কাঁদলেন ও কাঁদালেন!

মেহেদী হাসান তুষার –
( ডেমরা জোন) ওয়ারী বিভাগের সিনিয়র সহকারি পুলিশ কমিশনার জনাব মধুসূদন দাস এর বদলিজনিত কারনে এক বিদায় ও সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি সবাই কে ঘিরে যেন কাঁদলেন ও কাঁদলেন । আমার চিন্তাধারার মধ্যে ডেমরা জোন হচ্ছে অপরাধের একটি কেন্দ্রবিন্দু, তাই এখানে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনকালে বহু ভিন্ন ভিন্ন ও ব্যতিক্রমধর্মী কেইস এর মুখোমুখি হতে হয় বলে এই জোন টি থেকে অনেক চ্যালেঞ্জিং কিছু করা যায় এবং জানা যায় । আর আমার এ মতামতের ব্যাপারে তিনিও একমত হন । বহু কথার মাঝে কিছু কিছু দাগ কেটে যাওয়া ঘটনা বর্ণনাও তিনি দেন যার মধ্যে উল্লেখ্য একটি যে, কোন একটি অপারেশন কালে একজন পুলিশ সিপাহী তাকে হতাহতের হাত থেকে রক্ষা পেতে একটি হেলমেট তৎসমের তাকে প্রদান করেন। এবং তিনি এ কথাটি বলতে বলতে আবেগে আপ্লুত হয়ে যায় এবং কান্না বিজড়িত গলায় বাকি কথাগুলো বলেন। তিনি আরো বলেন – বিদায় আবার কি ? সরকারি চাকরি করতে গেলে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে তো যেতেই হয় তাই চাকরি চলাকালীন অবস্থায় একে বিদায় বলা যায় না । এ তো শুধু স্থানান্তরন। দীর্ঘদিন ধরে একসাথে সবার কাজ করার বিভিন্ন অভিজ্ঞতা ও আবেগময় বেশ কিছু স্মৃতি তিনি তার আলোচনায় তুলে ধরেন।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকেন – মো: মাসুদুর রহমান মনির ( অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ডেমরা জোন (ওয়ারী বিভাগ) এবং আরো উপস্থিত থাকেন ওয়ারী বিভাগের বিভিন্ন শাখার বিভিন্ন পদবির সব প্রশাসনিক লোকজন । সবাই হাসিখুশি গল্প আনন্দ কষ্ট নিয়ে উক্ত অনুষ্ঠানটি শেষ করেন ।
সর্বোপরি একটা কথা না বললেই না তা হচ্ছে উক্ত অনুষ্ঠানের ব্যানারের শুরুতেই যে স্লোগানটি দেয়া ছিল তা আমার নজর কেড়েছে সর্বপ্রথমেই –
” আমরা একত্রে থাকার স্মৃতিকে লালন করি “। সত্যিই তো! উক্ত কোথা থেকে এটাই বোঝা যায় যে সবার মাঝে ই এখানে এক গভীর ভাতৃত্বের জানান দেয় ।

সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদ জানিয়েছেন টঙ্গী রেলস্টেশনের সোহেল কবিরাজ

গত ০৬ জুন ২৪ ইং তারিখে””টঙ্গী রেলস্টেশনে কবিরাজির নামে সোহেলের ভয়ংকর প্রতারণার ফাঁদ!””এই শিরোনামে  সংবাদ প্রকাশিত হয় দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ পত্রিকায় যে সংবাদে আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা,ভিত্তিহীন ও বিভ্রন্তিমূলক তথ্যের মধ্যেমে আমাদের দীর্ঘ দিনের কবিরাজি পেশা,পারিবারিক ও সামাজিক সুনাম ক্ষুণ্ন করা হয়েছে। এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।
আমার বাবা প্রায় ৪০/৪২ বছর যাবত টঙ্গী রেলস্টেশনে কবিরাজি ওষুধ বিক্রি করতেন,আমার বাবা মৃত্যুবর করার পর বাবার পেশা কে আমার পেশা হিসেবে বেঁচে নিয়েছি প্রায় ১৭/১৮ বছর যাবত আজ পর্যন্ত কোন অনিয়ম ও প্রতারণা অভিযোগ আমার বিরুদ্ধে নেই।
তবে দৈনিক সবুজ বাংলাদেশের প্রতিবেদক আমার পেশা কে নিয়ে মিথ্যা,বানোয়াট ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় তার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।

মোঃ সোহেল করিবাজ
টঙ্গী রেলস্টেশন, গাজীপুর

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম