কেন্দ্রীয় মহিলা লীগ নেত্রী গ্রেপ্তার

কেন্দ্রীয় মহিলা লীগ নেত্রী গ্রেপ্তার

ফরিদপুর সংবাদদাতা:

ফরিদপুরে কেন্দ্রীয় মহিলা লীগের সদস্য আঞ্জুমান আরা বেগমকে (৫৫) গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সোমবার (২৮ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নগরকান্দা পৌরসভার সরকারি কলেজ রোড সংলগ্ন নিজ বাসভবন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদিকে মঙ্গলবার দুপুরে ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. শামছুল আজম এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেপ্তার হওয়া আঞ্জুমান আরা বেগম কেন্দ্রীয় মহিলা লীগের সদস্য ও ফরিদপুর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। তিনি নগরকান্দা উপজেলা মহিলা লীগের সভানেত্রী ও ফরিদপুর জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য ছিলেন। এছাড়াও তিনি নগরকান্দার ছাগলদিয়া গ্রামের মৃত আব্দুস সামাম মাতুব্বরের মেয়ে।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. শামছুল আজম বলেন ডিএমপির ডিবির একটি টিম মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় ওই নেত্রী আঞ্জুমান আরাকে গ্রেপ্তার করেছে। আমরা ডিএমপির ডিবির কাজে শুধু সহযোগিতা করেছি। তাকে ঢাকার ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে গেছে। তিনি আরও বলেন এখন কোন মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে কিংবা তার বিরুদ্ধে নতুন করে কোনো মামলা হবে কিনা এটা ডিএমপির ডিবি বলতে পারবে।

ভাইরাল হয়েই সর্বনাশ, চরম বিপাকে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক

ভাইরাল হয়েই সর্বনাশ, চরম বিপাকে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক

ডেস্ক রিপোর্ট:

ফুটপাথের পাশে ছোট্ট এক ভাতের হোটেল। সারি সারি খাবার সাজানো। পরিচালনা করার কেউ নেই। মালিক ও কর্মীবিহীন হোটেলে একাই সব সামলান মিজান।

রান্না নিজেই করেন। তারপর খাবার সাজিয়ে রাখেন। হোটেলে আসা কাস্টমাররা যে যার মতো খাবার নিয়ে খাচ্ছেন। তারপর একটি প্লাস্টিকের কৌটায় টাকা রেখে যাচ্ছে।
কেউ একটু কম দিচ্ছেন, তো যার কাছে টাকা নেই তিনি দিচ্ছেন না। এভাবেই চলছিল মিজানের ভাতের হোটেলটি। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনায় উঠে আসে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভাতের হোটেলটি প্রচারণায় আসার পর ব্যাপক ভাইরাল হয়।

মানুষ তুমুল ভিড় জমাতে শুরু করে মিজানের হোটেল। ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই মিজানের ব্যবসার অবস্থা নাটকীয়ভাবে পরিবর্তিত হয়। আগের তুলনায় তার বিক্রি অনেক কমে গেছে এবং অনেক গ্রাহক অযাচিতভাবে বেশি খাবার নিয়ে কম টাকা দিয়ে চলে যাচ্ছে। অনেকে আবার টাকাও দিচ্ছে না। এছাড়া প্রশাসনও চাপ দিচ্ছে হোটেল বন্ধ করতে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম