হ্যাকিং ও হয়রানির সঙ্গে সম্পৃক্ত ১ লাখ ৭৯ হাজার ডিভাইস

ডেস্ক রিপোর্টঃ

সাইবার নিরাপত্তার হুমকির বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্লাাটফর্ম ইমো। প্লাটফর্মটি এ বছর জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হ্যাকিং, হয়রানি ও প্রতারণার সাথে সম্পৃক্ত ১ লাখ ৭৯ হাজার ডিভাইস শনাক্ত ও নিষিদ্ধ করেছে। একইসাথে, ইমো অত্যাধুনিক ‘অটো টেকনোলজি’র মাধ্যমে হ্যাকিং ঝুঁকি শনাক্ত ও প্রতিরোধে পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে ৪ লাখ ৩৫ হাজার অ্যাকাউন্টকে হ্যাকিংয়ের ঝুঁকি থেকে সুরক্ষিত রেখেছে। পাশাপাশি, দেশের ব্যবহারকারীদের ৯ হাজার ৬০০টি অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার করতেও সহায়তা করেছে ইমো।

২০২৪ সালের প্রথম তিন প্রাথিকে ইমো প্রতারণা ও হয়রানির সাথে সংশিষ্টতায় তাৎক্ষণিকভাবে যথাক্রমে ১৮০০টি ও ৬ লাখ ৬৭ হাজার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করেছে ইমো। ডিজিটাল ক্ষমতায়নের পথ প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে হুমকি। লিঙ্গ বা বয়স নির্বিশেষে যেকোনো ইন্টারনেট ব্যবহারকারীই বিভিন্ন ধরনের সাইবার হুমকির মুখে পড়তে পারেন। এক্ষেত্রে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্লাটফর্মগুলোর উচিত প্রযয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। বিগত বছরগুলো থেকে ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করে আসছে ইমো। এছাড়া অ্যাকাউন্টের ওপর ব্যবহারকারীদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের ক্ষমতায়নে কার্যকরী সব ফিচার চালু করেছে।

 

উদাহরণস্বরূপ, ইমো’র ‘লগইন প্রোটেকশন’ ফিচার ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিতে অত্যন্ত কার্যকর। এছাড়াও, ইমো’তে রয়েছে ‘টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন’ ও ‘ট্রাস্টেড ডিভাইস’ -এর মতো সুরক্ষা ফিচার। সুরক্ষা নিশ্চিতে আরও রয়েছে ‘সিম বাইন্ডিং ফিচার।’ এসব ফিচার ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্টে শুধুমাত্র নির্ভরযোগ্য ও অনুমোদিত ডিভাইসের মাধ্যমে লগইন নিশ্চিত করতে সহায়তা করে। এছাড়াও, ব্যবহারকারীরা অতিরিক্ত সুরক্ষায় ইমো অ্যাকাউন্টে লগইন করার সময় নিয়মিত ভিত্তিতে ‘ম্যানেজ ডিভাইস’ চেক কররে সন্দেহজনক ডিভাইস অপসারণ করতে পারেন; অথবা দুই বা ততোধিক ডিভাইস ব্যবহার না করলে, ‘মাল্টি ডিভাইস’ ফাংশন ডিঅ্যাক্টিভেট করে রাখতে পারেন। ইমো’র এ পদক্ষেপগুলো ব্যবহারকারীদের জন্য একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত পরিবেশ নিশ্চিতে এর ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ এবং ব্যবহারকারীদের অনলাইন নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা সুরক্ষায় প্রতিষ্ঠানটির অবচল প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

 

 

 

উইকিপিডিয়া কিভাবে পরিচালিত হয়, এর তথ্য কতটা বিশ্বাসযোগ্য?

সবুজ বাংলাদেশ ডেস্ক: 

 

উইকিপিডিয়া আমাদের প্রায় অনেকেরই কাছে বেশ পরিচিত। কোনও তথ্য সংগ্রহের জন্য অনেকের প্রথম পছন্দ উইকিপিডিয়া, হোক সেটা একেবারে ছোটখাটো বিষয় কিংবা গুরুগম্ভীর কিছু।

উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত, সহযোগীতামূলক পিডিয়া যা অনেক স্বেচ্ছাসেবক দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি সিন্ধান্ত সম্প্রদায়ের মাধ্যমে কাজ করে এবং ব্যবহারকারীরা স্বাধীনভাবে তথ্য সংযোজন, সম্পাদনা এবং সংশোধন করতে পারে। উইকিপিডিয়ার তথ্য প্রায়শই উৎস হিসেবে নির্ভরযোগ্য, কারণ এটি বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করে।

ভারতে গত কিছুদিন ধরেই খবরের শিরোনামে উইকিপিডিয়া। এর কারণ দিল্লি হাইকোর্টে দায়ের হওয়া একটা মামলা। উইকিপিডিয়ার বিরুদ্ধে এই মামলাটি করেছে বার্তা সংস্থা এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল বা এএনআই।

এই বার্তা সংস্থা সম্পর্কে উইকিপিডিয়ার একটা পেজে উল্লেখ করা হয়েছে – এএনআই ভুল তথ্য প্রকাশ করে। এই অভিযোগ অস্বীকার করে এএনআই এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনালের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছে, যে সংস্থাটি উইকিপিডিয়া পরিচালনা করে।

বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য জানতে বহুল ব্যবহৃত এই মাধ্যম সম্পর্কে প্রায়ই কয়েকটা প্রশ্ন উঠে থাকে – উইকিপিডিয়া কীভাবে কাজ করে? এই অনলাইন বিশ্বকোষ চালানোর জন্য কোথা থেকে টাকা আসে? সেখানে প্রকাশিত বিষয় সম্পর্কে কারা লেখেন? উইকিপিডিয়ার নেপথ্যে কে রয়েছে?

সবা:স:জু-১৭০/২৪

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের বিদেশ যেতে না পারায় মাইক ভাড়া করে এলাকাবাসিকে গালিগালাজ করলেন কিশোরগঞ্জের যুবক জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান বিমানবন্দর অগ্নিকান্ডে পুড়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম কুমিল্লায় গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার, পালিয়েছেন স্বামী ও তাঁর পরিবারের লোকজন ঢাকা এলজিইডিতে দুর্নীতির একচ্ছত্র অধিপতি বাচ্চু মিয়া বিমান বন্দরের সামনে এখোনো উৎসুক জনতার ভীড় নেভেনি আগুন