
স্টাফ রিপোর্টার॥
বর্তমানে ই-পাসপোর্টের আবেদনের জন্য কাগজপত্র সত্যায়ন করতে হবে না। ই-পাসপোর্টের আবেদনের জন্য কোনও ছবি সংযোজন এবং তা সত্যায়ন করার প্রয়োজন হবে না।
০১. জাতীয় পরিচয় পত্র (এন আইডি) অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ (বি.আর.সি.) এর ইংলিশ ভার্সন ।
অপ্রাপ্ত বয়স্ক (১৮ বছরের কম) আবেদনকারীর ক্ষেত্রে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (বি.আর.সি.) এর ইংলিশ ভার্সন প্রয়োজন হবে।
আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ২০ বছর হলে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (বি.আর.সি.) এর ইংলিশ ভার্সন অথবা জাতীয় পরিচয় পত্রের (এন.আইডি) যেকোন একটা প্রদান করলেই হবে।
আবেদনকারীর বয়স ২০ বছর হলে তাকে জাতীয় পরিচয় পত্রের (এন.আইডি) প্রদান করতে হবে।
০২. প্রযোজ্য ক্ষেত্রে (যেমন- ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি) প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ।
০৩. আবেদনকারীর পেশাগত সনদপত্র। ছাত্র-ছাত্রীর ক্ষেত্রে স্টুডেন্ট আইডি কার্ড, চাকুরীজীবীদের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড ইত্যাদি। আবেদনকারীর পেশাগত সনদ না থাকলে সেক্ষেত্রে চেয়ামম্যান/কমিশনারের কাছ থেকে পাওয়া চারিত্রিক সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
০৪. সরকারি চাকুরীজীবীদের ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক জিও/এনওসি /প্রত্যয়নপত্র/অবসোত্তর ছুটির আদেশ (পি.আর.এল.অর্ডার) ইত্যাদি।
০৫. বিবাহিত আবেদনকারীর ক্ষেত্রে বিবাহ সনদ/ নিকাহনামা এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে তালাকনামা।
০৬. পাসপোর্ট রিনিও করার ক্ষেত্রে আগের পাসপোর্র্টের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে।
০৭. পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হয়ে গেলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জিডি করতে হবে। পুনরায় পাসপোর্টের জন্য আবেদনের সময় পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি এবং জিডি কপিসহ আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।
০৮. আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের কম হলে পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র সংযোজন করত হবে।
০৯. ১৫ বছর বয়সের নিম্নের আবেদনকারীর ক্ষেত্রে পিতা-মাতা অথবা বৈধ অভিবাককের পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
১০. ৬ বছর বয়সের নিম্নের আবেদনকারীর ক্ষেত্রে ৩আর সাইজের (ল্যাব প্রিন্ট, গ্রে ব্যাকগ্রাউন্ড) ছবি।
১১. প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বর্তমান ঠিকানা প্রমাণের জন্য ইউটিলিটি বিল (বাসার বিদ্যুৎ/গ্যাস/পানির বিল) অথবা ভাড়াটিয়ার চুক্তিপত্র প্রদান করতে হবে।
প্রযোজ্য ক্ষেত্রে আরো কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন হতে পারে। সেক্ষেত্রে নিকটস্থ আঞ্চলিক বা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
সবা:স:জু-৫৯/২৪