জয়পুরহাটে র‌্যাবের অভিযানে রিভলবার ৪ রাউন্ড গুলি ও গাঁজাসহ ৪ জন আটক

নিরেন দাস(জয়পুরহাট)প্রতিনিধিঃ

জয়পুরহাটে র‌্যাবের পৃথক পৃথক অভিযানে ১ টি বিদেশী রিভলবার ৪ রাউন্ড তাজা গুলিসহ ০২ জন শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী ও ২৬ কেজি ৭ শ গ্রাম গাঁজা সহ ২ জন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক করেছে জয়পুুরহাট র‌্যাব-৫।

র‌্যাব-৫ সিপিসি-৩ জয়পুরহাট ক্যাম্পের একটি অপারেশনাল দল কোম্পানী অধিনায়ক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এম এম মোহাইমেনুর রশিদ এর নেতৃত্বে ২০ এ জানুয়ারি রাত ৭ টায় এক বিশেষ অভিযান চালিয়ে জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল থানাধীন বটতলী নামক এলাকা থেকে পার্শবর্তী বগুড়া জেলার আদমদিঘী থানার দোহারপুর এলাকার বাচ্চু সরদারের দুই ছেলে ইমরান (২২), ও এনামুল ইসলাম (২৪) নামের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীদেরকে ২৬ কেজি ৭ শ গ্রাম গাঁজা সহ হাতেনাতে আটক করেছে।

অপরদিকে আরও একটি অভিযানে রাত ৯ টায় জয়পুরহাট জেলার সদর থানাধীন ভাদশা বাজার এলাকা থেকে নওগাঁ জেলার ধামইরহাট থানার ইনশিরা এলাকার মৃত নৃপেন্দ্রনাথ মন্ডলের ছেলে সুব্রত কুমার (৩৬) ও ধঞ্জয়পুর এলাকার গোলাম রব্বানীর ছেলে বায়েজিদ হোসেন (২৬) নামের শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ীদেরকে ১ টি বিদেশী রিভলবার ৪ রাউন্ড তাজা গুলিসহ হাতেনাতে আটক করা হয়েছে।

আটককৃতদের বিষয়ে জয়পুরহাট র‍্যাব ক্যাম্প সূত্রে জানা গেছে, নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য গাঁজা অবৈধ ভাবে সংগ্রহ করে নওগাঁ ও জয়পুরহাট জেলার বিভিন্ন এলাকায় মাদকসেবী ও মাদক কারবারীদের নিকট তারা দীর্ঘদিন ধরে সরবরাহ করে আসছিল এবং অস্ত্র ব্যবসায়ীদ্বয় পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র চোরাচালানের মাধ্যমে সংগ্রহ করে আসন্ন জয়পুরহাট জেলার পৌরসভা নির্বাচন উপলক্ষে জনসাধারণকে ভীতি ও হুমকি প্রদানের লক্ষে দুস্কৃতিকারীদের নিকট বিক্রয়ের চেষ্টা চালাচ্ছিল বলে অকপটে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে।

আটককৃত আসামীদের বিরুদ্ধে জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ এবং জয়পুরহাট সদর থানায় ১৮৭৮ ধারা অনুসারে অস্ত্র মামলা দায়ের করা হয়েছে।

কানসাট আব্বাস বাজারে মাদক সিন্ডিকেট গডফাদার

রাজশাহী  প্রতিনিধিঃ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ শিবগন্জ থানার কানসাট ইউনিয়নের আব্বাস বাজারের নুরুল ইসলাম পিতাঃমৃত আলতাস আলী। সে একজন মাদক ব্যবসায়ীক গডফাদার , এই করোনা মহামারির মধ্যও থেমে নাই ব্যবসা তার চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা এসপি আব্দুল রাকিব স্যারের দিক নির্দেশনায় মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারস্ সে আনার জন্য কঠোর বিশেষ অভিযান পরিচনার দিক নির্দেশনা দেন।
শিবগঞ্জ থানা পুলিশর এই কঠোর বিশেষ অভিযান প্ররিচলনা থাকার পরেও থেমে নেই মাদক ব্যবসা নুরুল ইসলাম এর। সে বিভিন্ণ নতুন কৌশলে পুলিশের চোখে পাখি দিয়ে কৌশলে মাদক বিক্রি করেই চলছে , এবং তার এই মাদক ব্যবসার কথা এলাকাসী বললেই তাদর সাথে বাদ বিতর্ক করে। তার এই মাদক ব্যবসা করাের ফলে এলাবাসি অশান্তিে ভৌগান্তর শিকাবরে পড়ে আছে। নাম বলতে একজন নারাজি ব্যাক্তি বলেন যে এই নুরুল ইসলাম এলাকাটকে
মাদক বিক্রি করে পরিবেশ নষ্ট করে ফেলছে। আরও বলেন যে কিন্তু দিন আগে জেল খেটে বেরিয়ে এলো আসার পর থেকে আর মাদক ব্যবসা জরদার করে তুলেছে। এবং তাকে কেউ কোন কিছু বলতে গেলে মানুষজনকে বলে আমার মাদক ব্যবসা কেউ বন্ধ করতে পারবেনা, সে বলে আমার অনেক লোকজন আছে এমন ও কথা বলে। সে কানসাট আব্বাস বাজার টাকে দিনে রাতে এমনভাবে প্রতিনিয়ত মাদক বিক্রি করছে বলে বুঝানো যাবেনা, তার কাছে দুর দুরান্তের বড় বড় গাড়ি বহর আসে দিয়ে পান কে যায়। এবং সে নাকি তার মাদক বিক্রি করার জন্য নাকি বিভিন্ন লোকজনকে টাকা দেন। তাই সে দিনে রাতে সব সময় মাদক বিক্রি করেই চলছে, থানা পুলিশের একজন সোর্স মোঃ হাকিম আলী কে নাকি নুরুল ইলাম তাকে মাসিক চাদা দেই। আরও বলে মানুষজনে যে আমার মাদক ব্যবসা কেউ বন্ধ করতে পারবে না। তাই এলাকাসীর লোকজনের দাবি যে পুলিশের এতো কঠোর বিষেশ অভিযান পরিচলানা থাকার পরেও কেমন করে সে দিরতে মাদক বিক্রি করেই চলছে। তাই লোজকনের কথা যে সে যেন মাদক বিক্রি করতে না পারে যেন বিষয়ে আইনের কাছে যেন সে ধরা পড়ে যেন বলেন।
তাই কানসাট আব্বাস বাজারের নুরুল ইসলাম যেন তার এই প্রকাশে যে মাদক বিক্রি করতে না পড়ে এবং যেন আইনের হাতে দিয়ে তার বিচার হয়।
এই নুরুল ইসলাম এলাকটা এমন ভাবে নষ্ট করে ছে বলে বুঝানো যাবে না, তার এই মাদক বিক্রির ফলে দেশের কিশোর যুব সমাজ নষ্ঠ হয়ে যাচ্ছে। তার কাছে মাদক সেবন করতে দুর দুরান্ত থেকে লোকজন আসে, এবং সে এমন ভাবে বাজার টা নষ্ট করে তুলছে বলে যাবেনা। এবং সে নাকি মাদক বিক্রি সিন্ডিকেটের গডফাদার সে হোল সেলার ভাবে মাদক বিক্রি করে, আইনে হাতে যেন ধরা পড়ে তার বিচার হয় সে যেন কানসাট আব্বারে মাদক বিক্রি করতে না পারে সে ব্যবাস্থ নিবেন। পুলিশের এই বিশেষ কঠোর অভিযান দিয়ে সে যেন ধরা পড়ে ও কার বিচার করে। এবং সে মানুজনে মানুষ মনে করেনা মানুজনের সাথে ঝামেলা করে তার অনেক টাকা পয়সা আছে তাকে কেচ কিছু করতে পারবেনা এই কথা বাত্রা বলেন। তাই এলাবাসীর দামি সে যেন আইনের আওতায় যেন ধরা পড়ে ও বিচার হয়।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম