আলোচিত সেই গৃহায়ন সচিব পদে শহীদ উল্লা খন্দকারকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের জন্য সুপারিশ

নিজস্ব প্রতিবেদক॥
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত কর্মকর্তা মো: শহীদ উল্লা খন্দকারকে পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে রাষ্ট্রপতির কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। গত বুধবার (১ সেপ্টেম্বর) এই চিঠি পাঠানো হয়।

চিঠিতে বলা হয়, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এর সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত কর্মকর্তা মো: শহীদ উল্লা খন্দকার (পরিচিতি নম্বর ৩৪১৪)-কে জনস্বার্থে পুনরায় ১ (এক) বছর মেয়াদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদানের বিষয়টি সদয় বিবেচনা করা যেতে পারে। আর এশহীদ উল্লা খন্দকারের কারনে গণপূর্তের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী প্রদিপ কুমার আজ বেপরোয়া সংসদীয় কমিটির সুপারিশের কারনে লঘু শাস্তি পাওয়ার ১ বছর পূর্ন না হতেই এই সচিবের কারনে সে প্রদোন্নতি পেয়ে যায়

চিঠিতে আরও বলা হয়, মো: শহীদ উল্লা খন্দকার  ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৫৮ তারিখে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ৫ম ব্যাচের কর্মকর্তা হিসাবে ১৯৮৬ সালে চাকরিতে যোগদান করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি গত ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব পদ হতে অবসরে গমন করেন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ২০১৭ সালের প্রজ্ঞাপনমূলে তাঁকে ২ (দুই) বছর মেয়াদে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এর সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ করা হয়। পরবর্তী সময়ে ২০১৯ সালে তাঁকে পুনরায় ২ (দুই) বছরের জন্য একই পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ করা হয়। তাঁর বর্তমান চুক্তির মেয়াদ আগামী ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে পূর্ণ হবে।

 

এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া

স্টাফ রিপোর্টার: 

ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস’ উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য তিনি সেনাকুঞ্জে গেছেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেল ৩টা ৩০ মিনিটে গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে সেনাকুঞ্জের উদ্দেশে রওনা হন তিনি। বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

হযরত শাহজালাল (র.) ও হযরত শাহপরাণ (র.) এর মাজার জিয়ারত ২০১৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সিলেট সফরে গিয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। বিখ্যাত দুই সুফি সাধকের মাজার জিয়ারত শেষে সেদিন রাতেই ঢাকা ফেরেন তিনি, যা ছিল বিএনপি প্রধানের সবশেষ জনসম্মুখে যাওয়ার ঘটনা। এর আগে সর্বশেষ ২০১২ সালে সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।

সবা:স:জু-১৫৭/২৪
ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম