পুনঃচালু হলো নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস

মোঃ জাকির হোসেন, স্টাফ রিপোর্টার:

নারায়ণগঞ্জে দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে পুনঃচালু হলো নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস।

অফিসটির শুভ উদ্বোধন করেন নারায়ণগঞ্জ জেলার মান্যবর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক), উপপরিচালক (পাসপোর্ট), উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (গণপূর্ত) সহ গণমাধ্যমকর্মীরা। আধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে নবনির্মিত এই অফিস এখন থেকে পুনরায় পাসপোর্ট সেবা প্রদান শুরু করবে। এতে করে জেলার পাঁচটি উপজেলার সাধারণ মানুষ আবারও নিজ এলাকার মধ্যেই এই গুরুত্বপূর্ণ সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।

২০২৪ সালের ১৮ জুলাই রাতে নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ভাংচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। ভয়াবহ সেই অগ্নিকাণ্ডে অফিস ভবনসহ ভেতরের সব আসবাবপত্র, প্রযুক্তি যন্ত্রাংশ এবং বিতরণের জন্য প্রস্তুত থাকা প্রায় ৮ হাজার পাসপোর্ট সম্পূর্ণভাবে পুড়ে যায়। এ ঘটনায় পাসপোর্ট সেবায় চরম ব্যাঘাত ঘটে এবং নাগরিকদের মধ্যে ব্যাপক ভোগান্তির সৃষ্টি হয়।

অগ্নিকাণ্ডের পর সাময়িকভাবে নারায়ণগঞ্জ জেলার সেবা গ্রহণকারীদের কেরাণীগঞ্জ, নারসিংদী এবং মুন্সিগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে পাঠানো হয়। এতে করে প্রতিদিনের যাতায়াত, ভিড় ও দীর্ঘ সময় অপেক্ষার কারণে সাধারণ মানুষের পাসপোর্ট প্রক্রিয়া জটিল ও সময়সাপেক্ষ হয়ে উঠেছিল।

অবশেষে দ্রুত পুনর্নির্মাণ কাজ শেষে গতকাল ৪ মে ২০২৫, নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস আবারও চালু হলো।

নতুন ভবনটি আগের তুলনায় আরও আধুনিক এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। অফিসের ডিজিটাল অবকাঠামো উন্নয়ন এবং গ্রাহকসেবার মান বৃদ্ধির ফলে পাসপোর্ট সেবা আগের চেয়ে আরও সহজ ও দ্রুততর হবে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানান।

জেলা প্রশাসক মহোদয় বলেন, “এই অফিসে কোনো প্রকার দালালচক্রের স্থান হবে না। আমি নাগরিকদের অনুরোধ করব, কেউ যেন দালালের আশ্রয় না নেন। আমরা পাসপোর্ট সেবাকে শতভাগ স্বচ্ছ ও হয়রানিমুক্ত রাখতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। কোথাও দালালচক্রের উপস্থিতি বা কার্যকলাপের খবর পাওয়া মাত্রই আমরা তাৎক্ষণিকভাবে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করব এবং আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।”

স্থানীয় জনগণ ও সেবা প্রত্যাশীরা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং দীর্ঘদিন পর নিজ এলাকায় পাসপোর্ট সেবা ফিরে পেয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই।

স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার দোসরদের দখলে শরীয়তপুর গনপুর্ত ও ডিসি অফিস

স্টাফ রিপোর্টার:

স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের পতনের আগে শরীয়তপুর জাজিরা উপজেলাধীন নাওডোবা হতে চাঁদপুর ফেরিঘাট পর্যন্ত সরকারি বিভিন্ন প্রকল্প এর মধ্য হতে পাঁচটি মেগা প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে অবকাঠামোর ক্ষতিপূরণ বিল দেওয়ার অজুহাতে অনিয়ম ও দুর্নীতি ।দুর্নীতির কেচ্ছাকাহিনি সংবাদমাধ্যমে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু হাসিনার আমলে বিভিন্ন দপ্তরে দায়িত্বে থাকা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পদক্ষেপগুলো জনগণের সঙ্গে নিষ্ঠুর মশকরা ছিল। অর্থনীতির রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি ছড়িয়ে দিয়ে দুর্নীতিকে সর্বগ্রাসী প্রাতিষ্ঠানিকতা প্রদান করেছিলেন।

শরীয়তপুরের দুর্নীতিবাজ দালাল চক্র সাবেক সংসদ সদস্য এনামুল হক শামীম, মোজাম্মেল, ইকবাল হোসেন অপুর অত্যন্ত প্রিয়ভাজন ও পৃষ্ঠপোষকতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি হিসেবে ২০০৯ সাল থেকেই সুপরিচিত ছিলেন। সেই সুবাদে শরীয়তপুরের দালাল চক্র সব রকমের রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক, বৈধ-অবৈধ উদ্দেশ্য সাধনে সার্বক্ষণিক প্রয়াস রেখেছেন।
জাজিরা উপজেলায় পদ্মা সেতু প্রকল্প, নাওডোবা সেনাবাহিনীর ক্যান্টনমেন্ট প্রকল্প, তাঁতপল্লী প্রকল্প,ফোরলেন রাস্তার দুইটি প্রকল্পসহ পাঁচটি প্রকল্পের বিভিন্ন অবকাঠামোর ভ্যালুয়েশন ক্ষতিপূরণ বিল তৈরি ও বিতরণ এর ক্ষেত্রে সরকারি প্রকল্পের শত শত কোটি টাকা দুর্নীতির মধ্য দিয়ে আত্মসাৎ করেন,এমনই অভিযোগ শরীয়তপুর জেলার গণপূর্ত বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী তিমির কুমার মন্ডল, সহকারি প্রকৌশলী আনিসুর রহমান, শরীয়তপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয় এল এ শাখার সাবেক এডিসি রাজস্ব সাইফুদ্দিন গিয়াস,সাবেক ভূমি হুকুম দখল কর্মকর্তা (এল.ও)পলাশ ,বর্তমান ভারপ্রাপ্ত কানুনগো মইনুল (সুফিয়ান) সার্ভেয়ার বাদল, গোবিন্দ চক্রবর্তী এর বিরুদ্ধে।শরীয়তপুর জেলার চার লেন সড়কের ২টি প্রকল্পের জন্য সরকার জমি অধিগ্রহণ করে নেয় এবং জমিতে থাকা ঘর, গাছ, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সহ সকল অবকাঠামোর ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে সরকার আর সেই সুযোগকে কাজে লাগাতে দুর্নীতিবাজরা পুরনো অবকাঠামোর সাথে নতুন অবকাঠামো তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে দেন এবং গণপূর্ত বিভাগের ইঞ্জিনিয়ার তিমির কুমার মন্ডল, ইঞ্জিনিয়ার আনিসুর রহমান দালাল চক্রদের কাছ থেকে নগদ ঘুষের টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন অবকাঠামোর ক্ষতিপূরণ বিলের ভেলুয়েশন করার ক্ষেত্রে তিন চার গুণ বেশি হারে অবকাঠামো বিল তৈরি করে দিয়েছেন যার কারনে সরকারি প্রকল্প দুইটির,শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার মিশন একপর্যায়ে সফল হয়।শরীয়তপুর সদর থেকে সখিপুর নরসিংহপুর চাঁদপুর ফেরিঘাট পর্যন্ত এবং পদ্মা সেতু অ্যাপ্রোচ থেকে শরীয়তপুর সদর পর্যন্ত দুটি ফোরলেন সড়কের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। শরীয়তপুর বাসীর স্বপ্নের এই সড়ক দুটির কাজ সম্পন্ন হলে ঢাকাসহ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল ও পূর্বাঞ্চলসহ সারাদেশের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগের নিরাপদ ও সহজ নেটওয়ার্ক তৈরির মাধ্যমে সড়ক যোগাযোগে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন হবে; যা শরীয়তপুর কে যোগাযোগ, শিল্পায়ন ও কৃষিসহ সার্বিক উন্নয়নের শিখড়ে পৌঁছে দিবে।তবে স্থানীয়রা জানিয়েছেন অনিয়ম ওদুর্নীতির কারণে এই প্রকল্পে ব্যয় অনেকটা বেড়ে যায়, স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার দোসর ইকবাল হোসেন অপু,মোজাম্মেল ও এনামুল হক শামিম এর ক্ষমতার অপব্যবহার করে
কাউকেই তোয়াক্কা না করে দুর্নীতির উৎসবে মেতেছিল শরীয়তপুরের দালালচক্র , বর্তমানেও তা চলমান অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসলে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এর কর্মকর্তারা নীরবতা পালন করে আসছে রহস্যের জাল ঘেরা কোথায় জানতে চায় এলাকাবাসী।সেই সাথে শরীয়তপুর জেলা প্রশাসনের ভূমি অধিগ্রহণে এমন ঘটনার সঙ্গে জড়িত দালাল ও সরকারি কর্মকর্তারা বর্তমানেও থেমে নেই। সরজমিন অনুসন্ধানে দেখা যায়, শরীয়তপুর থেকে নরসিংহ পুর ফেরিঘাট প্রকল্পের (২৮,২৯,৩০,৩১,৩২)নং এল এ, কেস ও শরীয়তপুর হইতে নাওডোবা প্রকল্পটির (১২,৭,৬,)নং এল এ, কেস এর অবকাঠামো বিল এর পুনরায় নিরপেক্ষ তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে রহস্য কোথায় তার সাথে সরকারের শত কোটি টাকা রক্ষা পাবে এমনই তথ্য জানায় স্থানীয় এলাকাবাসী।এডিসি সাইফুদ্দিন গিয়াস মাদারীপুর ডিসি অফিস হইতে শরীয়তপুর অফিসের এডিসি রাজস্ব পদে তাঁর পদোন্নতি অস্বাভাবিক দ্রুতগতিতে সম্পন্ন হয়েছিল। তাঁর সবচেয়ে ন্যক্কারজনক অপরাধ ছিল ঘুষের টাকা হাতে পাইলে যে কোন ক্ষতিপূরণ বিলের চেক দালালদের হাতে তুলে দিতেন।
যেমনটা হয়েছিল জাজিরা উপজেলার নাওডোবা তাঁতপল্লী প্রকল্পের ক্ষেত্রে আদালতে একাধিক দেওয়ানী মামলা থাকা সত্ত্বেও দুর্নীতির মাধ্যমে ভূমির ক্ষতিপূরণ বিলের চেক প্রদান করেন, শরীয়তপুরের বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ জনাব কালু সর্দার সাংবাদিকদের জানায়
হাসিনা সরকারের আমলে বড় বড় অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনায় সহায়তা করার কারণেই দীর্ঘদিন ধরে দালাল চক্র এবং সরকারি কর্মকর্তারা বে-লগাম দুর্নীতি ও অঢেল অবৈধ অর্থ উপার্জনের ব্যাপারে তাঁরা চাকরিকালীন সময়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশনের কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি।
নানাবিধ দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের কেচ্ছাকাহিনিগুলো সংবাদমাধ্যমে সরবরাহ করা হয়েছে। অবশ্য, সংবাদমাধ্যমে এমন খবরও প্রকাশিত হয়েছিল
২০০৯ সালে হাসিনা সরকার ক্ষমতাসীন হওয়ার পর সাড়ে ১৫ বছর ধরে দুর্নীতির ব্যাপারে হাসিনার দৃষ্টিভঙ্গি ছিল প্রচণ্ডভাবে আশকারা দেওয়ার শামিল।
২০০৯ সালে হাসিনা ক্ষমতাসীন হয়েই ২০০৭-৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার কর্তৃক প্রবর্তিত দুদক অরডিন্যান্সটি সংসদে অনুসমর্থন (রেটিফাই) না করে দুদককে আবার ‘নখ-দন্তহীন ব্যাঘ্রে’ পরিণত করেছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন শরীয়তপুরের রাজনীতিবিদ কালু সর্দার ।
সরেজমিন অনুসন্ধানে তথ্য অনুযায়ী আওয়ামী লীগ সরকারের লোক হলেও বর্তমানেও তারা থেমে নেই ।দুর্নীতিবাজ ও প্রতারক দালাল চক্ররা হলেন
(১)বাদল জমাদার পিতা মৃত কবির জমাদ্দার,স্থায়ী ঠিকানা নাওডোবা জমাদার কান্দি থানা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়ত, (২)সামাদ মাঝি, পিতা আবু আলী মাঝি, স্থায়ী ঠিকানা নাওডোবা সওদাগর কান্দি, থানা :পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর, (৩)মেজবা জমাদ্দার, পিতা মৃত শফি জমাদ্দার, স্থায়ী ঠিকানা নাওডোবা জমাদ্দার কান্দি, থানা :পদ্মা সেতু দক্ষিণ জেলা শরীয়তপুর, (৪)দেলোয়ার মুন্সী, পিতা মৃত :-রশিদ মুন্সি, স্থায়ী ঠিকানা :- নাওডোবা আহাম্মদ চোকদার কান্দি,থানা :পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর (৫)লাল মিয়া মোলঙ্গী, পিতা :-হানিফা মলঙ্গী, স্থায়ী ঠিকানা :নাওডোবা মোলঙ্গী কান্দি, থানা :-পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর, (৬)নাজমুল মোল্লা, পিতা মৃত :-সত্তার মোল্লা, স্থায়ী ঠিকানা :-নাওডোবা মজিদ হাওলাদার কান্দি, থানা:- পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর,(৭)বাবুল হাওলাদার, পিতা মৃত লাল মিয়া হাওলাদার, স্থায়ী ঠিকানা নাওডোবা চর মজিদ ঢালীর কান্দি, থানা :পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর, (৮)দাদন ঢালী, পিতা মৃত আমজাদ ঢালী, স্থায়ী ঠিকানা নাওডোবা হাজী তাহের ঢালীর কান্দি, থানা পদ্মা সেতু দক্ষিণ,জেলা শরীয়তপুর, (৯) ফারুক ঢালী, পিতা মৃত আব্দুল মান্নান ঢালী, স্থায়ী ঠিকানা নাওডোবা হাজী তাহের ঢালীর কান্দি, থানা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর, (১০) ইলিয়াছ মাতবর, পিতা ইব্রাহিম মাদবর, স্থায়ী ঠিকানা নাওডোবা হাজী ছব্দের মাদবর কান্দি,থানা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর, (১১) এমদাদ মাদবর, পিতা-মৃত দবির মাদবর, স্থায়ী ঠিকানা নাওডোবা মাদবর কান্দি,থানা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর, (১২) সালাম শেখ, পিতা মৃত হাশেম শেখ,স্থায়ী ঠিকানা নাওডোবা মিঠু পুনাই হাজির কান্দি, থানা-পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর, (১৩) হারুন হাওলাদার, পিতা আক্তার হাওলাদার, স্থায়ী ঠিকানা – নাওডোবা হাজী ছব্দের মাদবর কান্দি,থানা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর, (১৪) মন্নান মাদবর, পিতা- মৃত কালাই মাদবর,স্থায়ী ঠিকানা নাওডোবা বালিয়া কান্দি,থানা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর, (১৫) শাকিল মুন্সি, পিতা লতিফ মুন্সি, স্থায়ী ঠিকানা কুতুবপুর করিম মাদবর কান্দি,থানা :-শিবচর, জেলা মাদারীপুর, (১৬) মনির মাদবর, পিতা- ইসমাইল মাদবর, স্থায়ী ঠিকানা কাজির হাট সংলগ্ন, থানা জাজিরা, জেলা শরীয়তপুর (১৭) শামীম মোল্লা, পিতা ইসমাইল মোল্লা, স্থায়ী ঠিকানা – কাজির হাট সংলগ্ন, থানা জাজিরা, জেলা শরীয়তপুর,(১৮) কাদির শিকদার, পিতা আবেদ আলী শিকদার, স্থায়ী ঠিকানা – নাওডোবা গয়জদ্দীন ঢালির কান্দি,থানা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর,(১৯) মাহবুবুর রহমান, পিতা :- মতিউর রহমান, স্থায়ী ঠিকানা – জাজিরা আক্কেল মাহমুদ মুন্সি কান্দি, থানা – জাজিরা, জেলা শরীয়তপুর, (২০) বাহাদুর হাওলাদার, পিতা – কালু হাওলাদার, স্থায়ী ঠিকানা – গ্রাম দোতারা, ইউনিয়ন কাঠাল বাড়ি, থানা :- শিবচর, জেলা মাদারীপুর, (২১) লিপি, পিতা খালেক শিকদার, বর্তমান ঠিকানা নাওডোবা মাইনুদ্দিন জমাদ্দার কান্দি,থানা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর,(২২) ইয়াকুব মুন্সী, পিতা মৃত আকবর মুন্সি, স্থায়ী ঠিকানা – শরীয়তপুর সদর, জেলা শরীয়তপুর,(২৩) মিনটু হাওলাদার, পিতা – মাওলানা ফজলুর রহমান হাওলাদার, স্থায়ী ঠিকানা নাওডোবা হাসেন মুন্সির কান্দি, থানা:- পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর, জাজিরা উপজেলার, পশ্চিম নাওডোবা ও মাদারীপুর জেলার, শিবচর থানা এলাকা দুর্নীতিবাজ দালাল চক্র রয়েছে।
শরীয়তপুর জাজিরা উপজেলাধীন ১০১নং মৌজায় তাঁতপল্লী সরকারি প্রকল্পের জমির অবকাঠামো ক্ষতিপূরণ বিল এর চেক দেয়ার ক্ষেত্রে শরীয়তপুর ডিসি অফিসের এল এ শাখার সাবেক এডিসি রাজস্ব সাইফুদ্দিন গিয়াস এর দুর্নীতি সীমাহীন প্রকল্প এলাকার ভূমির উপর দেওয়ানি মোকাদ্দমা থাকার কারণে ভূমির মালিকদের হইতে মোটা অংকের ঘুষের টাকা আদায়ের মাধ্যমে ক্ষতিপূরণ বিলের চেক প্রধান করেন, এডিসি সাইফুদ্দিন গিয়াস দুর্নীতির মধ্য দিয়ে যে সকল ক্ষতিপূরণ বিলের চেক দিয়েছেন তাহার আংশিক তালিকা দেওয়া হইলো (১)টোকেন নং ৫৪৩৮৯,তারিখ ২১/৩/২০২৪ইং,চেক গ্রহীতার নাম ছোবাহান, টাকার পরিমাণ ৬৬৩১৪৮৭,(২)টোকেন নং ৪৬২৩৩,তারিখ ২৮/২/২০২৪ইং চেক গ্রহীতার নাম আবু তাহের, টাকার পরিমান ৮৫৩৬০০,(৩)টোকেন নং ৬৬২০৫,তারিখ ২/৫/২০২৪ইং চেক গ্রহীতার মিঠুন হাসান তালুকদার প্রতিক টাকার পরিমান ৪৯৫৯৩৮৬.(৪)টোকেন নং ৬০৮২৮,তারিখ ৩/৪/২০২৪ইং চেক গ্রহীতার নাম মো: হারুন অর রশিদ,টাকার পরিমাণ ১৭৪৫০৮৩. (৫)টোকেন নং ৬০৬৮৮.তারিখ ৩/৪/২০২৪ইং চেক গ্রহীতার নাম জালাল মাদবর
টাকার পরিমান ১১৮২১০৪৬.(৬)টোকেন নং ৮১৯৭,তারিখ ০৭/০৮/২০২৪ইং চেক গ্রহীতার নাম ইউনুছ ব্যাপারী, টাকার পরিমান, ৪৮০৯০৪৯. উল্লেখিত যে সমস্ত ক্ষতিপূরণ বিলের চেক প্রদান করা হয় মোকাদ্দমা থাকার কারণে ৩০% হারে কোটি কোটি টাকা ঘুষের বিনিময়ে এডিসি সাইফুদ্দিন গিয়াস চেক প্রদান করেছেন।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
বিদেশ থেকে যতটুকু স্বর্ণ আমদানি করলে দিতে হবে না ভ্যাট প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎতে যাচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব ফকরুল বাংলাদেশে ইতিহাস গড়ল উইন্ডিজ দুর্নীতির মাধ্যমে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন রাজউক ইমারত পরিদর্শক শামীম রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধে কে জিতবে, তা নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তুতি নিচেছ ট্রাম্প নাসার চন্দ্র মিশনে স্পেসএক্স জুলাই যোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে নতুন করে দেড় হাজারের বেশি আবেদন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি শুরু প্রধান প্রকৌশলীর আস্থাভাজন ইএম ২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কায়কোবাদ সম্পদের পাহাড় জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি