মেঘনা পেট্রোলিয়াম তেল চুরির হোতা এমডি

স্টাফ রির্পোটার॥

রাষ্ট্রায়ত্ত তেল বিপণন প্রতিষ্ঠান মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেডের ২১ ডিপো থেকে তেল চুরির অভিযোগ উঠেছে। দীর্ঘদিন ধরে এই অপকর্ম চললেও বেশির ভাগ সময়ই তা ধরা পড়ে না। মাঝেমধ্যে ধরা পড়লেও শাস্তি হয় না জড়িতদের।

অভিযোগ রয়েছে, খোদ প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থপনা পরিচালক মো. টিপু সুলতান তেল চুরির সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করেন। এই সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিপত্তিতে পড়েছেন নিরাপত্তাকর্মীসহ অনেকেই। প্রতি মাসে তেল চুরির ১০ কোটি টাকা যাচ্ছে সিন্ডিকেটের পকেটে। এমডি পাচ্ছেন আয়ের অর্ধেক।

অভিযোগ সূত্র বলছে, সারা দেশের ২১টি ডিপোতে তেল সরবরাহ করা হয়। প্রতিটি লরিতে (তেলবাহী গাড়ি) ডিজেল, পেট্রোল, অকটেন মিলে গড়ে ৯ হাজার লিটার জ্বালানি তেল পরিবহন করা হয়। এসব লরির ধারণক্ষমতা ১০ হাজার লিটার। দুর্ঘটনা এড়াতে এক হাজার লিটারের জায়গা সাধারণত ফাঁকা রাখা হয় প্রতিটি লরিতে।

কেউ চাইলে সর্বোচ্চ সাড়ে ৯ হাজার লিটার পর্যন্ত তেল পরিবহন করতে পারে। মূলত যে স্থানটি ফাঁকা থাকে সেখানেই ২০০ থেকে ৫০০ লিটার পর্যন্ত অতিরিক্ত তেল পরিবহন করে চক্রটি। এই তেলের জন্য কোনো অর্থ পরিশোধ করা হয় না। তেলবাহী লরি বাইরে বের হওয়ার পর সুবিধাজনক স্থানে ওই তেল নামিয়ে তা বিক্রি করে দেয় তারা। প্রায় প্রতিদিনই এভাবে তেল চুরি হয়। পরে চুরি যাওয়া এই তেল সিস্টেম লস, ট্রান্সপোর্ট লস হিসেবে সমন্বয় মেঘনা কর্তৃপক্ষ সমন্বয় করে বলে অভিযোগ রয়েছে।

সম্প্রতি এমআই, ফতুল্লা, বাগাবাড়ি, পতেঙ্গা গুপ্তখাল এলাকায় মেঘনা পেট্রোলিয়ামের ডিপো থেকে তেলবাহী গাড়ি বের হওয়ার সময় দায়িত্বরত নিরাপত্তাকর্মীরা তা পরীক্ষা করতে গেলে তারা বাধার মুখে পড়েন। এ সময় তাদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। কিন্তু পরে এই ঘটনা জানাজানি হলে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো নিরাপত্তাকর্মীদের চাকরি হারানোর হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। সূত্র বলছে, প্রতিষ্ঠানটির ঢাকা জোনের ডিজিএম মো.লুৎফর রহমান এমডির ক্যাশিয়ারের দায়িত্ব পালন করছেন। ডিপো থেকে প্রতি মাসে টাকা কালেকশন করেন তিনি। এর পরে সিন্ডিকেটের সঙ্গে ভাগ করে নেন।

সম্প্রতি মেঘনা পেট্রোলিয়ামের প্রধান স্থাপনা থেকে চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে মেসার্স আবদুর রউফ অ্যান্ড সন্সের নামে একটি গাড়িতে তেল ভর্তি করা হয়। গাড়িটি ‘সিকিউরিটি পয়েন্টে’ পৌঁছানোর পর সন্দেহ হলে অতিরিক্ত একটি ড্রাম পাওয়া যায়, যেখানে প্রায় ২০০ লিটার ডিজেল ছিল। একই ভাবে গত সপ্তাহে ফতুল্লা ডিপোতে গিয়ে দেখা গেছে দুটি গাড়িতে তেল ভর্তি করে বের হচ্ছেন। এই সময় গাড়িতে অতিরিক্ত একটি ড্রাম দেখা গেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সূত্র জানায়, সরাসরি তেল চুরির সঙ্গে জড়িতদের বেশির ভাগই শ্রমিক। এদের পরোক্ষ সহায়তা করছেন কোম্পানির ব্যবস্থপনা পরিচালক মো. টিপু সুলতান। কেউ এদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গেলে তাকে নানাভাবে হেনস্তা করা হয়। বিশেষ করে নিরাপত্তাকর্মীরা নানা রকম ভয়ভীতির শিকার হচ্ছেন প্রতিনিয়ত।

যেভাবে চুরি হয় জ্বালানী তেল:জ্বালানী তেল বিক্রির সাথে সংশ্লিষ্ট এমন একাধিক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ডেলিভারির সময় ডিপো থেকে পরিমাপে তেল কম দেয় সরকার নিয়ন্ত্রিত জ্বালানী তেল বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিঃ (এমপিএল)। আবার প্রয়োজনের অতিরিক্ত সিস্টেম লস দেখানো হয়। এভাবে অতিরিক্ত তেল তারা সুযোগ বুঝে তাদের নিধারিত পার্টির কাছে অপেক্ষাকৃত কম দামে বিক্রি করে। সঠিক পরিমাপে তেল না পাওয়ায় আরেক দফা চুরি করে পাম্প মালিক ও কর্মচারীরা। আর চোর সিন্ডিকেটে নিয়ন্ত্রণ করেন প্রতিষ্ঠানের এমডি। এভাবে গ্রাহকের কাছে পৌছাতে শতকরা ৫ থেকে ৬ শতাংশ তেল চুরি হয়ে যায়। যার প্রভাব পড়ে পরিবহন থেকে শুরু করে পণ্য উৎপাদন ও বিক্রয়ের ক্ষেত্রে।

বদলেছে চুরির কৌশল:
বিগত সময়ে তেল চুরির সাথে জড়িত পেট্রোল পাম্পকে মাঝে মাঝে আইনের আওতায় আনতে পারলেও বর্তমানে এরা কৌশল বদলিয়ে ডিভাইস বসিয়ে তেল চুরি করছে। যা ধরা খুবই কঠিন বলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট অনেকে। তারা বলছেন, তেল বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান মেঘনা সঠিক পরিমাপে তেল দেয়না। সেখান থেকেই চুরিটা শুরু হয়। আর চুরি করে যে তেল তারা জমায় তা পরে অন্যত্র অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে বিক্রি করে দেয়। পাম্পে আগে এনালগ মিটারে তেল বিক্রি করা হতো। এখন সব পাম্পে তেল বিক্রির জন্য বিএসটিআই অনুমোদিত ডিজিটাল মিটার ব্যবহার করা হয়।

বিএসটিআই, ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদফতর ও র‌্যাব প্রায়ই অভিযান চালিয়ে তেল কম দেওয়ার অভিযোগে জরিমানা ও পেট্রোল পাম্পের সংশ্লিষ্ট ইউনিট সিলগালা করে দেয়। কিন্তু এখন তেল মাপে কম দেওয়ার জন্য ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করা হয়। ডিভাইসটি পাম্পের ভেতরে লাগানো হয়। এটা লাগিয়ে দিলে নির্দিষ্ট পরিমাণ তেল স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম বের হবে। কেউ বুঝতে পারবে না। আবার কোন সংস্থা অভিযান চালালে তা এক মিনিটের মধ্যেই সঠিক পরিমাপে সেট করা সম্ভব। ডিভাইসটির জন্য আলাদা টেকনিশিয়ান আছে। সে এসে নিজেই ডিভাইস লাগিয়ে দেয়। এই ডিভাইসের সঙ্গে আবার সুইচ রয়েছে। ইচ্ছামতো সুইচ অন-অফ করা যায়। এই পদ্ধতিতে লিটারে ৪০/৫০ এমএল তেল অনায়াসে কম দেওয়া যায়। ডিভাইসটি এমনভাবে বসানো হয়, যা দেখা যায় না। বিএসটিআইর লোকজন উপস্থিত হলে মুহূর্তের মধ্যে সবার অলক্ষ্যে ডিভাইসটি অফ করে দেওয়া সম্ভব। তাহলে আর কারচুপি ধরা পড়বে না।

এ ব্যাপারে মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. টিপু সুলতানের সাথে বার বার চেষ্টা করেও মন্তব্য পাওয়া যায়নি॥

রাজউক পরিচালক হামিদুলের ঘুষ বানিজ্য ও অবৈধ সম্পদ

রাজউক পরিচালক হামিদুলের ঘুষ বানিজ্য ও অবৈধ সম্পদ

এম, আলতাফ মাহমুদঃ

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) ৮টি জোনের মধ্যে জোন-৫ এর দায়িত্বে রয়েছেন পরিচালক মো: হামিদুল ইসলাম। তার দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জন নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) দুটি অভিযোগ জমা পড়েছে। সর্বশেষ অভিযোগের সূত্র ধরে তার দুর্নীতি ও অনিয়মের অনুসন্ধানে নামে দৈনিক সবুজ বাংলাদেশের অনুসন্ধানী টিম।

পরিচালক মো: হামিদুল ইসলামের ব্যক্তি ও চাকুরি জীবনের নানা বিষয় নিয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানাগেছে, রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার রুপসায় তার গ্রামের বাড়ি । তিনি দর্শনে স্নাতকোত্তর সম্মান অর্জন করেছেন। ২০০৭ সালের ৫ ডিসেম্বর সহকারী সচিব হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন। এরপর ২০১৬ সালের ২১ এপ্রিল উপ-পরিচালক (বোর্ড, জনসংযোগ ও প্রকৌশল) হিসেবে প্রথম পদোন্নতি পান। ২০২৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পরিচালক (জোনাল) হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে এখন রাজউক জোন-৫ এর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০৩৬ সালের ২৪ নভেম্বর অবসরে যাবেন তিনি।

তার এই দীর্ঘ কর্মজীবনে একাধিক দুর্নীতি ও অনিয়মের সাথে জড়িয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তার বিরুদ্ধে ১২ ফেব্রুয়ারি ও ২০ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে দুটি অভিযোগ দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) জমা পড়েছে। এই অভিযোগের সূত্র ধরে হামিদুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার রুপসায় সরেজমিনে গিয়ে কয়েকজনের সাথে কথা বলে দৈনিক সবুজ বাংলাদেশের অনুসন্ধানী দল।

গ্রামের বাড়ি রুপসায় হামিদুল ইসলামের কয়েকজন প্রবীণ প্রতিবেশির সাথে কথা বললে তারা জানান, চাকুরিতে যোগদানের তিন চার বছরের মধ্যে তার অর্থনৈতিক ব্যপক পরিবর্তন লক্ষ্য করেন তারা। এরপর ২০১৬-১৭ সালের দিকে তাদের কয়েকজনের ছেলেকে রাজউকে ড্রাইভারী চাকুরি দেয়ার কথা বলে টাকা নিয়েছেন হামিদুল ইসলাম কিন্তু কয়েক বছরেও সম্পূর্ন টাকা তিনি ফেরৎ দেননি। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে মোঃ মাজেদুল ইসলামের দুদক-এ দায়ের করা অভিযোগেও রয়েছে এই তথ্য।

এই অভিযোগের সূত্র ধরে দৈনিক সবুজ বাংলাদেশের অনুসন্ধানী টিম কোন একজন ভুক্তভোগীকে খুঁজতে থাকে। অবশেষে কেরানীগঞ্জের শাহীন নামে এক ভুক্তভোগীকে খুঁজে পায় অনুসন্ধানী টিম। শাহিনের সাথে কথা বললে তিনি জানান, পৈতৃক জমি বিক্রি করে চাকরির জন্য ৫লক্ষ টাকা দিয়েছেন পরিচালক হামিদকে। কিন্তু দুই বছর পর্যন্ত চাকরি হবে হচ্ছে করে আর হয়নি, টাকাও ফেরত পাননি। শাহীন রাজউকের ড্রাইভার হতে না পারলেও এখন ভাড়ায় লেগুনা চালিয়ে উপার্জন করছেন।

কথা হয় আব্দুল্লাহপুরের মতিনের সাথে, তিনি জানান ২০১৭ সালে রাজউকে ড্রাইভার নিয়োগ হচ্ছে জেনে তিনি চাকুরির জন্য চেষ্টা করেন। এক দালালের মাধ্যমে পরিচালক হামিদের কাছে আসেন তিনি । তার সাথেও চাকরির জন্য পাঁচ লাখ টাকার মৌখিক চুক্তি হয়।  তিনি স্ত্রীর গহনা বিক্রি করে এবং বিভিন্ন জনের কাছ থেকে ধার দেনা করে দালালের মাধ্যমে পরিচালক হামিদের হাতে টাকা পৌঁছান। দুই বছরেও চাকরি না হলে পরিচালক হামিদুল ইসলামের কাছে টাকা ফেরত চান তিনি, কিন্তু টাকার কথা সম্পূর্ণ অস্বীকার করেন হামিদুল ইসলাম। ঘুষের টাকার কোন প্রমাণ না থাকায় হামিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগই করতে পারেননি কেউ।

২০১০ সালের পর থেকে হামিদুল ইসলামের নিজ জেলা রংপুরে অধিক ফসলী জমি ও ঢাকায় একাধিক প্লট ও ফ্লাট কিনেছেন বলে জানাগেছে। এমনকি তার শ্বশুর বড়িতেও সম্পদ গড়েছেন বলে চাউর আছে। রংপুরের লালপুকুর মিঠাপুকুরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ব্যাক্তি জানিয়েছেন, এই টাকা সে অবৈধ ভাবে আয় করেছেন তার কাছে হিসেব চাইলে সে কখনোই হিসাব দিতে পারবেন না।

২০ আগস্ট ২০২৫ তারিখে হামিদুল ইসলামের একাধিক দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয় উল্লেখ করে মোঃ দিদারুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি অভিযোগ করেন দুদক-এ। এই অভিযোগে বল হয়েছে মোঃ হামিদুল ইসলাম পরিচালক হওয়ায় এবং তার হাতে ইমারত পরিদর্শকদের এড়িয়া বন্টনের ক্ষমতা থাকায় ঘন ঘন এড়িয়া পরিবর্তন করে মাসিক চাঁদা তোলার কথা। নোটিশ বাণিজ্যের সাথে যুক্ত একাধিক ইমারত পরিদর্শক থেকে ১৫-২০ লাক্ষ টাকার বিনিময়ে ইমারত পরিদর্শকদের এড়িয়া বন্টন করেন এরপরেও প্রতিমাসে এড়িয়ার উপর নির্ভর করে ইমারত পরিদর্শকদের থেকে পরিচালক মোঃ হামিদুল ইসলাম ০৫-১০ লক্ষ টাকা নিয়ে থাকেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে অভিযোগে। ইমারত পরিদর্শকরা হামিদুল ইসলামের নাম ভাঙ্গিয়ে যেমন টাকা আয় করত  তেমন তাকেও দিত মোটা অংকের টাকা।

দুদক-এ দেয়া অভিযোগে উল্লেখ আছে হামিদুল ইসলামের নির্দেশে রাজউকের এক অথরাইজড অফিসার একাধিক নোটিশ গায়েব করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয় । রাজউকের অথরাইজড অফিসার ও ইমারত পরিদর্শকদের বিরুদ্বে অনেক অভিযোগ থাকলেও পরিচালক হামিদুল তাদের বিরুদ্বে কোন ব্যবস্থা নেয়না।

পরিচালক হামিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে হওয়া দুদকের অভিযোগের বিষয়ে তার  সাথে কথা বলার জন্য মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি

পরিচালক হামিদুল ইসলামের বিরুদ্বে একাধিক দুর্নীতি, অনিয়ম, ঘুষ বানিজ্যসহ নানা অভিযোগের বিষয় নিয়ে দৈনিক সবুজ বাংলাদেশের অনুসন্ধানী টিম রাজউকের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার রিয়াজুল ইসলাম এর সাথে কথা বললে তিনি পরিচালক মনিরুল হককে (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রন-১) বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখার দায়িত্ব দিয়েছেন।

পরিচালক মনিরুল হকের (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রন-১)  সাথে এই বিষয়ের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে একাধিকবার মুঠো ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তারে সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

দুদক-এ দেয়া দুটি অভিযোগের তদন্ত বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন বলে দুদক এর  একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানিয়েছেন ।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
“নাসার চন্দ্র মিশনে স্পেসএক্স“ জুলাই যোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে আরও দেড় হাজারের বেশি আবেদন সতর্ক মন্ত্রণালয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি শুরু প্রধান প্রকৌশলীর আস্থাভাজন ইএম ২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কায়কোবাদ সম্পদের পাহাড় জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের