গণপূর্ত প্রকৌশলী জহির রায়হানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

গণপূর্ত প্রকৌশলী জহির রায়হানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক:

গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জহির রায়হানের বিরুদ্ধে টেন্ডার বাণিজ্য, অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চট্টগ্রামে অভিযান চালিয়েছে। সম্প্রতি বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলে জহির রায়হানের বিরুদ্ধে ঠিকাদারদের মানববন্ধন খবর প্রকাশিত হওয়ার পর বিষয়টি দুদকের নজরে আসে।

দুদক সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ই মে চট্টগ্রাম জোনের বাংলাদেশ ঠিকাদার সমিতির নেতৃবৃন্দ এক মানববন্ধনে গণপূর্তের প্রকৌশলী জহির রায়হানকে অপসারণের দাবি জানান। বক্তারা অভিযোগ করেন, চট্টগ্রাম গণপূর্ত বিভাগের বিভিন্ন প্রকল্পে টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অনিয়ম, কমিশন বাণিজ্য এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করে কোটি কোটি টাকার টেন্ডার নিয়ে কোড বিক্রি ও একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ করছেন জহির রায়হান। এছাড়া অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদারদের নিকট থেকে সুবিধা না পেলে তাদের কাজ বন্ধ রাখা, বিল পাশ করতে গড়িমসি করা এবং ভয়ভীতি প্রদর্শন করে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করা হয়।

এ ধরনের অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের একটি টিম সম্প্রতি গণপূর্ত বিভাগের চট্টগ্রাম অফিসে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানকালে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের বিভিন্ন নথিপত্র, বিল, টেন্ডার কার্যক্রমের কাগজপত্র কিছু নথি সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব নথি যাচাই-বাছাই করে প্রাথমিক অনুসন্ধান কার্যক্রম চালাচ্ছে দুদক।

দুদক সংশ্লিষ্ট একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, তদন্তের স্বার্থে বিস্তারিত যাচাই-বাছাই চলছে এবং তদন্ত শেষে কমিশনে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। দুদক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সরকারি সেবা খাতের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে কমিশনের পক্ষ থেকে এ ধরনের অভিযোগ আমলে নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

অন্যদিকে, এ বিষয়ে প্রকৌশলী জহির রায়হানের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

চট্টগ্রাম গণপূর্ত বিভাগে বিভিন্ন সময়ে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠলেও অনেক ক্ষেত্রে ব্যবস্থা গ্রহণ না হওয়ায় ঠিকাদার ও নাগরিক মহলে ক্ষোভ তৈরি হয়। তবে এবারের ঘটনায় দুদকের সক্রিয়তা নাগরিকদের মধ্যে নতুন আশার সঞ্চার করেছে বলে মনে করছেন সচেতনমহল।

চট্টগ্রামের কোতোয়ালি এলাকায় মাদক ব্যবসা চলছেই

স্টাফ রিপোর্টার
চ্ট্টগ্রামে ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে মাদকদ্রব্য মদ ব্যবসায়ী অনুপ বিশ্বাস ও সেকেন্ড ইন কমান্ড ইয়াবা সমরাট একাধিক মাদক মামলার আসামি সাগর দাশ এখন বেপরোয়া। দীর্ঘ দিন ধরে অসাধু পুলিশ কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে মাদকদ্রব্য মদের ব্যবসা চালিয়ে আসছে চট্টগ্রাম পুরাতন ফিশারীঘাট ইকবাল রোডের আলোকিত মাদকদ্রব্য মদ ব্যবসায়ী অনুপ বিশ্বাসের মাদকদ্রব্য মদ বেচাকেনা,করে আসছেন।তার সেকেন্ড ইন কমান্ড ও ইয়াবা সম্রাট বেপরোয়া সাগর দাশ। চট্টগ্রাম পুলিশের ( সি,এম,পি) কোতোয়ালীর এলাকা ছাড়াও মদের মহালটির চোরাই মদের একটি বড় অংশ বিক্রি হচ্ছে কর্ণফুলী নদী ও সাগরের মাছ ধরার ফিশিং ভোটের দিনমজুর লেবারদের কাছে এবং লাইটার জাহাজে।সেখানে হাজার হাজার জেলের কাছে অবৈধ ভাবেই বিক্রি হচ্ছে এসব চোরাই মাদকদ্রব্য মদ। এতে নষ্ট হচ্ছে যুবসমাজ থানা পুলিশ বারবার আটক করিলেও অদৃশ্য শক্তির মাধ্যমে জেল থেকে ছাড়া পায়।বেশ কয়েক বার অভিযান চালায় কোতোয়ালী থানার পুলিশ কিন্তু এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছেন মাদক সম্রাটেরা , মূল হোতা অনুপ বিশ্বাস ও তার প্রধান সহযোগী ইয়াবা সম্রাট একাধিক মাদক মামলার আসামি সাগর দাশ। বিভিন্ন স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হয় । হয়েছে একাধিকবার মাদক বিরোধী মানববন্ধন কিন্তু কোনভাবেই থামছে না মাদক ব্যবসা।চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের দরজীর্ণ কাঁচা পাকা ঝুপড়ি ঘরে চলছে মাদকদ্রব্য মদ ও ইয়াবার বেচেকেনা। মাদক সেবন করার অবস্থায় ১০ জনকে আটক করেছে কোতোয়ালী থানা পুলিশ, ঘটনা স্হল থেকে ১ হাজার লিটার মাদকদ্রব্য মদ পুলিশ সে সময় ঘটনাস্থল থেকে জদ্ব করে নিয়ে যায়। গত ২০২১ সালের ৩০ এপ্রিল ইকবাল রোড থেকে অনুপ বিশ্বাসের মাদকদ্রব্য মদের মহালের ভেতর অভিযান চালায় পুলিশ । ওই সময় অনুপ বিশ্বাসের সহযোগী ইয়াবা সম্রাট সাগর দাশের কক্ষ থেকে ২০০ লিটার মাদকদ্রব্য মদ সহ ৩ জনকে আটক করা হয়। কিন্তু অদৃশ্য শক্তির মাধ্যমে তারা আবার যামিনী মুক্তি পায়।জানা গেছে সাগর দাশের বিরুদ্দে রয়েছে ৭, থেকে ৮ টি মাদক আইনে আদালতে বিচারাধীন মামলা গত ২০২০ সালের ১৩ জুলাই সর্বশেষ একটি মামলায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্টেট আদলাতে জামিনের আবেদন করেন ইয়াবা সম্রাট সাগর দাশ। আদালত জামিন না মঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। অদৃশ্য শক্তির মাধ্যমে জামিনে এসে বেপরোয়া ভাবে কিছু অসৎ পুলিশ কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় সরকারি জমিন দখলসহ মাদক বিক্রির রমরমা ব্যবসা। চালিয়ে আসছে মাদক ব্যবসায়ী ইয়াবা সম্রাট সাগর দাস।স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা দৈনিক যায় যায় বেলার ক্রাইম রিপোর্টারকে জানিয়েছেন মদের বোতল হাতে নিয়ে রাস্তার পাশে পড়ে থাকতে দেখা যায় একাধিক মধ্যবিত্ত ফ্যামিলির কথিত শাহাজাদাকে উক্ত বিষয় প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণের সহযোগিতা কামনা করছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি সহ সচেতন মহল। স্থানীয় এক জনপ্রতিনিধি নাম ওর কাছে অনিচ্ছুক আমি জানিয়েছেন মন্দিরের নামে পাহাড় কেটে এই চক্রটি নামে বেনামে সাইনবোর্ড লাগিয়ে অবৈধ বহুমুখী সমিতির মাধ্যমে জমি দখল করে করে দিচ্ছে এসব ব্যাপারে প্রশাসন নীরবতা পালন করছেন। কোন সংবাদকর্মী উক্ত বিষয়ে সংবাদ করলে তাকে প্রাণে মারার বিভিন্ন রকম পরিকল্পনা চালায় ভয় ।কথিত রাজনীতির প্রভাবশালী একদল কুচক্র মহল এই চক্রের সাথে জড়িত রয়েছে। প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন এদের ভয়ে সাধারণ জনগণ দিনরাত আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা প্রধানকে কেন বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন বুয়েট শিক্ষার্থী শ্রীশান্ত রায়কে ওসাকা এক্সপো–২০২৫: কৃত্রিম দ্বীপে এ যেন এক টুকরা ফিলিস্তিন জেনেভা ক্যাম্পের মাদক সম্রাট বশির মোল্লার হাতে নাশকতার নীলনকশা বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার নয়, সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে: আসিফ নজরুল রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার শিশুকে বাসায় নিয়ে ধর্ষণ, ট্রাফিক কনস্টেবল কারাগারে আবহাওয়া অফিস বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিলো মায়ের বিয়ের বেনারসি শাড়িতে জয়া আহসান পিআর পদ্ধতি ছাড়া জামায়াত ৪-৫টা আসনও পাবে না: আবু হেনা রাজ্জাকী