নারী সাংবাদিকের নির্যাতনের শিকার শিশু লীপা এখন মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে!

স্টাফ রিপোর্টারঃ

বাসা বাড়িতে কাজে জন্য নিয়ে গিয়ে তথাকথিত নারী সাংবাদিকের অমানবিক নির্যাতনের শিকার হয় দশ/এগারো বছর বয়সের এক শিশুকন্যা লীপা আক্তার। লীপা এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেঝেতে শুয়ে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। ডাক্তার জানিয়েছে রোগীর অবস্থা ভালো না।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অন্তর্গত সরাইল থানার গুনারা গ্ৰামের হতদরিদ্র রিক্সাওয়ালা সারু মিয়ার মেয়ে লীপা আক্তার এখন ডাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। লীপার মায়ের কান্না চোখে দেখে সহ্য করা যায় না। আর বাবা সারু মিয়া মেয়ের এই অবস্থা দেখে যেনো পাথর হয়ে গেছে। ওদিকে ডাক্তাল বলছে কেস কমপ্লিকেটেড….!

অনুসন্ধানে জানা গেছে, একজন অপরিচিত মহিলার মাধ্যমে ধানমন্ডি ১২ নম্বর রোডের কোন এক বাসায়(ঠিকানা বলতে পারে না) বিগত মাস ছয়েক আগে দশ/এগারো বছরের শিশু লীপা কাজ করতে আসে ভাতের অভাবে। এর মধ্যে বাড়ির সাথে যোগাযোগ বলতে লীপার সাথে তার বাবার কয়েক দফা মোবাইল ফোনে কথা বলিয়ে দিয়েছে সেই কথিত সাংবাদিক সাহেলা ম্যাডাম। সারু মিয়া জানিয়েছেন, তার মেয়ের কাজের বেতন বাবদ এপর্যন্ত ম্যাডাম একটি পয়সাও দেননি বরং সবসময় ধমকের উপর রেখেছেন। ভাত দিতে পারেন না তাই হতভাগা পিতা ভাবতেন, যাই হোক তবুও তো মেয়েটা অন্তত দু’বেলা দু’মুঠো খেতে পারবে।

গত ২৩/০৯/২২ সকালে সারু মিয়া তার মেয়ের খোঁজ খবর জানতে ফোন দিলে ম্যাডাম জানান যে লীপা অসুস্থ, তাকে নিয়ে তার খুব অসুবিধা হচ্ছে, তাই সে যেনো অতিসত্বর এসে তার মেয়েকে বাড়িতে নিয়ে যায়। ঘটনা শুনে বিচলিত হয়ে পরেন বাবা সারু মিয়া কিন্তু সে কি করে আসবে, কারণ সে তো ম্যাডামের বাসাবাড়ি চেনেন না। এর প্রতিউত্তরে সাহেলা ম্যাডাম সারু মিয়াকে ঢাকা সায়দাবাদ বাস টার্মিনালে এসে ফোন দিতে বলেন। সারু মিয়া যথারীতি সায়দাবাদ এসে পুনরায় ফোন দিলে ম্যাডাম তাকে সেখানেই অপেক্ষা করতে বলেন ও জানিয়ে দেন যে তার ড্রাইভার লীপাকে সেখানে পৌঁছে দেবে।

সারু মিয়া জানান, সে সায়দাবাদ বাস টার্মিনালে অপেক্ষা করতে থাকে, একসময়ে এক পুরুষ কন্ঠ নিজেকে ড্রাইভার বলে পরিচয় দেয় এবং সায়দাবাদ কোথায় আছে তা জেনে নিয়ে লীপাকে নিয়ে তার কাছে গিয়ে হাজির হয় ড্রাইভার। গাড়িতে বসা লীপার করুন অবস্থা দেখে বাবা সারু মিয়া হতভম্ব হয়ে যান! কিন্তু সে কিছু বুঝে ওঠার আগেই ড্রাইভার তার হাতে কিছু টাকা গুঁজে দিয়ে আর লীপাকে গাড়ি থেকে নামিয়ে দিয়ে শটকে পরে। কোনো উপায় না পেয়ে মুমুর্ষ শিশু লীপাকে নিয়ে সে আসেন বাড়িতে এবং অবস্থা খারাপ দেখে গত ২৪/০৯/২২ ব্রাম্নবাড়িয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে দেন।

ওদিক ব্রাম্নবাড়িয়া সদর হাসপাতালের ডাক্তাররা ২৪ ঘন্টা রাখার পর রোগীর অবস্থার আরও অবনতি দেখে গত ২৬/০৯/২২ একটি বোর্ড মিটিং করে সিদ্ধান্ত নিয়ে লীপাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে।

লীপা এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।

ডাক্তারদের সাথে কথা বলে জানা যায় লীপার শরীর বিভিন্ন রকম ক্ষতের চিহ্ন মিলেছে, তাকে হয়তো অমানবিক শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে এবং খাবারেও প্রচুর কষ্ট দেয়া হয়েছে যার ফলে এই দুর্দশা।

ওদিক সারু মিয়া এই খবর কথিত সাংবাদিক সাহেলা ম্যাডামকে জানালে সে কারো সাথে কিছু আলাপ না করে অপেক্ষা করতে বলেন। পরবর্তীতে এক মহিলা মারফত চিকিৎসার খরচ বাবদ কিছু টাকা পাঠিয়ে দেন, তা নিয়ে সাদা কাগজে স্বাক্ষর দিতে বলেন। নিরক্ষর হতদরিদ্র সারু মিয়া জানেন না এমতাবস্থায় তার কি করা উচিৎ।

কিংকর্তব্যবিমূঢ় লীপা আক্তারের বাবা সারু মিয়া সাথে সংবাদ প্রতিবেদক। ওদিকে লীপার মায়ের কান্নায় যেনো দশদিক একাকার। কে এই সাহেলা ম্যাডাম, কোন স্যাটেলাইট চ্যানেলের সাংবাদিক, ধানমন্ডি ১২ নম্বর রোডের কতো নম্বর বাড়ি কিছুই বলতে পারে না কেউ! অথচ শিশু লীপার অবস্থা ভালো না। সারু মিয়ার কাছে ম্যাডামের যে মোবাইল নাম্বার ছিলো তাতে বারবার ফোন দিলেও সে ফোন রিসিভ করে না, কখনও কখনও বন্ধ করে রাখে। এমতাবস্থায় শিশুটিকে বাঁচাতে কি করা উচিৎ, কার কাছে যাওয়া উচিত কিছুই ঠিক করতে পারছেন না রিক্সাওয়ালা সারু মিয়া। এক চরম হতাশায় নিমজ্জিত পরিস্থিতি। অতঃপর খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায় কয়েকবছর আগে বৈশাখী টিভিতে এই নামে এক নারী কাজ করতেন এখন আর করেন না। বর্তমানে সে কোথায় থাকেন, কি করেন সে বিষয়ে তারা কিছুই বলতে পারেন না। বৈশাখী টিভির কাছ থেকে একটি ছবি সংগ্রহ করে লীপাকে দেখালে সে নিশ্চিত করে যে এই তার সেই সাহেলা ম্যাডাম!

ওদিকে সারু মিয়ার কাছে ম্যাডামের যে মোবাইল নাম্বার ছিলো তাতে বারবার ফোন দিলেও সে ফোন রিসিভ করে না, কখনও কখনও বন্ধ করে রাখে। এমতাবস্থায় শিশুটিকে বাঁচাতে কি করা উচিৎ, কার কাছে যাওয়া উচিত, এ এক অমানবিক হতাশ পরিস্থিতি।

প্রতিবেদক জানান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অন্তর্গত সরাইল থানার গুনারা গ্ৰামের লোকজন থেকে শুরু করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পর্যন্ত যারাই লীপার করুন অবস্থা দেখেছে তারা প্রত্যেকেই প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে দাবি জানায় যে যেনো মূল্যে এই সাহেলাকে বের করে এনে শিশু শ্রম ও নির্যাতনের অপরাধে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির পাশাপাশি অভাগী মা ও হতদরিদ্র রিক্সাওয়ালার শিশুকন্যা লীপার যেনো সুচিকিৎসার সকল প্রকার বন্দোবস্ত নিশ্চিত করা হয়।

Investigation Agency

আসিয়ান সিটির দখল দারিত্বের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

নিজস্ব প্রতিবেদক:

অবৈধভাবে আশিয়ান সিটির জমি দখল, সীমাহীন প্রতারণা, জালিয়াতি ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের প্রতিবাদে খিলক্ষেত থানার বড়ুয়া দক্ষিণ পাড়ার বাসিন্দা আনোয়ারা মায়া সংবাদ সম্মেলন করতে গিয়ে সেগুনবাগিচায় ঢাকা রির্পোর্টাস ইউনিটিতে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হন। পরে তাকে আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ। এ হামলা উপেক্ষা করে আসিয়ান সিটির দখল দারিত্বের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন আনোয়ারা মায়ার মেয়ে। তিনি তার মায়ের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারসহ নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
গতকাল শুক্রবার সকালে ঢাকা রির্পোর্টাস ইউনিটিতে এ ঘটনা ঘটে। সংবাদ সম্মেলন শুরুর আগে ওই ভুক্তভোগী আনোয়ারা মায়ার উপর আসিয়ান সিটির লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসী বাহিনী হামলা করেন। এক পর্যায়ে ওই মহিলাকে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়। ঢাকা রির্পোর্টাস ইউনিটির চত্ত্বরে আসিয়ান সন্ত্রাসী বাহিনী সকাল থেকেই ভিড় জমায় এবং হট্রগোলের চেষ্টা চালায়। তারা ভুক্তভোগী মহিলার পরিবারের অন্য সদস্যদের উপর আক্রমণ করারও চেষ্টা করে। এসময় তারা সংবাদ সম্মেলন না করারও হুমকী-ধামকী দেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হলে ঢাকা রির্পোর্টাস ইউনিটির সাধারন সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেলের হস্তক্ষেপে ও পুলিশের সহযোগিতায় আসিয়ান সিটির সন্ত্রাসীরা ডিআরইউ চত্ত্বর ছেড়ে চলে যায়।
পরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে আনোয়ারা মায়ার মেয়ে বলেন, আমরা অনেকটা মৃত্যুর ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছি। আমরা সবাই আশিয়ান সিটির প্রতারণার শিকার। আমাদের কারো কারো পৈত্রিক জমি কেড়ে নেয়া হয়েছে। সন্ত্রাসী লেলিয়ে দিয়ে আমাদের ভিটে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। কেউ কেউ প্লট কিনেও তা বুঝে পাচ্ছেন না। বরং প্লট বুঝিয়ে দেওয়ার কথা বললে জীবননাশের হুমকি দেওয়া হয়। এরকম শত শত মানুষের শতশত বিঘা জমি দখল করে নিয়েছে আশিয়ান সিটি। এখানে যারা আছেন সবাই তারা কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তা তুলে ধরবেন।
লিখিত বক্তব্য তুলে ধরে তিনি বলেন, ২০০৯ সালে খিলক্ষেত থানার বড়ুয়া দক্ষিণ পাড়ায় আমার মা আনোয়ারা মায়ার এক বিঘা জমি দখল করে নিয়েছে আশিয়ান সিটি। এই জমির দলিল, নামজারি, খাজনাসহ সকল কাগজপত্র আমার নামে। এই জমি নিয়ে বিবাদের জেরে আমার মামাকে তারা হত্যা করেছে। আদালতে গিয়েছি তাদের বিরুদ্ধে। আদালত ওই জমির উপর ইনজাংশন দিয়ে বলেছেন, কোন পক্ষ কিছু করতে পারবে না। গত ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই সেই জমি সন্ত্রাসীবাহিনী দিয়ে অস্ত্রের মুখে দখল করে নেওয়া হয়েছে। এব্যাপারে খিলক্ষেত থানায় গিয়ে কোন লাভ হয়নি। আশিয়ানের বিরুদ্ধে একটি সাধারণ ডায়েরি পর্যন্ত নেয়নি।
তিনি আরো বলেন, বিতর্কিত এই আশিয়ান সিটির মালিক ভূমিদস্যু নজরুল ইসলাম ভূইয়া এতোদিন আওয়ামী লীগের দোসর হয়ে দখলবাজির মাধ্যমে জমির অবৈধ ব্যবসা করেছে। তখন জমি খেকো এই নজরুলের মূল পৃষ্ঠপোষক ছিলো সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই কর্মকর্তা মেজর জেনারেল শেখ মামুন খালেদ, পুলিশের বেনজীর, হারুণ, মনির, আসাদুজ্জামান মিয়া, হাবিব, আওয়ামী লীগ নেতা মৃত সাহারা খাতুন, তোফাজ্জল চেয়্যারম্যান, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মফিজ, নাঈমসহ আরো অনেকে। আশিয়ান সিটির ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের মধ্যে যারা ওই এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তারা হলেন-আব্বাস আলী, ওলীউল্লাহ, রাশেদুল, নুরুল্লাহ, ফাহিম, আনিস, জিহাদ, নুরুল, সাইফুল, জাহিদুল, মজিবর, রিয়াজসহ আরো অনেকে।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর এই নজরুল এখন বিএনপির নাম ভাঙিয়ে আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। খিলক্ষেত, উত্তরখান, দক্ষিণ খান, ও বড়ুড়া মৌজায় প্রতিদিনই কাউকে না কাউকে ভিটে মাটি ছাড়া করা হচ্ছে। স্থানীয় সাধারণ মানুষ তাদের হাতে জিম্মি। বংশ পরম্পরায় পূর্বপুরুষের বসতভিটা, জমি জমা, খামার, ফসলি জমি, সরকারের খাসজমি, জলাশয় ভরাট করে তারা অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। কেউ এর প্রতিবাদ করতে গেলেই নজরুল বাহিনী লেলিয়ে দেয়া হয়। নজরুল বাহিনীর অত্যাচার-নির্যাচনের বহু ছবি আপনাদের আমরা দেখাতে পারবো। এই সন্ত্রাসীবাহিনী সারাদিন আশকুনা, কাউলা, দক্ষিণখান, উত্তরখান, বউরা, এবং খিলক্ষেত এলাকায় অস্ত্রহাতে টহল দেয়।
এলাকাবাসী কিংবা ভূক্তভোগীরা এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে শত ক্ষোভ-বিক্ষোভ করেও কোনো প্রতিকার পাচ্ছে না। পুলিশের কাছে অভিযোগ করার পরও পুলিশ ক্ষতিগ্রস্থ জমির মালিকদের নিরাপত্তায় কোনো আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে না। অভিযোগ আছে আশিয়ান সিটি পুলিশ, মাস্তান, ক্যাডার, রাজনৈতিক নেতা ও প্রশাসনকে প্রচুর টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ করে রাখে। আর রাজউক তাদের অবৈধ কাজ বন্ধ রাখার নোটিশ দিয়েই ক্ষান্ত। রাজউকের তরফ থেকে ব্যক্তিগত মালিকানার জমিজমা দূরে থাক সরকারি খাস জমি রক্ষায় এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। অন্যদিকে জুলাই-আগষ্ট আন্দোলনে ১ ডজনেরও বেশি ছাত্র হত্যা মামলার আসামী হয়েও নজরুল, সাইফুল, জাহিদুল আছে বহাল তবিয়তে। আর এই আন্দোলনে ছাত্রদের সমর্থক আমরা পথে পথে ঘুরছি।
এই অবস্থায় আমরা নিরুপায় হয়ে আপনাদের দ্বারস্থ হয়েছি। আমরা আমাদের পৈত্রিক জমি ফেরত চাই, কেনা প্লট বুঝে পেতে চাই। এজন্য আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহম্মদ ইউনূসের হস্তক্ষেপ চাই। স্বাধীন দেশে মানুষের জমি জমা দখল করে এমন দুই নাম্বারী ব্যবসা এখনি বন্ধ করা হোক। এছাড়া রিহ্যাব ফেয়ারে এখনো আশিয়ান অন্যের জায়গা বিক্রির যে তৎপরতা চালাচ্ছে তা বন্ধ করতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কার্যকরী উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের বিদেশ যেতে না পারায় মাইক ভাড়া করে এলাকাবাসিকে গালিগালাজ করলেন কিশোরগঞ্জের যুবক জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান বিমানবন্দর অগ্নিকান্ডে পুড়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম কুমিল্লায় গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার, পালিয়েছেন স্বামী ও তাঁর পরিবারের লোকজন ঢাকা এলজিইডিতে দুর্নীতির একচ্ছত্র অধিপতি বাচ্চু মিয়া বিমান বন্দরের সামনে এখোনো উৎসুক জনতার ভীড় নেভেনি আগুন