হাসান আরিফের মৃত্যু, কারণ, মৃত অবস্থায় নেওয়া হয়েছিল ল্যাবএইডে 

স্টাফ রিপোর্টার: 

অন্তর্বতী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার পর রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।

হার্ট অ্যাটাকে (হৃদ্‌রোগ) উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন ল্যাবএইড হাসপাতালের মিডিয়া ম্যানেজার চৌধুরী মেহের এ খোদা।

তিনি বলেন, ‘উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ অসুস্থ ছিলেন।

তাকে ধানমণ্ডির ল্যাবএইড হাসপাতালে নিয়ে এলে বেলা তিনটা ৩৫ মিনিটে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তাকে মৃত অবস্থাতেই হাসপাতালে আনা হয়। উনার হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল।’

 

সবা:স:জু- ৪৪৭/২৪

চৌদ্দগ্রামে বন বিভাগের মাটি কাঁটার বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট

কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ

২৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার অপরাহ্নে চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ঘোলপাশা ইউনিয়নের আমানগন্ডা এলাকার শালুকিয়া মৌজায় অবস্থিত বন বিভাগের জায়গায় অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে ও আদালতের সুস্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কতিপয় দুষ্কৃতকারী মাটি কাটা ভেঁকু দিয়ে মাটি খনন করে নিয়ে যাচ্ছে।

এতে অত্র এলাকার সরকারি বনাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকায় আনুমানিক ৩০/ ৪০ ফুট পর্যন্ত গভীর গর্ত সৃষ্টি হয় ও বড় সাইজের সতেজ গাছ শিকড়সহ উপড়ে পড়া অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়।

চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর হোসেনের আজকের অভিযান কালে ছিলেন দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার ও দৈনিক ভোরের চেতনা জেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক আবুল কালাম মজুমদার ও দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকা সাংবাদিক ইয়াছিন ফারুক ভূঁইয়া এবং চৌদ্দগ্রাম থনা এস আই তোফায়েল আহমদ।

পরে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী (ইউএনও) ঘোলপাশা ইউপি চেয়ারম্যান ও ওয়ার্ড মেম্বার কে ঘটনাস্থলে উপজেলা নির্বাহীর নির্দেশ ক্রমে গ্রাম পুলিশ (আনসার) সহ আসেন।

তখন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অবৈধ ভাবে মাটি কাঁটার কারণে জব্দকৃত দুটি ভেকুর বিরুদ্ধে প্রয়োজনে ভেঁকুর মালিক সহ নিয়মিত মামলা করার নির্দেশ দেন।

চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশকে এবং ভেকু দুটিকে থানায় পৌঁছানোর দায়িত্ব বা জিম্মায় দেওয়া হয় ঘোলপাশা ইউপি চেয়ারম্যান, ও ওয়ার্ড মেম্বার ও অত্রস্থানে উপস্থিত বিজিবি সদস্যদের।

জানা যায় গত প্রায় ৬ গত আগ থেকে প্রতি রাতে এই মাটি কাঁটা চলছে এই নিয়ে বিভিন্ন পএিকায় সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পরও মাটি কাঁটা বন্ধ না হওয়ার কারণে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে বাধ্য হন।

সরজমিন গিয়ে মাটি কাঁটা সিন্ডিকেটের আস্তানা পাওয়া যায়, এভাবেই প্রায় ৪০ লক্ষ টাকার মাটি কাঁটা হয় বলে ধারণা করা যায়।

আরও জানা যায় বন বিভাগের দায়িত্বরত কর্মকর্তা, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সদস্য এই মাটি কাঁটার জড়িত।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে উপস্থিত একজন জানান প্রতিনিয়ত বিনা অনুমতি তে এই বনের গাছ রসুল নামে জনৈক ব্যাক্তি নিয়মিত গাছ কেটে বাসা বাড়ি তে ব্যবহার ও বিক্রি করেন।

চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর হোসেন সাংবাদিক আবুল কালাম মজুমদার কে সাহসী পদক্ষেপের জন্য ধন্যবাদ জানান।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম