1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
বটিয়াঘাটার মাখঝানুল উলুম নুরানী ও মহিলা মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে অনৈতিক কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করায় চাকরিচ্যুত হলো এক শিক্ষিকা  - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৪ঠা জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ৪:১৩ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
জসিমের ‘কেলেঙ্কারির’ বিরুদ্ধে ব্যবস্থার তথ্য জানতে চায় আইডিআরএ প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ নাটুয়ারপাড়ায় রহিম সরকার ও তার মেয়ের জামাই নিশাদের নেতৃত্বে চলছে অনলাইন জুয়া চট্টগ্রাম ‘কেলেঙ্কারি’র মাস্টারমাইন্ড জসিম এখন এনআরবি লাইফে! ৫০০ কোটি টাকার সম্পদ ছাড়িয়েছে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপির সাংবাদিক তথ্যে ধর্মীয় অনুভূতিকে ভিন্নখাতে প্রভাবিত অযুহাতে ছাত্রী বহিষ্কার  সার কেলেঙ্কারির জেরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের সম্ভাবনা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে দ্বিতীয় মেয়াদে জেনিথ লাইফের শিক্ষার্থী বিমা চুক্তি স্বাক্ষর সখিপুরের ১’৭২ মিটার কাঁচা রাস্তাটি দ্রুত সংস্কার প্রয়োজন বহিরাগতদের প্রতিহিংসার শিকার উত্তরা প্রেসক্লাবের নেতারা
বটিয়াঘাটার মাখঝানুল উলুম নুরানী ও মহিলা মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে অনৈতিক কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করায় চাকরিচ্যুত হলো এক শিক্ষিকা 

বটিয়াঘাটার মাখঝানুল উলুম নুরানী ও মহিলা মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে অনৈতিক কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করায় চাকরিচ্যুত হলো এক শিক্ষিকা 

মোঃ ইমরান হোসেন, বটিয়াঘাটা খুলনা প্রতিনিধি –

খুলনার বটিয়াঘাটা চক্রাখালী মুসলিমনগর এলাকায় অবস্থিত মাখঝানুল উলুম নুরানী ও মহিলা মাদ্রাসার সুপার ও সহকারী এক শিক্ষকের অনৈতিক কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করায় এক মহিলা শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষিকার স্বামী মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম বাদী হয়ে মাদ্রাসার সুপার মোঃ সেলিম সরদার (৩০), ও সহকারী শিক্ষক আতাউর রহমানকে বিবাদী করে বটিয়াঘাটা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ভুক্তভোগী ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,মোঃ আনোয়ারুল ইসলামের স্ত্রী তহমিনা বেগম মাথঝানুল উলুম নুরানী ও মহিলা মাদ্রাসায় চাকুরী করতেন। গুড ইভিনিং চাকরি করার সুবাদে অল্প দিনের ভিতর ছাত্র-ছাত্রীদের  বিশ্বাস ও আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন উক্ত শিক্ষিকা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ছাত্র-ছাত্রী উক্ত শিক্ষিকার নিকট মাদ্রাসা সুপার এর বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ড সহ নানাবিধ অনিয়ম দুর্নীতি ও নির্যাতনের কথা বলেন। পরে বিষয়টি উক্ত শিক্ষিকা তহমিনা বেগম বিষয়টি নিয়ে সুপারের সাথে মতবিনিয়োগ করেন। সুপার রাগান্বিত হয়ে শিক্ষিকাকে বিভিন্ন অশালীন ভাষায় গালিগালাজ সহ মারতে উদ্যত হয়। একপর্যায়ে মাদ্রাসা সুপার বলেন, তোমাকে আমার প্রতিষ্ঠানে আর রাখা সম্ভব নয়। তোমাকে আজ থেকে চাকরিচ্যুত করা হলো । কাল থেকে তুমি মাদ্রাসায় আসবেনা। মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়েরের পর বিভিন্ন অনুসন্ধানে গিয়ে জানা যায়,উক্ত মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের অনৈতিক কর্মকান্ডসহ মাদ্রাসার যাবতীয় অর্থনৈতিক লেনদেন সহ সবকিছুর আয়- ব্যয়ের হিসাব সে নিজেই নিয়ন্ত্রণ করেন অভিযোগ রয়েছে । মাদ্রাসা নেই কোন রেজুলেশন। নেই কোন ম্যানেজিং কমিটি।  সরকারি কোনো অনুমোদন ছাড়াই মাদ্রাসা সুপার অল্প বয়সে মাদ্রাসার প্রধান হয়ে নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির মধ্যে দিয়ে মাদ্রাসার কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। উক্ত মাদ্রাসার কার্যক্রম বটিয়াঘাটা উপজেলা প্রশাসন ও শিক্ষা অফিস জানেন না বলে জানান তারা।  এ বিষয়ে মাদ্রাসা সুপার মোঃ সেলিম সরদার বলেন,আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগগুলো সত্য নয়। আমাকে ও আমার প্রতিষ্ঠানের মান সম্মান ক্ষুন্ন করার জন্য একটি মহল উঠে পড়ে লেগেছে। সুপার আরো বলেন, এই মাদ্রাসার সবকিছুই আমি। আমার এখানে কোন ম্যানেজিং কমিটি লাগে না। সবকিছুই আমি দেখাশোনা করি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »