সৌদিতে প্রবাসীদের ঘাম ঝরানো টাকা মেরে খায় নারায়নগঞ্জের প্রতারক আমান

 

স্টাফ রিপোর্টার:

গত বেশ কেছুদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল প্রতারক আমান,সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমানের প্রতারণার লোহমর্ষক বর্ননা দেন সৌদি প্রবাসী আমান কর্তৃক প্রতারণার শিকার মো:শামীম,ভালো বেতনের প্রলোভন দেখিয়ে পাসপোর্ট জিম্মি করে প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকদের দিয়ে কাজ করিয়ে তাদের শ্রমের টাকা মেরে খাওয়ার অভিযোগ উঠেছে আমানের বিরুদ্ধে,শুধু তাই নয় শ্রমিকরা তাদের মজুরি চাইতে গেলে তাদেরকে নানা ভাবে ভয় ভীতি প্রদর্শন সহ শারীরিক নির্যাতন করার চেষ্টা করে এবং মিথ্যা চুরির অপবাদ দিয়ে সৌদি পুলিশে কাছে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে থাকে,বিস্তারিত আসছে……।

একাধিক বিয়ের চক্র সজীব

স্টাফ রিপোর্টারঃ
টাঙ্গাইল মির্জাপুর বাইমহাটি গ্রামের মোঃজাহিদ আহাম্মদের এর বড় ছেলে রাহাত আহাম্মেদ ওরফে সজীব, সে বর্তমানে
কাতার প্রবাসী। সজীব বিভিন্ন জেলার মেয়েদের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়েতোলে,বিভিন্ন ভাবে ব্লাক মেইল করে
অনলাইন ই তার সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রধান হাতিয়ার , কোন মেয়ের সাথে পরিচয় হলেই তাকে নানা রকম স্বপ্ন দেখায়। এবং ইমোতে সারাক্ষন অডিও ও
ভিডিও কলে কথা বলে, এক পর্যায়ে মেয়ে নান রকম ব্রেন ওয়াশ করলে সে পা দেয় সজীব নামের নর্দালোকে, তার বৈবাহিক জীবনের বয়স প্রায় ১৮ বছর, তার বড় মেয়ের বয়স ১৫ বছর, অথচ বলে বেয়ার সে এখনো অবিবাহিত। আরো বলে আমার পরিবারের জন্য সারা জীবন নিজেকে উৎস্বর্গ করেছি, এখন নিজেকে ভালো রাখতে চাই। নানা রকম স্বপ্ন দেখায় একটা মেয়েকে।বিদেশে থাকা অবস্থায় নানা রকম কথা বলে প্রলবন দেখিয়ে পর্নগ্রাফি সহ নানা রকম সাইবারক্রাইমের অওতায় পরে এমোন কিছু ভিডিও সহ ছবি ধারন করে, যখন মেয়ে সঠিক তথ্য পায় ও তাকে জিজ্ঞেস করে এবং কথা বলা বন্ধ করে দেয় তখন থেকেই মেয়েকে ব্লাকমেইল করতে শুরুকরে,নানা রকম হুমকি সহ অশ্বালীন ছবি ও কথাবার্তা ফেইজবুক পেইজ এর মাধ্যমে ছেড়ে দেয়।অথচ তাহার নানা রকম পেইজ খোলা এই ছেলের নেশা, সে বৃষ্টি নামের একটা মেয়ের সাথেও এমোন নাটক করে আসছে দীর্ঘ দিন থেকে,প্রায় ধংসের পথে নিয়ে আসছে মেয়েরটার জীবন।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় এই ছেলে আরো অনেক মেয়ের সাথেই সেইম আচরন করে আসছে, সজীব এর মা ও বাবা কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে জানা যায়, সে অবাধ্য সন্তান কারো কথা শোনেনা, নেশা গ্রোস্ত সে বাহিরে গিয়ে এমোন সম্পর্কগড়ে তোলে, এ রকম শতাধিক নালিশ তাদের কাছে আসছে, কিন্তু তারা ছেলেকে কথা শোনাতে পারেনি,সে যে শতাধিক নারী আসক্ত সে ব্যাপারে তার বউের ও কোন মাথা ব্যাথা নেই।

কাতার প্রবাসীর দূতের সাথে কথা বলে ওর জন্য আইনের ব্যবস্থা প্রক্রিয়ামান। সজীবের নামে ঢাকার কয়েকটি থানায় জিডি হয়। জিডি নং ২৮০।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম