ভোলায় মেঘনা নদীতে মাছ শিকার করাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ

 

ভোলা জেলা প্রতিনিধি ফয়জুল বারী (রুবেল):

শুক্রবার সকাল ১১ টার দিকে বেলাল মাঝি,লিটন মাঝির নেতৃত্বে ধনিয়া ও মদনপুর ইউনিয়নের নিকটবর্তী মাঝ নদীতে একটি নির্দিষ্ট বাঁকে পাই জাল (সরকার নিষিদ্ধ ঘোষিত জাল) দিয়ে আগে ও পরে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে,প্রতিপক্ষ হারুন মাঝি ও রহিম মাঝির সাথে বাক বিতন্ডের একপর্যায়ে সংঘর্ষের রূপ নেয়,এ সময় বশির মাঝি সংঘর্ষের বিষয়টি জানতে পেরে স্থানীয় লোকজনদের নিয়ে ঘটনা স্থলে গেলে রহিম মাঝি,হারুন মাঝির সাথে থাকা ভুট্টোর নেতৃত্বে ৩০ থেকে ৪০ জনের সঙ্ঘবদ্ধ জেলেদের হাতে ব্যাপক নির্যাতনের শিকার হন,বশির মাঝির সাথে আহত ব্যক্তিরা হলেন,বেলাল মাঝি,লিটনমাঝি,কাশেম,মুছা,বাপ্পি,ঝন্টু,নাগর,ইব্রাহিম,শান্ত,মিজান,জিয়া,রিদান.এ সময় রহিম মাঝি হারুন মাঝি ও ভুট্টুর নেতৃত্বাধীন লোকদের দ্বারা বশির মাঝির একটি ট্রলারকে ভেঙে ডুবিয়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে,আহত ব্যক্তিদের সকলকে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে,আহতদের মধ্যে বশির মাঝি ও বাবুর্চি কাশেমের অবস্থা কিছুটা সংকটাপর্ণ,বাকি সকলে কাটা,ফুলা,যখমের,প্রাথমিক চিকিৎসা নিচ্ছেন ভোলা সদর হাসপাতালে,এদিকে প্রতিপক্ষ হারুন মাঝি,রহিম মাঝি ও ভুট্টুও ভোলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন,উভয় পক্ষের আহত ব্যক্তিদের দেখতে আসেন মদনপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে তার ভাই মহসিন নাগর,এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা সুস্থ সমাধানের জন্য এবং উভয় পক্ষের আহত ব্যক্তিদের সুচিকিৎসা ও ন্যায় বিচারের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন,এ সময় ধনিয়া ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মিঠু মেম্বার,শরিফুল ইসলাম গোলদার(সাবেক মেম্বার) ও সাইফুল ইসলাম সহ আরো গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

ঘূর্ণিঝড় মিধিলি পটুয়াখালীতে পায়রায় ৭ নম্বর বিপদ সংকেত

 

মুন্নি বেগম,পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি।

মিধিলি ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে পটুয়াখালী জেলা এবং উপকূলজুড়ে বিরামহীন ঝড় বাতাস ও বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। পটুয়াখালীর আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিস থেকে জানানো হয়েছে, নিম্মচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রুপ নিয়েছে। বাতাসের তিব্রতা প্রচন্ড। সাগর ও নদীতে বইছে অস্বাভাবিক জোয়ার। দূর্যোগ মোকাবিলায় পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার ১৬/১১/২০২৩ খ্রিঃ রাতে জেলা দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে শুক্রবার সকাল পযর্ন্ত আশ্রয়কেন্দ্রে লোকজন যেতে দেখা যায়নি।

জেলা প্রশাসন থেকে দূর্যোগ মোকাবিলায় সকল স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনকে মাঠ পর্যায়ে কাজ করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়াও প্রস্তুত রাখা হয়েছে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্র এবং পর্যাপ্ত শুকনো খাবার। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দূর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় মানুষ বিপাকে পড়েছেন। আরও ২-৩ দিন এমন আবহাওয়া বিরাজ করার আশঙ্কা রয়েছে। পায়রা ও মংলা সমুদ্র বন্দরে ইতিমধ্যে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।

এছাড়াও কুয়াকাটা সমূদ্র সৈকতে প্রচন্ড ঢেউয়ের তান্ডব চলছে। মাছ শিকার বন্ধ রেখেছে জেলেরা। মাছ ধরার ট্রলার খাপড়াভাঙ্গা নদীর তীরবর্তী স্থানে নিরাপদ আশ্রয় নিয়েছে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
“নাসার চন্দ্র মিশনে স্পেসএক্স“ জুলাই যোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে আরও দেড় হাজারের বেশি আবেদন সতর্ক মন্ত্রণালয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি শুরু প্রধান প্রকৌশলীর আস্থাভাজন ইএম ২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কায়কোবাদ সম্পদের পাহাড় জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের