প্রধান প্রকৌশলীর আস্থাভাজন ইএম ২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কায়কোবাদ সম্পদের পাহাড়

নিজস্ব প্রতিবেদক :
দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের ‘জিরো টলারেন্স‘ নীতির কারণে বিভিন্ন দপ্তর-অধিদপ্তরের অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে মহাআতঙ্ক। সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কয়েক শীর্ষ কর্মকর্তা ইতোমধ্যে ধরা পড়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জালে। সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের যে নীতি ঘোষণা করেছে তার বাস্তবায়ন দেখতে শুরু করেছে দেশের মানুষ। সাধারণ মানুষের মধ্যে আশার সঞ্চার হয়েছে যে, এবার হয়তো দুর্নীতিবাজরা আর রক্ষা পাবে না। অপরাধ বিশ্লেষকদের মতে, এখন প্রতিটি স্তর ও বিভাগে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করার পালা। এতে তাসের ঘরের মতো তছনছ হয়ে যাবে দুর্নীতির দুষ্টচক্র। তাদের জ্ঞাত আয় বর্হিভূত সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হলে সাঙ্গ হবে দুর্নীতিবাজদের বিলাসী জীবন যাপন। কিন্তু এসবের মধ্যেও এক শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তা ধরাকে সরা জ্ঞান করে দুর্নীতি, অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহার করেই চলছে।

অপরাধ বিশ্লেষকদের মতে , খেটে খাওয়া মানুষের কষ্টার্জিত অর্থ, সম্পদ ও উৎপাদিত পন্য এবং বিশেষ করে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স যে দেশকে টিকিয়ে রেখেছে; তথাকথিত ভদ্রবেশী ‘শিক্ষিত’ আমলা, দুর্নীতিবাজ ব্যাংকার, কালোবাজারী ও চোরা কারবারী চক্র ও এক শ্রেণীর লুটেরা ব্যবসায়ীরা সব কিছু লুটে নিয়ে দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করছে। তারা বিত্ত বৈভবের মালিক হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে সরকারের দুর্নীতি বিরোধী অঙ্গীকার বাস্তবায়ন হলে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ।

সরকারের যেসব দপ্তর অধিদপ্তরে বেশুমার দুর্নীতিতে নিমজ্জিত তার মধ্যে অন্যতম গণপূর্ত অধিদপ্তর। এই দপ্তরের পরতে পরতে রয়েছে রহস্যময় দুর্নীতি। এখানকার কথিত ডাকসাইটে অসাধু কর্মকর্তাদের প্রায় সকলেই জ্ঞাত আয় বহির্ভূত কোটি কোটি টাকার মালিক। অনেকের নামে বেনামে দেশে ও দেশের বাইরে রয়েছে বেশুমার সম্পদ।

গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রভাবশালীদের অনিয়ম ও দুর্নীতি অনেকটা প্রকাশ্যে :

অনুসন্ধানে জানা গেছে, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রকৌশলীদের অনিয়ম ও দুর্নীতি অনেকটা প্রকাশ্যে। তারা কোন নিয়ম নীতির তোয়াক্কাই করছে না। গণপূর্তের সিভিল ও ই-এম বিভাগের প্রতিটি শাখা ও উপ-শাখায় চলছে দুর্নীতির মহোৎসব। অধিদপ্তর জুড়ে প্রতিটি সার্কেল প্রকাশ্যে চলে বেশুমার দুর্নীতি খেলা। ভয়ানক এ খেলা সবাই দেখে ও বুঝে কিন্তু দুর্নীতি প্রতিরোধ কিংবা নির্মূলে কেউ এগিয়ে আসে না। কারণ অনুসন্ধানে জানা গেছে দুর্নীতিবাজদের কাছ থেকে অনেকেই লাভবান (বেনিফিশিয়ারিজ)। তাই দুর্নীতির দুষ্টচক্র কারোর পরোয়া করে না।

কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বললে জানা যায় ভিন্ন তথ্য : গণপূর্তে দুর্নীতির ডালাপালা একধরনের প্রতিষ্ঠানিকভাবে রুপ নিলেও সবাই এখানে কথিত ‘সৎ’ এবং ‘নিষ্ঠাবান’ কর্মকর্তা। ভুলেও কেউ এক পয়সা অনিয়ম ও দুর্নীতি করে না। অথচ খোঁজ নিলে দেখা যায়, প্রত্যেকেরই রয়েছে বিপুল বিত্ত বৈভব। কোটি কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ, বাড়ী, গাড়ী ও বিপুলপরিমান ব্যাংক ব্যালেন্স। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার যেখানে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করেছেন, সেখানে পিডব্লিউডিতে প্রকাশ্যে কমিশন বাণিজ্য হয়। তাদের বিষয়ে গণমাধ্যমে কিছু খবর প্রকাশিত হলেও উল্টো ওই গণমাধ্যমকেই চোখ রাঙ্গানো হয়; অথচ দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। সেখানে প্রকৌশলী ও ঠিকাদারদের দুষ্টচক্র মিলে রয়েছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। সেখানে কোটি টাকার ঘুষ লেনদেন হলেও কেউ কারও বিরুদ্ধে মুখ খোলেনা।

গণপূর্তে দুর্নীতির কালো বিড়াল :
গণপূর্ত অধিদপ্তরের বিভিন্ন সার্কেল ও বিভাগ জুড়ে দুর্নীতি ও অনিয়ম জেঁকে বসেছে। বিশেষ করে মেরামত ও সংরক্ষণ এবং ইএম শাখায় অনিয়মের চিত্র ভয়াবহ। প্রতিটি সার্কেলের নির্বাহী প্রকৌশলী, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী ও উপ-সহকারী প্রকৌশলীগন ঠিকাদারদের সঙ্গে যোগসাজশে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করছে। ই-এম শাখায় দুর্নীতি ও অনিয়মের কমিশনের হার হয় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ। দুর্নীতি ও অনিয়মের মধ্যে অর্জিত অর্থ দিয়ে টাকার পাহাড় গড়ে তুলেছে দুর্নীতিবাজ প্রকৌশলীরা।

গণপূর্ত অধিদপ্তরের ই-এম সার্কেল-২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো: কায়কোবাদ সিন্ডিকেট : প্রকৌশলী মো: কায়কোবাদ গণপূর্ত অধিদপ্তরের সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর নাম ভাঙ্গিয়ে কোটি কোটি টাকা লুটপাট করেছেন।নিয়োগ-বদলী ও পদোন্নতি ছাড়াও অনিয়ম এবং দুর্নীতির খবর যাতে ফাঁস না হয়, সেজন্য তাঁর (কায়কোবাদ) নেতৃত্বে একটি নিদিষ্ট সিন্ডিকেট নির্বাহী প্রকৌশলীদের নিকট থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। উক্ত সিন্ডিকেটের সদস্যরা হলেন, ফয়সাল, যিনি সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর ষ্টাফ অফিসার বর্তমানে নির্বাহী প্রকৌশলী (উন্নয়ন) গনপূর্ত ভবন।

রয়েছেন কল্যান কুমার কুন্ড; তিনি প্রধান প্রকৌশলীর ষ্টাফ অফিসার বর্তমানে উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (সিভিল) মিরপুর। আছেন রাজীব-নির্বাহী প্রকৌশলী সার্কেল-১ বর্তমানে অথরাইড অফিসার রাজউক জোন-৪/২। টিটু উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী ধানমন্ডি, বর্তমানে নির্বাহী প্রকৌশলী। কায়কোবাদের নেতৃত্বে এইচক্রটি কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সূত্র নিশ্চিত করেছে নির্বাহী প্রকৌশলী পবিত্র কুমার দাস, সাজেদুল, আব্দুল হালিম, আনোয়ার হোসেন, সমীরণ মিস্ত্রি, জাহাঙ্গীর আলম, প্রত্যেকের নিকট থেকে প্রধান প্রকৌশলীর নাম ব্যবহার করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এই সিন্ডিকেট।

গণপূর্তের সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর বিশ্বস্থ সহচর ও বর্তমান প্রধান প্রকৌশলী শামীম আক্তারের অত্যন্ত আস্থাভাজন কায়কোবাদ : অনিয়ম ও দুর্নীতির সমস্ত অলিগলি কায়কোবাদের চেনা বা জানা। গনপূর্ত অধিদপ্তরের ই-এম সার্কেল -২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো: কায়কোবাদের অধীনে রয়েছে ইএম বিভাগ ৪, ৫,৭ প্রতিটি বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে রয়েছে বিস্তর দুর্নীতি ও অনিয়মের আলাদা খতিয়ান। অথচ এ সমস্ত অনিয়ম ও দুর্নীতির দায় তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এড়াতে পারে না।

গণপূর্তের দুষ্টচক্রের অন্যতম হোতা মো. কায়কোবাদের অতীত কর্মকান্ড ঘেঁটে দেখা যায় : গণপূর্তের দুষ্টচক্রের অন্যতম হোতা মো. কায়কোবাদের অতীত কর্মকান্ড ঘেঁটে দেখা যায়, বড় বড় মাফিয়া ঠিকাদারদের সঙ্গে তার সখ্য। তাদের হয়ে কাজ করেন তিনি। তাদের কাছ থেকে পান মোটা অংকের কমিশন। এ কারনেই তিনি ধরাকে সরা জ্ঞান করছেন। তার সার্কেলের একাধিক নির্বাহী প্রকৌশলী কাজ না করেই বিল তুলে নিয়েছেন। এমন তথ্য প্রমাণ বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলেও সেগুলো তদন্তে আলোর মুখ দেখেনি। নির্বাহী প্রকৌশলী পবিত্র কুমার দাস কাজ না করে বিল তুলে নেওয়ার পরেও তা মন্ত্রনালয়, অধিদপ্তর এমনকি দুদক তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি। তার বিষয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সরাসরি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিবের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। যার দায় দায়িত্বশীল কর্মকর্তা হিসেবে মো. কায়কোবাদও এড়াতে পারেন না।

এম বিভাগ-৫ এর নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তরেও কাজ না করে বিল তুলে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। একটা প্রশ্ন নির্বাহী প্রকৌশলী যদি কাজ না করে বিল তুলে নিয়ে যায় তাহলে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর কাজটা কি? শুধু বসে কমিশন খাওয়া? না অন্য কিছূ?

একজন তত্তাবধায়ক প্রকৌশলীর তার বেতন কত? তা বিশ্লেষণ করলেই প্রমাণ হয় তিনি কতটুকু ও নিষ্ঠাবান। মো: কায়কোবাদের বাবার নাম ইউনুস আলী সরকার। জাতীয় পরিচয় পত্র নং-১৯৬৭২৬৯৯০৪০৭২১৬০১ তত্ত্ববধায়ক প্রকৌশলী, গনপূর্ত ই-এম সার্কেল-২। তার অধীনে ৩ জন নির্বাহী প্রকৌশলী আছেন। ই-এম বিভাগ-৪, মো: মহিবুল ইসলাম, ই-এম বিভাগ-৬ পবিত্র কুমার দাস। প্রত্যেক নির্বাহী প্রকৌশলীর আলাদা আলাদা দপ্তর। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে রয়েছে আলাদা আলাদা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ।

সাবেক প্রধান প্রকৌশলী আশরাফুল আলমের সময় কায়কোবাদের ভাগ্য বদলে যায় :

সাবেক প্রধান প্রকৌশলী আশরাফুল আলমের সময় তিনি তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (ই-এম) গনপূর্ত ই-এম প্লানিং সার্কেলে কর্মরত ছিলেন। ওই সময় তার বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ ছিলো। তিনি তৎকালীন প্রধান প্রকৌশলীর নাম ভাঙ্গিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন।সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ যদি দুদক অনুসন্ধান করতে পারে, ক্ষমতার জোরে আশরাফুল আলমের ক্যাশিয়ার খ্যাত মো: কায়কোবাদের বিষয়ে অনুসন্ধান চালানো হয়নি। অভিযোগ রয়েছে তিনি বৈধ ও অবৈধভাবে বিপুল পরিমান জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের মালিক হয়েছেন। দেশে বিদেশে তার তার ও পরিবারের সদস্যদের নামে বেনামে রয়েছে বিপুল পরিমান সম্পদ।

সাংবাদিক রোস্তম মল্লিকের উপর অতর্কিত হামলা; কিশোর গ্যাংয়ের ৭ সদস্য গ্রেফতার

 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

সিনিয়র সাংবাদিক, দৈনিক আজকের সংবাদ পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি ও অপরাধজগত পত্রিকার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, বিশিষ্ট কবি ও কথাসাহিত্যিক রোস্তম মল্লিকের উপর গতকাল ২৫ এপ্রিল মঙ্গলবার আনুমানিক ১৫ থেকে ২০ জনের একটি সঙ্গবদ্ধ সন্ত্রাসীচক্র মাগুরার কলেজ পাড়ার ফুড ক্যাফে রেস্টুরেন্ট থেকে বের হওয়ার সময় অতর্কিত হামলা চালায়। এই হামলায় রোস্তম মল্লিকের একটি হাত ও একটি পা ভেঙে যায় এবং মাথায় প্রচন্ড জোরে রড ও হকিস্টিক দিয়ে আঘাত করার ফলে মাথা ফেটে রক্তক্ষরণ হয়। পরে মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

সেখান থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকাতে স্থানান্তর করা হয়। সাংবাদিক রোস্তম মল্লিক জানান, তার কলমকে চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়ার জন্য একটি মহল পরিকল্পিত ভাবে তার উপর এই হামলা চালিয়েছে। রোস্তম মল্লিকের স্ত্রী জানান ফুড ক্যাফে রেস্টুরেন্টে একটি অনুষ্ঠান ছিল, রাত ১০টার দিকে আমন্ত্রিত মেহমানরা চলে যাওয়ার পরে ১৫/২০ জনের একটি দল প্রথমে হাত বোমা নিক্ষেপ করে, পরে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে তার মাথা লক্ষ্য করে আঘাত করতে থাকে, এক সময় রাস্তার উপর পড়ে গেলে, তার ছোট মেয়ে বাবাকে রক্ষার জন্য এগিয়ে আসলে তাকেও রড দিয়ে আঘাত করে হাত ভেঙ্গে ফেলা হয়। বর্তমানে রোস্তম মল্লিকের অবস্থা আশংকামুক্ত। এ বিষয়ে মাগুরা থানার পুলিশ সারারাত অভিযান পরিচালনা করে ঘটনার সাথে জড়িত কিশোর গ্যাংয়ের ৭ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে। তাদের পুলিশী জিজ্ঞেসাবাদ চলছে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
জুলাই যোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে আরও দেড় হাজারের বেশি আবেদন সতর্ক মন্ত্রণালয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি শুরু প্রধান প্রকৌশলীর আস্থাভাজন ইএম ২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কায়কোবাদ সম্পদের পাহাড় জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের