সিদ্ধিরগঞ্জ থানার নবাগত ওসি আবু বকর সিদ্দিক

 

আল-আমীন মল্লিক শ্যামল :

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অনুমোদনের পর সারাদেশে ৩৩৮ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বদলি করা হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফাকে বন্দর থানায় বদলি করা হয়েছে। তার স্থানে নতুন ওসি হিসেবে স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক।

সদ্য বদলি হওয়া ওসি গোলাম মোস্তফা এবছর ১১ জানুয়ারি যোগদান করেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানায়। দীর্ঘ ১১ মাস দ্বায়িত্ব পালন শেষে তিনি একই জেলার বন্দর থানায় যোগদান করেন।

সোমবার (১১ ডিসেম্বর) সিদ্ধিরগঞ্জ থানার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন সদ্য যোগদানকৃত মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক। বিষয়টি দৈনিক সবুজ বাংলাদেশকে নিশ্চিত করেছেন নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল পিপিএম(বার)।

ডেমরায় বাক প্রতিবন্ধীর অবৈধ সম্পদের পাহাড়

স্টাফ রিপোর্টার:

রাজধানীর ডেমরা পশ্চিম টেংরা, সারুলিয়া এলাকায় সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা রশিদ মাষ্টার (৪৫) এর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, প্রতারণার মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকে লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত-১৭ অক্টোবর ২০২৪ ইং তারিখে: অভিযোগ হয়েছে বলেও জানা গেছে। জনস্বার্থে এক সংবাদকর্মী এই অভিযোগ করেন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)কে অভিযোগের বিবরণের জানা গেছে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর ও আওয়ামী লীগ নেতা রশিদ মাষ্টার দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, প্রতারণার মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন। তিনটি বাড়ির মালিক এই আওয়ামী লীগ নেতা (রশিদ মাস্টার)। তার মালিকানাধীন বাড়িগুলোর, ১০ তালা বাড়ি নং ২৯৫ ,এম এ রশিদ মাষ্টার কমপ্লেক্স, পশ্চিম টেংরা, সারুলিয়া, ডেমরা, বাড়ি ৫ তালা বাড়ি নং ৭০, মাস্টার মঞ্জিল প্রোঃ এম এ রশিদ মাস্টার পূর্ব সারুলিয়া ডেমরা, রুপগঞ্জ থানা এলাকা রয়েছে আরও ১টি বাড়ি। রশিদ মাষ্টারের বৈধ কোন ব্যাবসা নাই। ফ্ল্যাট বিক্রয়ের নামে বহু মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি।দীর্ঘদিন ধরে নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত থাকলেও রাজনৈতিক প্রভাব দেখিয়ে সবসময় ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিলেন। স্থানীয়রা জানায় ,রশিদ মাস্টার মানুষের সাথে ফ্ল্যাট বিক্রি করার নামে প্রতারণা করে হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা, ভুক্তভোগীরা আইনের কোনো সহযোগিতা পায় নাই কারণ সে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার আমলে ঢাকা-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কাজী মনিরুল ইসলাম (মনু) ছত্র ছায়ায় ছিলো , তার পরবর্তীতে হারুন অর- রশিদ (মুন্না) সাথে রাজনীতি করেছে, সে একজন বাক প্রতিবন্ধী হয়ে কিভাবে এত বাড়ির সম্পত্তির মালিক এটা ভাবার বিষয় , বর্তমানে দেশপ্রেমিক সরকারের আমলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করে ভোক্তাভোগীরা । এ বিষয়ে সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা রশিদ -মাষ্টার-দুর্নীতি দমন কমিশন -দুদক-কে অভিযোগের বিষয় জানতে চাইলে তিনি জানান- দুদকের চেয়ারম্যান আমার- দুদকে আমার ভাই ব্রাদার আছে- দুর্নীতি দমন দুদকের চেয়ারম্যান আমি নিজেই বানাই। যারা রাজনীতি করে তার ভিতরে আমি রশিদ মাস্টার সলিড আমি এক নাম্বার রাজনীতি করেছি- আর যারা রাজনীতি করে তারা সবাই দুই নাম্বার বাড়ির বিষয় জানতে চাইলে তিনি জানান- আল্লাহর রহমতে আমি যেই টাকা কামাই নিছি।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান