1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
রিকশা এমদাদ বাহিনীর তাণ্ডবে অতিষ্ঠ বাড্ডাবাসী - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৯ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ৮:৩৮ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
যাত্রাবাড়ীর ওসি ফরমানের বিরুদ্ধে মামলা এমপির স্বজন পরিচয় দেয়া ড্রাইভারের কব্জায় রিকশাচালকের জমি জামিনে মুক্তি পেলেন প্রক্টর দ্বীন ইসলাম প্রতারক সালমান মুন্সি (তুহিন) আগের বৌকে ডিভোর্স না দিয়ে অন্যের বৌ নিয়ে ঘর সংসার সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন দি মেট্রোপলিটান খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লিঃ এর চেয়ারম্যান মি.আগষ্টিন পিউরিফিকেশন ডেমরায় ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন টিআই মৃদুল পাল বরিশালের জিএস ল্যাবরেটারীজ আয়ুর্বেদিক এর কথিত চেয়ারম্যান, এমডি ও পরিচালকদের বিরুদ্ধে এলএমএল পদ্ধতিতে ঔষধের উৎপাদন ও বাজারজাত করার অভিযোগ শার্শায় ওষুধ ফার্মেসীতে দু:সাহসিক চুরি সংগঠিত রফিকুল ইসলাম সিয়াম ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত ডিপিডিসি’র উপসচিব আসাদুজ্জামানের সম্পদ দেশ-বিদেশে: আছে অর্থ পাচারের তেলেসমতি
রিকশা এমদাদ বাহিনীর তাণ্ডবে অতিষ্ঠ বাড্ডাবাসী

রিকশা এমদাদ বাহিনীর তাণ্ডবে অতিষ্ঠ বাড্ডাবাসী

 

নিজস্ব প্রতিবেদক :
বাড্ডায় রিকশা সিন্ডিকেট, চাঁদাবাজি ও অবৈধ জমি বাণিজ্যের গডফাদার হয়ে উঠেছেন বাড্ডা সাবেক আওয়ামী লীগের সভাপতি এমদাদুল হক এমদাদ ওরফে রিকশা এমদাদ। তার আরেক সহযোগী বাঁধন ও তার ছোট ভাই পলক। তারা এলাকায় সন্ত্রাসী রাজত্ব সৃষ্টি করেছে সহযোগীতা করছে চাঁদাবাজিতে। আর চাঁদা আদায়ের দায়িত্বে আছে এমদাদের ভাগিনা হান্নান, বাপ্পী। এরাই মূলত বাড্ডা এলাকায় গড়ে তুলেছেন বিশাল সন্ত্রাসী বাহিনী। এছাড়াও মাদক, ছিনতাই, চুরিসহ নানা অপরাধে জড়িয়ে এলাকার পরিবেশ নাভিশ্বাস করে রেখেছেন তারা। আর সাধারণ মানুষ বাধা দিলে নির্যাতনসহ প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে তারা।
মেরুল বাড্ডা, কবরস্থান রোড, ডিআইটি প্রোজেক্ট ও ডি আইটি সড়ক হয়ে পোস্ট অফিস গলি থেকে পাঁচতলা বাজার পর্যন্ত আধিপত্য বিস্তার করে একচেটিয়া চাঁদাবাজি করছে এমদদাদ। জানা যায় আর এই বাহিনীর কাজই হলো এলাকায় অটো রিকশা থেকে চাঁদাবাজি করা। বাড্ডা এলাকায় চলমান সকল অটো রিকশা থেকে সাপ্তাহিক ২৫০ বা মাসিক ১ হাজার টাকা করে চাদা দিতে হয় এই বাহীনিকে। আর এভাবেই শুধুমাত্র চাঁদা আদায় করে হাতিয়ে নিচ্ছেন লাখ লাখ টাকা। এছাড়াও নতুন কোনো অটোরিকশা সড়কে নামলে মালিককে গুনতে হয় ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা। কোনো রিকশা গ্যারেজ মালিক চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে হান্নান, বাপ্পী, পলক ও বাঁধন গ্রুপ তাদের নিজস্ব টর্চার সেলে নির্যাতন করার অভিযোগ রয়েছে। চাঁদাবাজির অভিযোগে পলক ও বাঁধন গ্রুপের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। তাছাড়া পলক বর্তমানে হত্যা মামলার আসামি। তারা এসবের তোয়াক্কা না করে আবারো এলাকায় তাণ্ডব চালিয়ে যাচ্ছে।
অন্যদিকে আলিফ নগরে এমদাদুল হক এমদাদের রয়েছে একাধিক প্লট। যে তিনি গড়েছেন অবৈধ জমি বাণিজ্যে আর চাঁদাবাজি সিন্ডিকেটের টাকায়। ওইসব প্লটের দেখাশুনার দায়িত্বে আছে মো. মিজান ও জসীম নামের দুই ক্যাডার। মাটিকাটা থেকে শুরু করে সব বিষয় নজর দারিতে রাখেন এই ক্যাডার বাহিনীর সদস্যরা। কোনো নতুন ভবন নির্মাণ কাজ শুরু হলে ইটা, বালু, রড এই বাহিনীর হাতে জিম্মি হয়ে পড়ে। জসীম এলাকার চিহ্নিত ভূমিদস্যূ ও অবৈধ মাটিকারবারি। এসবের প্রেক্ষিতে একাধিক ভোক্তাভোগী তাদের অভিযোগ জানাতে ভয় পাচ্ছে।
এ ব্যাপারে এমদাদুল হক এমদাদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন এসব সকল অভিযোগ মিথ্যা। তার কোনো জমি নাই, এমনি তিনি চাঁদাবাজি সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত নন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »