শেষ সময়ে মন্ত্রী ও পরিচালকের শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট বিদ্যালয় নিয়ে ভাগ বাটোরা

 

স্টাফ রিপোর্টার:
প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট এই শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠানটি প্রথমে পত্রকলি ট্রাস্ট নামে পরিচালিত হয়ে আসিতেছিল ১৯৮৯ সালে শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট নামে পরিচালিত শুরু করেন। এই শিশু কল্যাণ ট্রাস্টের মোট বিদ্যালয় ২০৫টি এর ভিতরে ঢাকা জেলায় ৬৫টি বরিশাল জেলায় ২৫ টি চট্টগ্রাম জেলায় ১১ টি সিলেট জেলায় ০৫টি ময়মনসিংহ জেলায় ১৪ টি রংপুর জেলায় ৪৭ টি রাজশাহী জেলায় ২২ টি খুলনা জেলায় ১৬টি। এই শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট যখন পরিচালনা শুরু করে সেই সময় উল্লেখ থাকে যে হতদরিদ্র সুবিধা বঞ্চিত ঝরে পড়া শিশু শ্রমজীবী অবহেলিত ঘনবসতি নি গোষ্ঠী উপজাতি বন্যা কবলিত নিচু এলাকা ইটভাটা গুচ্ছগ্রাম এইসব জায়গা ছেলে মেয়েদেরকে নিয়ে বিকেলকালীন এই বিদ্যালয় পরিচালনা হওয়ার কথা ছিল এবং হয়ে আসছে। ৬৬তম সভায় নতুন বিদ্যালয় স্থাপনের পর অক্টোবর ২০২৩ ইং তারিখ পর্যন্ত নতুন বিদ্যালয়ের স্থাপন করা হয়নি। বর্তমানে শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট এর পরিচালক মো:আবুল বশার (উপ সচিব) স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন।শিশু কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের ৭৫ তম ও ৭৬ তম সবার সিদ্ধান্ত আলোকে জানানো যায় যে চা বাগান সম ঘন এলাকা নি গোষ্ঠী সম্প্রদায় দুর্গম এলাকা আশ্রম প্রকল্প কাছাকাছি যেখানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নাই এমন স্থানে ৫০টি শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা হবে। সংশ্লিষ্ট এলাকার আগ্রহী শিক্ষানোর আগেই ব্যক্তিবর্গ ০২/১১/২০২৩ইং হইতে ১২/১১/২০২৩ইং তারিখে মধ্যে আবেদন দাখিল করিতে পারবেন। ০২ তারিখ ছিল বৃহস্পতিবার শুক্র শনি বন্ধ ৫-৯তারিখ অফিস খোলা ছিল ১০-১১বন্ধ ছিল ১২তারিখে মধ্যে আবেদন অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে আবেদন জমা দিতে হবে।
এতদিন পর শিশু কল্যাণ ট্রাস্টের ৫০ টি বিদ্যালয় অনুমোদনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর শিক্ষা অনুরাগীদের এত কম সময় দিয়ে তাড়াহুড়োর ব্যস্ততা সাধারণ মানুষের দূরের মানুষের ঢাকায় এসে ট্রাস্টি বোর্ডের অফিসে জমা করতে অনেকের হিমশিম খেতে হয়েছে। কিন্তুক এর ভিতরে শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট এর পরিচালকের কে ১৩/১১/২০২৩ইংতারিখে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাকে একটি বদলির আদেশ করা হয়। পরিচালক পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ কিন্তু সেই বদলির আদেশ থাকা সত্ত্বেও শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালক মোঃআবুল বশার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের বিদ্যালয় গুলো এককভাবে আধিপত্য করার জন্য মন্ত্রীকে ম্যানেজ করে তদবির করে ১৯/১২/২০২৩ইং তারিখে বদলির আদেশ টি বাতিল করে পুনরায় পরিচালক শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট পদে বহাল রাখে। তারপর আবেদন করা বিদ্যালয়ে মাঠে সরোজমিনে তদন্ত করার জন্য উপজেলা শিক্ষা অফিসারের দায়িত্ব পালনের জন্য একটি পত্র দেওয়া হয় সকল জেলায়। উপজেলা শিক্ষা অফিসার কে মাত্র কয়েক দিনের জন্য তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলীর জন্য বলা হয় এবং তদন্ত প্রতিবেদন পরিচালক বরাবর পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু পরিচালক মহোদয় তাদের তদন্ত সন্তোষজনক না হওয়ায় তিনি আবার জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর পত্র পাঠানো হয় সকল জেলায় জেলা শিক্ষা অফিসার কে মাত্র ৫ দিন সময় দেওয়া হয় জেলা শিক্ষা অফিসার কিছু সংখ্যক তদন্তের প্রতিবেদন পাঠায় আর কিছু সংখ্যক আদোপতি তাদের কাছে তদন্ত পড়ে আছে গত ২১ ডিসেম্বর তারিখে মন্ত্রণালয় ট্রাস্টি বোর্ডের একটি সবার নির্ধারণ করা হয় এবং সেই সভা ১২.৩০মিনিটের সময় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে শিশু কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের ৮০তম সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর ২ টার পর ট্রাস্টি বোর্ডের সভা আরম্ভ হয়। কিন্তু সভায় সকল সদস্য উপস্থিত না হওয়ায় এবং মন্ত্রী মহোদয় এর বিদ্যালয় তালিকা মনোভূত না হওয়ায় গত ২৭শে ডিসেম্বর সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা বলে সভাপতি ঘোষণা করে। আমাদের গোপন সূত্রে জানা যায় যে গত ২৭শে ডিসেম্বর শিশু কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত না করে মন্ত্রী মহোদয় ও পরিচালক তারা বাসায় বসে নিজেদের মতো করে বিদ্যালয়ের তালিকা চূড়ান্ত করে রেখেছে যা আজ অথবা আগামীকাল সিদ্ধান্ত করবে বলে জানা গেছে। তাদের পাতানো খেলায় সাধারণ মানুষের শিক্ষা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার অবস্থা। আমাদের আরেকটি গোপন সূত্রে জানা গেছে শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট এর আরো একজন দক্ষ প্রবীর কুমার হালদার(প্রশাসন ও অর্থ ) সরকারি পরিচালক তার নেতৃত্বে যে পরিচালক শিশু কল্যাণ ট্রাস্টে যোগদান করুক না কেন সে পরিচালক মহোদয় কে নেতৃত্ব করে আসছে এখানে মন্ত্রী মহোদয় ও তার ভাগিনা কল্লোল তাদের মনের মত লোকের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিদ্যালয়ের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত করেছন। আর সাধারণ মানুষরা মন্ত্রী মহোদয়ের সঙ্গে যোগাযোগ দেখা করতে গেলে তাদের বাসার পাহারাদার কোনভাবেই গেট খুলবে না কে ফোন দিতে হবে মন্ত্রী মহোদাকে ফোন দিতে হবে তারা যদি বলে খুলবো, নাহলে গেট খুলবো না তার কারণ গতমাসে মন্ত্রী মহোদয়ের বাসায় পাওনাদার কে দেখে নিয়ে বেদম মারধর করেন সেটির সোশ্যাল মিডিয়া প্রিন্স মিডিয়া সব জায়গায় দেখা গেছে। মন্ত্রী মহোদয় ও তার ভাগিনা আর পরিচালক তিনজন মিলে তারা বলেন সবাই নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত আমরা এই সুযোগে কাজ শেষ করে নেব। কারণ বর্তমান শিক্ষা মন্ত্রী আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনে এ নৌকার বর্ণিত কোনো প্রার্থী হতে পারেনি তারমাথা এমনি নষ্ট তাই কিভাবে টাকা ইনকাম করবে এই শেষ সময় তাই বলে যে বিদ্যালয়ে গুলি কোনভাবেই পরিচালনা করা সম্ভব নয় সেই বিদ্যালয়গুলি অর্থের বিনিময় চূড়ান্ত তালিকায় করেছেন। এবং আগামী মন্ত্রিপরিষদের আগে সকল বিদ্যালয় এর কাজ সম্পূর্ণ করবেন। আমাদের একটি গোপন সূত্রে জানা গেছে বর্তমান মন্ত্রী জাকির হোসেন ঢাকায় তিনটি উপরে বাড়ি করেছেন সিলেটে বাড়ি করেছেন রৌমারীতে বাড়িতে বিশাল বড় জায়গা কিরে বাড়ি করেছেন। তাহার নামে দুদুকে অভিযোগ রয়েছে। এবিষয়ে পরিচালকের মন্তব্য জানতে উনাকে ফোন করলে তিনি তা রিসিভ করেননী আর এসএমএস এর কোন জবাব দেননী তাই মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

নবীন সৈনিকেরা কখনো দেশবাসীকে হতাশ করবে না : বিজিবি ডিজি

ডেস্ক রিপোর্ট:

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেছেন, দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে তাদের জীবন দেবে, তবু দেশের এক ইঞ্চি মাটি হাতছাড়া হতে দেবে না।

তিনি বলেছেন, নবীন সৈনিকেরা কখনো দেশবাসীকে হতাশ ও নিরাশ করবে না। তাদের দেওয়া নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাই দেশের মানুষের নির্বিঘ্ন ঘুম নিশ্চিত করবে।

বিজিবির ১০৩তম রিক্রুট ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ আজ (বৃহস্পতিবার) চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার বায়তুল ইজ্জতে বিজিবির ঐতিহ্যবাহী প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান বর্ডার গার্ড ট্রেনিং সেন্টার এন্ড কলেজের (বিজিটিসিএন্ডসি) বীর উত্তম মজিবুর রহমান প্যারেড গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে নবীন সৈনিকদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ শেষে বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় বিজিটিসিএন্ডসির কমান্ড্যান্ট ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গাজী নাহিদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।

সকাল সাড়ে ৯টায় বিজিবি মহাপরিচালককে সশস্ত্র সালাম প্রদানের মধ্য দিয়ে ১০৩তম রিক্রুট ব্যাচের নবীন সৈনিকদের শপথ গ্রহণ ও প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।

অভিবাদন গ্রহণ শেষে বিজিবি ডিজি নবীন সৈনিকদের উদ্দেশ্যে দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন।

বক্তব্যের শুরুতে বিজিবি মহাপরিচালক ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী তৎকালীন ইপিআরের ৮১৭ জন অকুতোভয় বীর শহীদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। একইসাথে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদ সকল ছাত্র-জনতাকেও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন এবং আহতদের আশু আরোগ্য কামনা করেন।

বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, ‘সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী’ খ্যাত এই বাহিনী বাংলাদেশের ৪ হাজার ৪২৭ কিলোমিটার সুদীর্ঘ সীমান্ত সুরক্ষাসহ সীমান্ত ভূমি ও সম্পদের নিরাপত্তা বিধান, মাদক ও অস্ত্রসহ অন্যান্য অবৈধ পণ্যের চোরাচালান প্রতিরোধ, নারী ও শিশু পাচার রোধসহ যেকোনো ধরনের আন্তঃসীমান্ত অপরাধ দমনে দক্ষতার স্বাক্ষর রেখে চলেছে। শুধু তাই নয়, দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার ক্ষেত্রেও বিজিবি অত্যন্ত বিশ্বস্ততা ও সুনামের সাথে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হচ্ছে।

বিজিবি মহাপরিচালক ‘মনোবল, ভ্রাতৃত্ববোধ, শৃঙ্খলা ও দক্ষতা’ বিজিবির এই চারটি মূলমন্ত্রে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত হয়ে নবীন সৈনিকদের অর্পিত যেকোনো দায়িত্ব সুশৃঙ্খল ও সুচারুরূপে পালনের নির্দেশ দেন।

তিনি বলেন, শৃঙ্খলা হচ্ছে সৈনিক জীবনের অলংকার। আদেশ ও কর্তব্য পালনে যে কখনো পিছপা হয় না, সেই প্রকৃত সৈনিক। সততা, বুদ্ধিমত্তা, নির্ভরযোগ্যতা, আনুগত্য, তেজ ও উদ্দীপনা একটি বাহিনীর শৃঙ্খলা ও পেশাগত দক্ষতার মাপকাঠি। নবীন সৈনিক হিসেবে এই সকল পেশাগত ও চারিত্রিক গুণাবলি অর্জন করতে হবে। তাহলেই কেবল পূর্বসূরীদের যোগ্য উত্তরসূরী হিসেবে দেশের সেবায় নিজেদের নিয়োগ করতে পারবে।

নবীন নারী সৈনিকদের উদ্দেশে বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে মহিয়সী নারীদের অংশগ্রহণ, অবদান ও আত্মত্যাগ অবিস্মরণীয়। আজ নারীরা বিভিন্ন অঙ্গনে যথাযথ যোগ্যতা ও কর্মদক্ষতার স্বাক্ষর রেখে চলেছে। আজ নবীন নারী সৈনিকরা দেশ মাতৃকার স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দৃপ্ত শপথ নিয়ে সৈনিক জীবনে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। নবীন নারী সৈনিকরা বিজিবির সার্বিক কর্মকাণ্ড পরিচালনায় আরও গতিশীল ভূমিকা রাখাসহ বাহিনীর সুনাম-সুখ্যাতি বৃদ্ধিতে সততা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে নিরলসভাবে কাজ করবে।

বিজিবি মহাপরিচালক নবীন সৈনিকদের কুচকাওয়াজের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন। তিনি তাদের স্মরণ করিয়ে দেন যে, বৃহত্তর কর্মজীবনে কাজের ব্যাপ্তি ও পরিধি আরও বিস্তৃত হবে। নবীন সৈনিকরা যখন সীমান্তে নিয়োজিত থাকবে তখন তাদের সততা, নিষ্ঠা ও পেশাগত দক্ষতার ওপরই নির্ভর করবে এ বাহিনীর ভাবমূর্তি ও গৌরব।

সবশেষে তিনি নবীন সৈনিকদের সর্বাঙ্গীন মঙ্গল এবং বিজিবির উত্তরোত্তর সাফল্য ও অব্যাহত অগ্রযাত্রা কামনা করেন। বক্তব্য প্রদান শেষে বিজিবি মহাপরিচালক ১০৩তম রিক্রুট ব্যাচের সেরা চৌকস রিক্রুট হিসেবে ১ম স্থান অধিকারী বক্ষ নম্বর-৫৭৪ সাইফ মিয়া এবং অন্যান্য বিষয়ে সেরা সৈনিকদের হাতে তাদের সফলতার জন্য ক্রেস্ট তুলে দেন।

এরপর নবীন সৈনিকদের চৌকসদল কর্তৃক বিজিবি মহাপরিচালককে সশস্ত্র সালাম প্রদানের মাধ্যমে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। পরিশেষে বিজিবির প্রশিক্ষিত সদস্যদের অংশগ্রহণে আকর্ষণীয় ট্রিক ড্রিল এবং বিজিবির সুসজ্জিত বাদকদল কর্তৃক মনোজ্ঞ ব্যান্ড ডিসপ্লে প্রদর্শন করা হয়।

উল্লেখ্য, ১০৩তম রিক্রুট ব্যাচের মৌলিক প্রশিক্ষণ গত ২৬ জানুয়ারি শুরু হয়। দীর্ঘ ২৪ সপ্তাহের কঠোর ও কষ্টসাধ্য প্রশিক্ষণ সফলতার সাথে সম্পন্ন করে ৬৫৮ জন পুরুষ ও ৩৬ জন নারী সর্বমোট ৬৯৪ জন রিক্রুট আজ সমাপনী কুচকাওয়াজের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করে সৈনিক জীবনে পদার্পন করলো ।

প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসন ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
বিদেশ থেকে যতটুকু স্বর্ণ আমদানি করলে দিতে হবে না ভ্যাট প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎতে যাচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব ফকরুল বাংলাদেশে ইতিহাস গড়ল উইন্ডিজ দুর্নীতির মাধ্যমে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন রাজউক ইমারত পরিদর্শক শামীম রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধে কে জিতবে, তা নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তুতি নিচেছ ট্রাম্প নাসার চন্দ্র মিশনে স্পেসএক্স জুলাই যোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে নতুন করে দেড় হাজারের বেশি আবেদন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি শুরু প্রধান প্রকৌশলীর আস্থাভাজন ইএম ২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কায়কোবাদ সম্পদের পাহাড় জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি