
স্টাফ রিপোর্টারঃ
নিরেট সাদা মনের মানুষ, সদালাপী, মিষ্টভাষী, পরোপকারী একজন দ্বীনের পথের মানুষ গোপালগঞ্জ জেলার ডুমদিয়া গ্রামের আজম আলী খাঁন।
এই মানুষটার পিছু ছাড়ছে না মিথ্যা হয়রানি মুলক মামলা। ব্যাঙের ছাতার মতো হুটহাট করে গজিয়ে ওঠে বিভিন্ন জেলায় মিথ্যা বানোয়াট মামলা। যে জেলায় কখনো আজম আলীর পা পড়িনি সেই জেলার কনো এক থানার মামলার আসামি হয়। তখন হতাশ নিশ্চুপ হওয়া ছাড়া কনো উপায় থাকে না। শুধু আজম আলী না তার পরিবারের সদস্যদেরও জড়ানো হয় এই মামলায়। ৬০ বছরের আজম আলী খান হন ধর্ষণ মামলার আসামি। মামলা আতঙ্কে দিনপাত করে আজম পরিবার।
খোঁজ নিয়ে জানাযায়, আজম আলী খানের ভাগ্নে শেখ হাবিবুর রহমান তার বউ তানজিলা হক উর্মিকে ডিভোর্স দেয়ার পর থেকেই গায়েবি মামলার আসামি হচ্ছে আজম পরিবার। উর্মি ও হাবিবের তালাক হয় ২০১৯ সালের ৩ রা ফেব্রুয়ারি। সেসময় আজম আলী খান স্বপরিবারে সৌদি ছিলেন। আজম আলী বাংলাদেশে আসেন ২০১৯ সালের ৬ ফেব্রুয়ারী।
এই বিষয়ে আজম আলীর কাছে জানতে চাইলে। তিনি বলেন,আমার ভাগ্নের তালাক দেয়া বউয়ের মামা একজন এডিশনাল ডি আই জি। মুলত তিনিই এই গায়েবি মামলার জনক। আমাদের উপর হুমকি ধামকি চাপ প্রয়োগ করে তার তালাক হওয়া ভাগ্নীকে আমার ভাগ্নের ঘরে দিতে চায়। যা কখনোই সম্ভব না। আমাকে সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন ও অর্থনৈতিক ভাবে খাটো করার জন্য এই ধরনের ঘৃণিত কাজ করে যাচ্ছে শিমুল।এডিশনাল ডি আই জি শিমুল আমার পাশের গ্রামের ছেলে। আমি তার কাছ থেকে এধরণের ঘৃণিত কাজ আশা করি না।