কুমিল্লায় সাংবাদিক সফিউল আলমকে প্রাননাশের হুমকি!থানায় সাধারণ ডায়েরি

স্টাফ রিপোর্টার:

কুমিল্লায় জাতীয় দৈনিক গনজাগরন পত্রিকা ও রাজধানী টেলিভিশন (আইপি টিভি) কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি নগরীর তালপুকুর পাড় এলাকার বর্তমান বাসিন্দা মোঃ শফিউল আলম নামক এক সাংবাদিক কে মুঠোফোনে হত্যার হুমকির অভিযোগ উঠেছে একই জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার সান্দিসকরা গ্রামের আব্দুল জলিল রিপন নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।এঘটনায় শফিউল আলম বাদি হয়ে কুমিল্লার কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।অভিযোগ সূত্রে জানা যায় যে ৫ মার্চ মঙ্গলবার সকাল ১১ ঘটিকার সময় বিবাদী আব্দুল জলিল রিপন এর ব্যবহৃত মুঠোফোন নাম্বার থেকে বাদীকে কল দিয়ে দেখা হওয়া মাত্র কুপিয়ে হত্যা করিবে বলে হুমকি প্রদর্শন করে।অভিযোগ এর বিষয়ে আলাপকালে বাদী শফিউল আলম জানায় আমার বাড়ী ও বিবাদীর বাড়ী চৌদ্দগ্রাম উপজেলায়।কিন্তু আমি বর্তমানে কুমিল্লা নগরীর তালপুকুর পাড় এলাকায় বসবাস করে আসছি।হত্যার হুমকিদাতা বিবাদীর সাথে আমার পূর্বে কোন জামেলা কিংবা বিরোধ নেই।কিন্তু আজ কে হটাৎ বিবাদী আব্দুল জলিল রিপন আমার মুঠোফোনে কল দিয়ে আমাকে প্রাননাশের হুমকি দমকি দিতে থাকে,আমি অসংখ্য বার জানার চেষ্টা করেও তার কোন সঠিক কারণ খুঁজে পাইনি। এমতাবস্থায় আমার সংগঠন এর সদস্যদের সাথে পরামর্শ করে এবং নিজের জীবনের নিরাপত্তার জন্য আমি থানা পুলিশের দারস্থ হই।হত্যার হুমকি দাতা আব্দুল জলিল রিপন চৌদ্দগ্রাম প্রেসক্লাবের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন বলে জানা যায়।খোঁজ নিয়ে জানা যায় যে আব্দুল জলিল রিপন চৌদ্দগ্রাম প্রেসক্লাব এর সভাপতি পদের অপব্যবহার করে ও সংগঠন এর নাম ভাঙ্গিয়ে নামে বেনামে বিভিন্ন শিল্পপতি ব্যবসায়ী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন থেকে চাঁদা আদায় করে আত্মসাৎ করে আসছেন।এবং চৌদ্দগ্রাম প্রেসক্লাবের সভাপতি হওয়ার পর বছর খানেক এর মধ্যে আব্দুল জলিল রিপন আঙুল পুলে কলাগাছ বনে গেছেন।তার রয়েছে একাধিক ব্যক্তিগত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।এঘটনার বিষয় জানতে আব্দুল জলিল রিপন কে একাধিক বার কল দিয়ে ও পাওয়া যায়নি।একজন দায়িত্বশীল গণমাধ্যম কর্মীর এমন আচরণ জনিত অডিও রেকর্ড টি বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক মহলে আলোচনা সমালোচনা তৈরি হয়েছে।অভিযোগ এর বিষয়টি নিশ্চিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা

মনোহরগঞ্জ মুক্ত দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার: 

কুমিল্লা ৯ (লাকসাম – মনোহরগঞ্জ) এর মনোহরগঞ্জে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত হয়েছে। ১৯৭১ সালের ১১ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনীকে হটিয়ে লাল সবুজের স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধারা। সে দিনটিকে স্মরণ করে ১১ ডিসেম্বর বুধবার মনোহরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাহরিয়া ইসলামের সভাপতিত্বে উপজেলা হলরুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাছরিন, মনোহরগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিপুল চন্দ্র দে, মনোহরগঞ্জ উপজেলা সাবেক কমান্ডার রফিকুল ইসলাম।

উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী মোঃ ফেরদৌস আলম মজুমদারের সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মনোহরগঞ্জ প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক আবু ইউসুফ, সদস্য সচিব জিএম আহসান উল্লাহ, উপজেলা কৃষি অফিসার সোহরাব হোসেন, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ ইউনুস, উপজেলা শিক্ষা অফিসার কাজী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা সফিকুল ইসলাম পাঠান, উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা তানভির আহমেদ, উপজেলা প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা রাশেদুল ইসলাম, দারিদ্র্য বিমোচন কর্মকর্তা আবু বক্কর মিয়াজী, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান, শওকত আলীসহ উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধারা।

 

সবা:স:জু- ৩২৬/২৪

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম