তোলেন। নগরীর ধর্মপুরের নারী মাদক ব্যবসায়ী নার্গিসের কাছ থেকে প্রতি মাসে ত্রিশ হাজার, একই এলাকার সাফিয়ার কাছ থেকে বিশ হাজার, বাদশা মিয়ার বাজারের অবৈধ চোলাই মদ ব্যবসায়ী লাল চাঁন মিয়ার স্ত্রী’র থেকে প্রতি মাসে পয়তাল্লিশ হাজার টাকা মাসোহারা নেন। এছাড়াও জেলার ব্রাহ্মণপাড়া, বুড়িচং, সদর দক্ষিণ, চৌদ্দগ্রামসহ বিভিন্ন মাদকের স্পট ও সীমান্তের চিহ্নিত মাদক কারবারিদের থেকে মাসে অন্তত পাঁচ থেকে ৭ লক্ষাধিক টাকা মাসোহারা আদায় করেন। এসব মাসোহারা আদায়ে তার অন্যতম সহযোগী হিসেবে রয়েছে সহকারী উপপরিদর্শক কামরুল হাসান।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, তিনি প্রায়ই বিভিন্ন নারী ও জেলার সুন্দরী নারী মাদক কারবারিদের নিয়ে কুমিল্লাস্থ বিভিন্ন আবাসিক হোটেল ও সরকারি গেস্ট হাউজে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে রাত্রি যাপন করেন। গেলো কদিন আগেও কুমিল্লা শাসনগাছা এলাকায় কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের গেস্ট হাউজে কথিত স্ত্রী পরিচয়ে এক নারীকে নিয়ে রাত্রি যাপন করেন। এর আগে গত ফেব্রুয়ারীর মাঝামাঝি সময়ে আলেখারচর এলাকায় একটি আবাসিক হোটেলে অপর নারীকে নিয়েও রাত্রি যাপনের তথ্য প্রমাণ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

একাধিক নারীর সাথে অবৈধ সম্পর্ক ও এসব নারী ঘটিত কার্যকলাপ তার বিবাহিত স্ত্রী টের পেয়ে এসবের প্রতিবাদ করায় দীর্ঘদিন ধরেই সংসারেও চলছে অশান্তি। পরনারীতে আসক্ত শরিফুল প্রায়শই তার বিবাহিত স্ত্রী’কে মানসিক ও শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন। স্ত্রী নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে গত বছট ৬ জুলাই কুমিল্লার কোতয়ালী মডেল থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করেন। তবে তৎকালীন আওয়ামী এই দোসর শরিফুল সরকারের ক্ষমতা ও টাকার জোরে ধামাচাপা দিয়ে ম্যানেজ করেন থানার তদন্ত কর্মকর্তাকে। এসব নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করলে ভুক্তভোগী স্ত্রী’কে তালাক হত্যা ও তার বাবাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে দমিয়ে রেখেছেন শরিফুল। জামালপুরে কর্মরত কালীন সময়েও স্ত্রীকে শারিরীক নির্যাতনের কারণে তার শশুর অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা তৎকালীন ময়মনসিংহ বিভাগীয় অতিরিক্ত পরিচালকের কাছেও অভিযোগ দায়ের করেন। তবে অদৃশ্য কারণে বিচার চেয়েও বিচার পাননি ভুক্তভোগী।

বিশ্বস্ত সূত্রের তথ্য মতে, তিনি প্রায়ই মাদক সেবন করে তার স্ত্রীর উপর অমানুষিক শারিরীক নির্যাতন চালান। বিভিন্ন স্পট ও মাদক কারবারিদের থেকে মাসোহারা নেয়ার পাশাপাশি মাদকও গ্রহণ করেন শরিফুল।
এছাড়াও জানা যায় শরিফুল ঢাকার বিভিন্ন ক্লাবে ও কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে নিয়মিত জুয়া ও ক্যাসিনোর আসরে বসেন।

আওয়ামী দোসর পরিদর্শক মো: শরিফুলের ক্ষমতার দাপটে তার বিগত ২১ সালে ১২ অক্টোবর মৌলভীবাজার জেলার বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজু করার নির্দেশ প্রদান করলেও অদ্যাবধি তার বিরুদ্ধে কোন বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। বিষয়টি নিয়ে অধিদপ্তরের বেশকিছু কর্মকর্তা/কর্মচারীদের মধ্যেও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়ে আছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শরিফুল মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করেছেন। আর এসব কথা তিনি নিজেই সহকর্মীদের কাছে গর্ব করে প্রকাশ করেন।

অভিযোগ রয়েছে, তিনি মাদকাসক্ত মানসিক বিকারগ্রস্ত ও মাদকাসক্ত একজন মাদক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা। কর্মক্ষেত্রে মাঝে মাঝেই তিনি উশৃংখল আচরণ করেন। তিনি কাউকেই সম্মান করে কথা বলেন না। ফেনিতে কর্মকালীন তিনি বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের’কে তুমি ও ভাই বলে সম্বোধন করতেন। এর ফলে বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ তৎকালীন জেলা প্রশাসক বরবার নালিশ করলে জেলা প্রশাসক তাকে ডেকে নিয়ে তিরস্কার ভৎর্সনা করেন। এর ফলে সেখানে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সাথে জেলা প্রশাসনের দুরুত্ব তৈরি হলে মাদক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয় বলেও জানা যায়।

সম্প্রতিক সময়ে অনুসন্ধানে শরিফুলের নানা অনিয়মের তথ্য প্রমাণ সাংবাদিকদের সামনে এলে ঢাকা বা পুরোনো অন্য কর্মস্থলে বদলীর জন্য জোর তদবির চালাচ্ছেন বলেও জানা গেছে।
এদিকে, মাদকাসক্ত দুর্নীতিবাজ স্বেচ্ছাচারী পরিদর্শক শরিফুল ইসলামের অনিয়ম, ঘুষ বাণিজ্য, মাসোহারা ও মাদক কারবারিদের সাথে সখ্যতাসহ নানা কারনে কুমিল্লা জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্যক্রমে নেমে এসেছে স্থবিরতা। বেপরোয়া হয়ে উঠেছে মাদক কারবারিরা। তার এসব অপকর্মের বিষয়ে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কুমিল্লা কার্যালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারীদের মোটামুটি সকলেই অবগত থাকলেও ভয়ে তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে কথা বলেতে রাজি নয় কেউই। জেলাজুড়ে মাদক কারবারিদের সাথে শরিফুলের সখ্যতায় দীর্ঘদিন ধরেই জেলায় মাদক বিরোধী কর্মকাণ্ড নেই বললেই চলে।

এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে কুমিল্লা জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক শরিফুল ইসলাম বলেন, সব অভিযোগ সত্যি নয়। এছাড়া সংবাদটি প্রকাশ না করার শর্তে তিনি প্রতিবেদককে ভিন্ন উপায়ে ম্যানেজের চেষ্টাও করেন।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান