গাজীপুরে ধর্ষণের অভিযোগে মাদ্রাসা পরিচালক আটক, অভিযোগ তুলে নিতে দৌড়ঝাঁপ

 

গাজীপুর প্রতিনিধিঃ

গাজীপুর মহানগরের গাছা থানাধীন মালেকের বাড়ী এলাকায় এক মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক কতৃক নবম শ্রেণীর স্কুল ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিক বার অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন করে জোরপূর্বক ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে গাছা থানায় ঐ প্রতারক ধর্ষকের নাম উল্লেখ করে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ দেওয়ার পরপরই গাছা থানার পুলিশ ওই ধর্ষক কে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।থানায় নিয়ে আসার পর থেকে বিভিন্ন জায়গায় দৌড়ঝাঁপ শুরু করেন আটককৃত আসামির বড় ভাই গাছা থানা তাতী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসান শরীফ।

অভিযোক্ত ব্যক্তির নাম হাফেজ হোসাইন মোহাম্মদ আরিফ তানভীর (২৩) পিতা মোঃ জয়নুল আবেদীন সাং গুতিয়ারা, ৩২ নং ওয়ার্ড,গাছা থানা, গাজীপুর মহানগর, গাজীপুর। তিনি গুতিয়ারা নিকটস্থ আলেয়া আবেদিন মহিলা মাদ্রাসা সহ বিভিন্ন স্থানে একাধিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে থাকেন।
অভিযোগ সুত্র ও ভুক্তভোগীর বক্তব্যে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে ভুক্তভোগী হিমি ( ছদ্মনাম) ও আসামি আরিফ তানভীর এর মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। একসময় হিমি তার মাদ্রাসায় পড়াশোনা করতেন তারপর তিনি মাদ্রাসা ছেড়ে স্কুলে পড়াশোনা শুরু করেন এরই মধ্যে তাদের মধ্যে ফেইসবুকে পরিচয় হয়, নিয়মিত কথা হতো, কথা বলার একপর্যায়ে হাফেজ আরিফ তানভীর হিমিকে প্রেমের প্রস্তাব দেয় এবং তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। তাদের মধ্যে সম্পর্ক চলাকালীন ২৮ / ০৩ / ২০২১ ইং তারিখে হিমিকে তার মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠানে দেখা করতে বলে এবং অনৈতিক প্রস্তাব দেয়,এসময় হিমি তার কুপ্রস্তাবে রাজি না হলে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে । এর পর থেকে সে বিয়ের কথা বলে নিজ প্রতিষ্ঠান সহ গাজীপুরের কোনাবাড়ী এলাকায় ঘুরতে যাওয়ার কথা বলে জনৈক আবাসিক হোটেলে নিয়ে গিয়ে আবারও শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন পূর্বক ধর্ষণ করে। একপর্যায়ে হিমির গর্ভে সন্তান আসলে বিবাদী টংগী আবেদা জেনারেল হাসপাতালে ০৮/০৮/২০২১ ইং তারিখে জোরপূর্বক গর্ভপাত করিয়ে বাচ্চা নষ্ট করে। এর পর বিবাদী বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময় তার যৌন লালসা মিটানোর চেষ্টা অব্যাহত রাখে একপর্যায়ে হিমি তাকে বিয়ের বিষয়ে কথা বললে এরিয়ে যেতে শুরু করে ।


গত ২৮/০৭/২০২৩ তারিখে পুনরায় হিমি আরিফ তানভীর এর মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠানে দেখা করতে গেলে বিবাদী বিভিন্ন ধরনের হুমকি দেয়, পরবর্তী সময় বিবাদীর বড় ভাই গাছা থানা তাতী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাসান শরীফের কাছে নিয়ে যান এবং সেখানেও বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিয়ে হিমির মোবাইল ফোন কেরে নেন এবং তাদের মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় তুলা আপত্তিকর ছবি,ভিডিও, ভয়েস রেকর্ড ও চ্যাট লিষ্ট ডিলিট করে দেয়। একপর্যায়ে একটা সাদা কাগজে বিয়ের কথা বলে হিমির সাইন নেন। এর পর থেকে হিমিকে হাসান শরীফ বিভিন্ন ভাবে হুমকি দিয়ে আসছে,সে যেনো এসব বিষয়ে কোন কথা না বলে।

অসহায় হিমি তার মাকে নিয়ে সাংবাদিক ও গাছা থানা পুলিশের শরণাপন্ন হয়, এবং গাছা থানায় হিমির মা বাদী হয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে সোমবার সকালে, গাছা থানা পুলিশ অভিযুক্ত তানভীরকে থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেন। তানভীর গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকেই তার বড় ভাই গাছা থানা তাতী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাসান শরীফসহ পরিবারের লোকজন বিষয়টি ধামা চাপা দেয়ার জন্য বিভিন্ন মহলে দৌড় ঝাপ শুরু করেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ গণমাধ্যমে যেন বিষয়টি প্রকাশ না পায় ৩২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. রফিকুল ইসলাম এবং তানভীরের বড় ভাই গাছা থানা তাতী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাসান শরীফ গাছা প্রেসক্লাবে গিয়ে অনুরোধ করেন এবং আর্থিক সহায়তার প্রলোভন দেখায়, সাংবাদিকরা বিষয়টি প্রত্যাক্ষান করলে , কাউন্সিলর সহ তানভীরের স্বজনদের সারাদিন গাছা থানায় দেখা যায়। হিমিকে অভিযোগ তুলে নিতে বিভিন্ন প্রলোভন দেখায় তারা।

হিমি সন্ধ্যা ৭ টার দিকে সাংবাদিকদের জানান, অভিযোগ তুলে নিতে বিভিন্ন চাপ প্রয়োগ করছে,এবং সরকার দলীয় গাজীপুর মহানগরের বড় বড় নেতাদের মাধ্যমেও বিভিন্ন চাপ প্রয়োগ করছে, সাংবাদিকদের কেনো এ বিষয়টি জানানো হয়েছে, তার জন্যও অনেক চাপ।
এ বিষয়ে গাছা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ইব্রাহিম হোসেন বলেন ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে অভিযোগ দেওয়ার পরপরই আসামি গ্রেপ্তার করা হয়েছে, এ ঘটনার বিষয়ে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

এ প্রতিবেদন প্রকাশের আগ পর্যন্ত ,হিমির মায়ের অভিযোগটি মামলায় রুপান্তরিত হয়নি এবং অভিযুক্ত তানভীর থানায় আটক রয়েছে।
(চলবে)।

বিএফইউজে-ডিইউজের সমাবেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতাবিরোধী সব কালাকানুন বাতিল দাবি

স্টাফ রিপোর্টার:

সাংবাদিকদের সুরক্ষা, গণমাধ্যমবিরোধী সব কালাকানুন বাতিল, সাংবাদিক দম্পতি সাগর রুনিসহ সব সাংবাদিক হত্যার বিচারদাবি জানিয়েছেন সাংবাদিক নেতারা। সাংবাদিক নেতাদের নামে বানোয়াট সংবাদ পরিবেশনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তারা এসব ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠনেরও ঘোষণা দিয়েছেন।

শনিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) আয়োজিত সাংবাদিক সমাবেশে এসব দাবি ও ঘোষণা দেন নেতারা। সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টসহ গণমাধ্যমের স্বাধীনতাবিরোধী সব কালাকানুন বাতিল, সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনিসহ সব সাংবাদিক হত্যার বিচার, সাংবাদিক সুরক্ষা আইন প্রণয়ন এবং সাংবাদিক নেতাদের নামে বানোয়াট সংবাদ পরিবেশনের প্রতিবাদে এই সাংবাদিক সমাবেশ হয়।

সমাবেশে রুহুল আমিন গাজী বলেন, ফ্যাসিবাদ পতনের পর কোনো দাবি দাওয়ার জন্য রাজপথে নামতে হবে এটা আমাদের প্রত্যাশিত ছিল না। তবে দুঃখের বিষয়— সাগর রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচার চাইতে আমাদের রাজপথে নামতে হচ্ছে। সাগর-রুনির হত্যার বিচার চাইতে হবে কেন? এটা নিয়ে এত টালবাহানা কেন। কেন আপনারা একটি তদন্ত কমিটি গঠন করলেন না। কেন কোনো পুলিশের ইনকোয়ারি করেন নাই, তা আমার কাছে বোধগম্য নয়।’ অবিলম্বে সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করেন তিনি। ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা গণতন্ত্র নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র করছেন অভিযোগ করে বিএফইউজের সভাপতি বলেন, ‘ষড়যন্ত্র করে গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করতে পারবেন না। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে যে নতুন বাংলাদেশ গঠিত হয়েছে, সে বাংলাদেশকে কলুষিত করার ক্ষমতা আপনার নেই।রুহুল আমি গাজী যেসব সাংবাদিক শেখ হাসিনা সরকারের সময় অপকর্ম ও দালালি করে বেড়িয়েছেন তাদেরও ষড়যন্ত্র থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানান। বলেন, ‘সোজা পথে চলেন, আমরা আপনাদের সঙ্গে নিয়ে চলতে চাই। অন্যথায় দায়-দায়িত্ব আপনাদের বহন করতে হবে। ’বিভিন্ন মাধ্যমে সাংবাদিক নেতাদের চরিত্র হনন করে ভুয়া বানোয়াট সংবাদ পরিবেশনের নিন্দা জানিয়ে বিএফইউজে সভাপতি বলেন, ‘এ কেমন সাংবাদিকতা? অপসাংবাদিকতা সাংবাদিক সমাজ সহ্য করবে না। মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করার জন্য, সাংবাদিকদের চরিত্র হনন গণমাধ্যের কাজ নয়।এদের কিছুতেই ছাড় দেয়া যাবে না। কবি আবদুল শিকদার বলেন, ১২ বছরেও সাগর-রুনি হত্যার বিচার না হওয়া দুঃখজনক। এ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। গত ১৫ বছরে ৬৪ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি এসব সাংবাদিক পরিবারকে ক্ষতি পূরণ দেওয়ার দাবি জানান। সমাবেশে বিএফইউজের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী দীর্ঘ ১২ বছরেও সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির হত্যার বিচার না হওয়ায় হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ‘দেশ ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে, তাই বর্তমান সরকারকে বলতে চাই— অবিলম্বে সাগর রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে হবে। আমরা যেমন সাংবাদিক সুরক্ষা আইন চাই, একইভাবে আর কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মসূচিতে গিয়ে যেন কোনো সাংবাদিক আহত-নিহত না হন সেটাও চাই। ত্যাগী সাংবাদিকদের নামে মিথ্যা খবর ছড়িয়ে সাংবাদিক সামাজকে কলুষিত করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন বিএফইউজে মহাসচিব। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ভূমিকার কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের পতনের আগেও রাস্তায় গুলির সামনে দাঁড়িয়ে আমরা সমাবেশ করেছি। তখন বলেছিলাম, ছাত্রদের ওপর গুলি বন্ধ করো, না হয় আমাদের ওপর গুলি করো। রাজনৈতিক দলের প্রতি সমর্থন করলেও কোনো দিন দলদাসের মতো কাজ করিনি। তারপরও কিছু লোক ত্যাগী সাংবাদিকদের কলুষিত করছে। ডিইউজের সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যারা লড়াই করেছেন, সেসব সাংবাদিকের বিরুদ্ধে কিছু মিডিয়া উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যাচার করছে। যারা এসব অপকর্মে জড়িত তাদের খুঁজে বের করতে তিন সদস্যের তদন্ত করা হবে এবং তদন্ত সাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে হুঁশিয়ার করেন তিনি। ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম বিগত ফ্যাসিবাদী সরকার বাংলাদেশের সবকিছু এককেন্দ্রিক করার মধ্য দিয়ে এখানে (সংবাদ জগৎ) একটি দালাল বাহিনী তৈরি করেছিল বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘সেই দালালদের আমরা চিনি। তারা এখনো বিষোদগার করে যাচ্ছেন।’ বিগত দিনের কর্মের জন্য তাদের ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান তিনি। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) প্রধান প্রতিবেদক ও ডিআরইউর সাবেক সভাপতি মোরসালিন নোমানি তার বক্তব্যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে তিনটি দাবি করেন। প্রথমটি হলো, সাগর-রুনির হত্যাকাণ্ড। হত্যাকাণ্ডের সময় বলা হয়েছিল, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খুনিদের ধরা হবে। কিন্তু ১২ বছরেও তা হয়নি। তার দাবি, তৎকালীন পুলিশ প্রধানকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক। দ্বিতীয়টি হলো, স্বৈরাচার সরকারের পতনের সময় নিহত চার সাংবাদিকের পরিবারের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। আর তৃতীয়টি হলো, ১৬ বছর ফ্যাসিস্ট সরকারকে যেসব সাংবাদিক ‘তেল’দেওয়ার কাজ করেছেন, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। যাতে করে তারা কখনো সংবাদ সম্মেলন করতে না পারে।মোরসালিন নোমানি আরো বলেন সাংবাদিক নেতাদের বিরুদ্ধে বানোয়াট সংবাদ পরিবেশেনের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এমন নোংরামি থেকে সংশ্লিষ্টদের সরে আসার আহ্বান জানান। ডিইউজের সভাপতি শহীদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক দিদারুল আলমের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দ্য নিউ নেশনের সাবেক সম্পাদক মোস্তফা কামাল মজুমদার, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক আমার দেশের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ শাহ নেওয়াজ, রংপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সালেকুজ্জামান সালেক, মুন্সীগঞ্জ সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কাজী বিপ্লব হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ রুবেল, বিএফইউজের সহসভাপতি খায়রুল বাশার, সাবেক সহসভাপতি জাহিদুল করিম কচি, সাংবাদিক নেতা বাছির জামাল, এরফানুল হক নাহিদ, শাহীন হাসনাত, খন্দকার আলমগীর, সাঈদ খান প্রমুখ।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
বিমান বন্দরের সামনে এখোনো উৎসুক জনতার ভীড় নেভেনি আগুন বাড়িভাড়া ৫০০ টাকা বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন জারি শিক্ষকদের সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড মামলার পথেই হাঁটছে বকশীগঞ্জের সাংবাদিক নাদিম হত্যা মামলা রাজউকের ইমারত পরিদর্শক মনিরুজ্জামান ৭ বছরেই শত কোটি টাকার মালিক শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল বন্ধ নতুন ইতিহাস গড়লেন দীপিকা পাড়ুকোন বাংলাদেশকে রাজস্ব ও আর্থিক খাত সংস্কার অব্যাহত রাখতে হবে ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬১৯ ৩০ কোটি বছর আগে মহাকাশ থেকে ছুটে এসেছিল একটি বিশাল পাথর কুমিল্লায় হত্যার পর নারীর লাশ বেডশিট দিয়ে মুড়িয়ে খাটের নিচে রেখে গেল দুর্বৃত্তরা