হামলাকারী ইউপি সদস্যকে গ্রেফতার করতে সাংবাদিকদের আল্টিমেটাম, দায়িত্বে অবহেলা করলেই কঠোর আন্দোলন

আয়েশা আক্তার :
দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশের জের ধরে ভয়—ভীতি প্রদর্শনপূর্বক সাংবাদিকের স্বাধীনতা হরণ, হামলা, মামলা ও নারীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে হামলাকারী ইউপি সদস্য মোঃ আনোয়ারুল ইসলামসহ তার সহকর্মীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে চট্টগ্রাম সাংবাদিক সংস্থা (চসাস) ও চট্টগ্রামে কর্মরত সাংবাদিকরা প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে। বৃহস্পতিবার (২০জুন) বিকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে এ প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
চসাস সভাপতি সৈয়দ দিদার আশরাফীর সভাপতিত্বে ও রাজীব দাস তুষারের সঞ্চালনায় আন্দোলনকারী সাংবাদিকরা হামলাকারী ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আনোয়ারুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের গ্রেফতারের দাবি জানান। বাঁশখালী থানা পুলিশ ভুক্তভোগীর পক্ষে বারবার মামলা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েও মামলা না নেওয়ায় আন্দোলনরত সাংবাদিকরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে। তারা বলেন, মামলা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে সময় অতিবাহিত করা হয়েছে। এমনটা উচিত নয়। যদি আগামী শুক্রবারের মধ্যে থানা পুলিশ মামলা না নেয় তাহলে আমরা চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক এবং চট্টগ্রাম পুলিশ সুপার বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করব। সেই সাথে মামলা নেয়ার কথা বলে সময় বিলম্বের কারণে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ এনে ওসিসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আমরা আদালতে মামলা করব। কে কোথায় অনিয়ম করছে আমাদের সব জানা আছে। প্রয়োজনে আমরা থলের বিড়াল খুঁজে বের করব।
চসাস সাধারণ সম্পাদক ওসমান এহতেসাম বলেন, বাঁশখালী উপজেলার ৩নং খানখানাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জসিম উদ্দীন হায়দারের চাল চুরির দুর্নীতি গণমাধ্যমে প্রকাশ করায় সাংবাদিক গাজী গোফরানের বড় ভাই মোঃ বোরহান উদ্দিনের উপর অভিযুক্ত ইউপি সদস্য চেয়ারম্যানের নির্দেশে হামলা করে। এমনকি সাংবাদিকের মায়ের শাড়ি ধরে টানা হেচড়া করে। উল্টো তিনিই আবার টাকা ও মদদদাতাদের সুপারিশে সরকারি কাজে বাধার অভিযোগ তুলে ভুক্তভোগীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করে। যা ইউপি সদস্য নিজে তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে তুলে ধরেছেন। এমন অন্যায় হতে দেয়া যায় না। আমরা এই অপরাধের শাস্তি চাই। আমরা একদিনের আল্টিমেটাম দিলাম। যদি এই অপরাধীকে গ্রেপ্তার করা না হয় আমরা বৃহত্তর কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামব।
ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে সাংবাদিক গাজী গোফরান বলেন, তাদের দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশের পরের দিন আমার ভাই বাজারে যাওয়ার সময় ওই ইউপি সদস্য তার পথ আটকে দেয়। জানতে চান, তোর ভাই কেন চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নিউজ করেছে। আমার বড় ভাই এ বিষয়ে আমার সাথে কথা বলতে বললেই, তাকে বেধরক থাপ্পড় ও কিল ঘুষি মারতে থাকে। একপর্যায়ে আত্ম রক্ষার্থে আমার ভাই ছুটাছুটি করলে তার গালে থাপ্পড় লাগে। আমার মতে, নিজেকে আত্মরক্ষা করা দোষের না। সবাই বাঁচতে চায়।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, চসাস’র অন্যতম সংগঠক প্রণবরাজ বড়ুয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মানবকন্ঠ প্রতিনিধি ওমর ফারুক, সহ-সাংগঠনিক পলাশ কান্তি নাথ, অনুষ্ঠান সম্পাদক ঈসা মোহাম্মদ, বাংলাদেশ কৃষক আম জনতার মহাসচিব সাংবাদিক মনজুরুল আলম, দৈনিক জনবাণী প্রতিনিধি আইয়ুব মিয়াজী, সাংবাদিক মোঃ জাহিদুল ইসলাম, চসাস সদস্য জিয়াউল ইসলাম জিয়া, সদস্য সেলিম রেজা, ক্রাইম রিপোর্টার আব্দুল মোমিন, কবি অভিলাষ মাহমুদ, সংগঠক মীর বরকত হোসেন, সাংবাদিক ওসমান জাহাঙ্গীর, হাফেজ আহমেদ, সাংবাদিক আব্দুল সাত্তার টিটু, চসাস সদস্য জাহাঙ্গীর আলম, মোঃ জামশেদ ও মোঃ সাজ্জাদ।
উল্লেখ্য, বাঁশখালী উপজেলার জেলেদের জন্য বরাদ্দকৃত সরকারি চাল সঠিকভাবে বন্টন করা হচ্ছে কিনা তা দেখতে গত ১২ জুন সকালে খানখানাবাদ ইউনিয়ন পরিষদে যান চট্টগ্রাম বাঁশখালী—১৬ আসনের সংসদ সদস্য মুজিবুর রহমান সিআইপি। যেখানে ইউনিয়ন পরিষদের ব্যাপক অনিয়ম ধরা পড়ে। এই অনিয়মের তথ্য পেয়ে গত ১৩ জুন সংবাদ প্রকাশ করে সরকার নিবন্ধিত জেএ টিভি প্রতিনিধি সাংবাদিক গাজী গোফরান। উক্ত সংবাদ প্রকাশের জের ধরে গত শুক্রবার (১৪ জুন) সন্ধ্যায় খানখানাবাদ জেলেপাড়া বাজার এলাকায় ইউপি সদস্য আনোয়ারুল ইসলাম ও তার সহযোগী সন্ত্রাসীরা মিলে গাজী গোফরানের বড় ভাই মোঃ বোরহান উদ্দিনের উপর হামলা করে। এমনকি ঘন্টা দুইয়ের ব্যবধানে পুরুষ শূন্য বাড়িতে প্রবেশ করে নিরুপায় নারীদের শাড়ি ধরে টানা হেচড়া করে ওই ইউপি সদস্য ও তার লোকজন। কিন্তু এ ঘটনাকে ভিন্ন দিকে প্রভাবিত করতে সরকারি কাজে বাঁধা দেওয়ার মিথ্যা অভিযোগ এনে উল্টো ওই ভুক্তভোগী পরিবারের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়েছে। পরে আবার সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে নানা জনের তদবিরে রচিত মামলার কথাও স্বীকার করেন ওই ইউপি সদস্য। দাবি করেন, আরেকটু সময় পেলে অবস্থা খারাপ হতো।

‘পকেট ভোট’ বাতিল চান ব্যবসায়ীরা

স্টাফ রিপোর্টারঃ

চট্টগ্রাম চেম্বারে ‘টাউন অ্যাসোসিয়েশন’ ও ‘ট্রেড গ্রুপ’ ওই দুটি শ্রেণির সদস্য বিলুপ্ত করার দাবি জানিয়েছে ‘চট্টগ্রাম সচেতন ব্যবসায়ী সমাজ’ নামে একটি গ্রুপ। এ নিয়ে তারা চেম্বারের প্রশাসক বরাবর চিঠি দিয়েছে। পরে চেম্বার প্রশাসক চিঠিটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাণিজ্য সংগঠন অনুবিভাগের কাছে পাঠিয়েছেন।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ দুটি শ্রেণি মূলত চেম্বারের নির্বাচনে ‘পকেট ভোট’ হিসেবে কাজ করে। এর মাধ্যমেই একটি গোষ্ঠী দীর্ঘদিন ধরে চেম্বার দখল করে রেখেছিল। ২০১৩ সাল থেকে এই দুই শ্রেণি সদস্যদের থেকে পরিচালক পদের নির্বাচনে ভোট হয়নি। বিনা ভোটেই ছয়জন পরিচালক নির্বাচিত হন। ঘুরেফিরে দুই শ্রেণির গুটিকয় ব্যবসায়ীই নির্বাচিত হয়েছেন।

চট্টগ্রাম চেম্বারের ২৪ জনের পর্ষদে ১২ জন পরিচালক সাধারণ সদস্যদের ভোটে, ৬ জন সহযোগী সদস্যদের ভোটে, ৩ জন টাউন অ্যাসোসিয়েশন থেকে ও ৩ জন পরিচালক ট্রেড গ্রুপ থেকে নির্বাচিত হন। এর মধ্যে শুধু একটি ভোট পেয়েও পরিচালক হওয়ার সুযোগ রয়েছে ট্রেড গ্রুপ ও টাউন অ্যাসোসিয়েশন শ্রেণিতে।

চট্টগ্রাম সচেতন ব্যবসায়ী সমাজের পক্ষে আহ্বায়ক এস এম নুরুল হক গত ২২ ডিসেম্বর চেম্বার প্রশাসকের কাছে চিঠি দেন। এতে বলা হয়, সাধারণ ও সহযোগী সদস্যরা সরাসরি ভোটের মাধ্যমে যোগ্য প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারেন। তবে ট্রেড গ্রুপ ও টাউন অ্যাসোসিয়েশনে এক যুগ ধরে কারসাজির মাধ্যমে ছয়জন পরিচালক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

ঘুরেফিরে একই গ্রুপ ও অ্যাসোসিয়েশন

চট্টগ্রাম চেম্বারের সর্বশেষ ভোট হয়েছে ২০১৩ সালে। এরপর ২৪ জন পরিচালক বিনা ভোটেই নির্বাচিত হন। ২০১৩, ২০১৯, ২০২১ ও ২০২৩ সালের নির্বাচনী ফলাফলে দেখা যায় ঘুরেফিরে পাঁচটি ট্রেড গ্রুপ ও টাউন অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরাই নির্বাচিত হয়েছেন। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ব্যক্তি পরিবর্তন হলেও ঘুরেফিরে গুটিকয় গ্রুপ আর অ্যাসোসিয়েশনকেই বারবার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।

ওই চার নির্বাচনে ট্রেড গ্রুপ থেকে চিটাগাং ডাইস অ্যান্ড কেমিক্যাল ইম্পোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার গ্রুপ, চট্টগ্রাম ক্ষুদ্র পাদুকা শিল্পমালিক গ্রুপ, চিটাগাং জিলা সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপ, চিটাগাং মিল্ক ফুড ইম্পোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার গ্রুপ এবং চিটাগাং টায়ার টিউব ইম্পোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার গ্রুপের প্রতিনিধিরা নির্বাচিত হন। অন্যদিকে টাউন অ্যাসোসিয়েশনে রাঙ্গুনিয়া, হাটহাজারী, পটিয়া ও বোয়ালখালী অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রেন্ড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রতিনিধি নির্বাচিত হন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে চেম্বারের সাবেক এক কর্মকর্তা বলেন, ১৯০৬ সালে যখন চেম্বারের যাত্রা শুরু হয়, তখন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের চেম্বারে তাঁদের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য এই দুটি শ্রেণি রাখা হয়েছিল। তবে পরে এই দুটি শ্রেণিকে ব্যবহার করা হয় নিজেদের পছন্দের মানুষকে পর্ষদে আনতে। চেম্বারে গত সভাপতিও ট্রেড গ্রুপ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন।

ট্রেড গ্রুপ থেকে সভাপতি

চেম্বারের সর্বশেষ পর্ষদ গত সেপ্টেম্বরে পদত্যাগ করার আগে সংগঠনটির সভাপতি ছিলেন ওমর হাজ্জাজ, যিনি চেম্বারের সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য এম এ লতিফের ছেলে। মূলত এম এ লতিফের বিরুদ্ধেই চট্টগ্রাম চেম্বারে পরিবারতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অভিযোগ ব্যবসায়ীদের। ওমর হাজ্জাজ ২০১৭ সালে চেম্বারের পরিচালক ছিলেন।

এই দুই নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গেছে, দুইবারই তিনি ট্রেড গ্রুপ থেকে পরিচালক পদে নির্বাচিত হয়েছেন। চিটাগাং ডাইস অ্যান্ড কেমিক্যাল ইম্পোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার গ্রুপের প্রতিনিধিত্ব করে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। তাঁর প্রতিষ্ঠান রিলায়েন্স ইন্টারন্যাশনাল। দুবারই বিনা ভোটে নির্বাচিত হন তিনি।

চেম্বার সূত্রে জানা গেছে, ট্রেড গ্রুপ ও টাউন অ্যাসোসিয়েশন থেকে নির্বাচনে প্রার্থী হতে মূলত ট্রেড গ্রুপ ও টাউন অ্যাসোসিয়েশন থেকেই নাম পাঠানো হয়। তবে এর আগে সে গ্রুপ বা অ্যাসোসিয়েশনের ভোট, নির্বাচনপ্রক্রিয়া, সভা এবং সভার কার্যবিবরণী চেম্বারে পাঠাতে হয়।

সচেতন ব্যবসায়ী সমাজের আহ্বায়ক এস এম নুরুল হক প্রথম আলোকে বলেন, ‘সাধারণ ও সহযোগী সদস্যদের পরিচালক থেকে আড়াই থেকে চার হাজার ভোট লাগে। ট্রেড গ্রুপ ও টাউন অ্যাসোসিয়েশন থেকে মাত্র ১৫–২০ ভোট পেলেই পরিচালক হওয়া যায়। এটাকে কাজে লাগিয়েই চেম্বারকে নিয়ন্ত্রণ করা হতো। আমরা চাই, সুষ্ঠু ও যোগ্য ব্যবসায়ীরা সুযোগ পান।’

মে মাসের শেষে নির্বাচন

এদিকে এক দশকের বেশি সময় পর চট্টগ্রাম চেম্বারে আবার নির্বাচনী আবহ তৈরি হয়েছে। প্রশাসক বসার পর থেকে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে সদস্য তথা ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করছেন। গত সাড়ে তিন মাসে নতুন সদস্য হয়েছেন চার হাজারে বেশি। তাঁদের আশা, সুষ্ঠু ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত ভোটের আয়োজন করবেন চেম্বারের বর্তমান প্রশাসক।

সম্প্রতি অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় চেম্বার প্রশাসক ও অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসে তাঁদের দাবিগুলো শোনা হচ্ছে। আমরা আশা করছি, দুই ঈদের মাঝামাঝি সময়ে মে মাসের শেষের দিকে চেম্বারের নির্বাচন আয়োজন করা যাবে।’

ট্রেড গ্রুপ ও টাউন অ্যাসোসিয়েশন শ্রেণি দুটো আরও আগেই বাতিল করা উচিত ছিল বলে মনে করেন চেম্বারের সাবেক সভাপতি আমির হ‌ুমায়ূন মাহমুদ চৌধুরী। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ঢাকা চেম্বারসহ দেশের অনেক চেম্বারে এই শ্রেণি দুটো নেই। দেশের প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী চেম্বার হিসেবে চট্টগ্রাম চেম্বারের এ দুটো গ্রুপ আগেই বাদ দেওয়া উচিত ছিল।

আমির হুমায়ূন মাহমুদ চৌধুরী বলেন, চেম্বারে ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে সুষ্ঠু নির্বাচন প্রয়োজন। তার আগে এ ধরনের শ্রেণিগুলো বাদ দেওয়া দরকার। কারণ, এসবের আড়ালে চেম্বারে ছয় পরিচালক পদে আগে থেকে নিজেদের মানুষ বসিয়ে দেওয়ার সুযোগ থাকে।

 

সবা:স:জু- ৬৪৪/২৫

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
বিদেশ থেকে যতটুকু স্বর্ণ আমদানি করলে দিতে হবে না ভ্যাট প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎতে যাচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব ফকরুল বাংলাদেশে ইতিহাস গড়ল উইন্ডিজ দুর্নীতির মাধ্যমে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন রাজউক ইমারত পরিদর্শক শামীম রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধে কে জিতবে, তা নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তুতি নিচেছ ট্রাম্প নাসার চন্দ্র মিশনে স্পেসএক্স জুলাই যোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে নতুন করে দেড় হাজারের বেশি আবেদন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি শুরু প্রধান প্রকৌশলীর আস্থাভাজন ইএম ২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কায়কোবাদ সম্পদের পাহাড় জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি