ভোলায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়ের অপেক্ষায় চার সাংসদ

 

ভোলা জেলা প্রতিনিধি ফয়জুল বারী (রুবেল):

ভোলায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ভোলা ১(এক) আসন থেকে আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ,ভোলা২ (দুই) থেকে আলী আজম মুকুল,ভোলা ৩ (তিন)থেকে নূরনবী চৌধুরী শাওন,ও ভোলা ৪ আসন থেকে আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব,ভোটের লড়াইয়ে এগিয়ে আছেন,চারজন প্রার্থীই বিগত দিনে নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় উন্নয়নমূলক কার্যক্রম,দলীয় নেতাকর্মীদের সঠিক মূল্যায়নের কারণে,স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান বিরোধী প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মত শক্ত অবস্থান তৈরি করতে ব্যর্থ হয়েছেন,তবুও স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিরোধী প্রার্থীরা জয়ের লক্ষ্যে প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন,ভোলা জেলা আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের,সকল নেতাকর্মীরা শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণ মূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে,কেন্দ্র কমিটি গঠন থেকে শুরু করে নির্বাচনের ভোটার স্লিপ প্রস্তুতি ও বিতরণ সম্পন্ন করেছেন,ভোটারদের নির্ভয়ে নিজ নিজ কেন্দ্রে গিয়ে ভোট প্রদানের প্রচারণাও শেষ করে ফেলেছেন,৭ ই জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে,সরকারি দলের সকল নেতাকর্মীদেরকে ভিন্ন ভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়েছেন,দেশের উপকূলীয় অঞ্চল ভোলার চারটি আসনেই আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থীরা পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার দ্বারপ্রান্তে,শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে ভোলা জেলার চারটি আসনে বিএনপি’র শক্ত অবস্থান থাকলেও,দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করার কারণে,বর্তমান প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সাথে লড়াই করে নির্বাচিত হওয়া খুবই সহজ হয়েছে শাসকদলের মনোনীত প্রার্থীদের,এদিকে ভোলা জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে বিএনপির পদে থাকা কিছু সংখ্যক নেতা কর্মীরা নির্বাচন বর্জনের লিফলেট প্রচার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।ভোলা জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা আরিফুজ্জামান নির্বাচনী আচরণ বিধি প্রতিপালনে ৭(সাত) জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলার চারটি আসনে ১১(এগারো)জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট,ও ৪(চার)জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বাধীন ইলেকশন ইনকোয়ারি টিম কাজ করছেন বলে এমনটাই জানাগেছে,এবং এর পাশাপাশি পুলিশ,র‍্যাব,কোস্টগার্ড ও অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন,ভোট গ্রহণকারী পোলিং প্রিজাইডি কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া ও কেন্দ্রের নাম ঘোষণাও চূড়ান্ত হয়েছে।

বরিশালে মা ইলিশ ধরার অপরাধে ৪৯ জেলের কারাদণ্ড

 

মোঃ রানা সন্যামত বরিশাল ব্যুরো প্রধান।
বরিশাল নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরার অপরাধে বরিশালের বিভিন্ন নদীতে অভিযান চালিয়ে গেল ২৪ ঘণ্টায় ৪৯ জেলেকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাদের ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ নিয়ে আটদিনের অভিযানে ২৮৭টি মামলায় ২৬৮ জন জেলেকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ২ লাখ ৫৬ হাজার ১০০ টাকা জরিমানা করা হয়।

বিভাগীয় মৎস্য অফিস থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১২ থেকে ২০ অক্টোবর সকাল ৮টা পর্যন্ত বরিশাল বিভাগে ৯০৩টি অভিযান চালানো হয়েছে। এছাড়া ৩৪৪টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে। যেখানে গেল আটদিনে বরিশাল বিভাগে ১১৩ বার বিভিন্ন মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র, ১ হাজার ৫৮৬ বার বিভিন্ন মাছঘাট, ২ হাজার ৬৯৮ বার বিভিন্ন আড়ৎ ও ১ হাজার ৭১৪ বার বিভিন্ন বাজার পরিদর্শন করেছে মৎস্য অধিদপ্তরের জেলা-উপজেলা কার্যালয়ের কর্মকর্তারা।

গেল আটদিনের অভিযানে ২ হাজার ৯৫১ কেজি ইলিশ জব্দ করা হয়েছে। পাশাপাশি ২ কোটি ২৩ লাখ ৬২ হাজার টাকা মূল্যের ১০ লাখ ৮২ হাজার ৮০০ মিটার অবৈধ জাল জব্দ করা হয়। মৎস্য বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন জানান,১১অক্টোবর মধ্যরাত থেকে ২ নভেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত উপকূলের ৭ হাজার বর্গকিলোমিটারের মূল প্রজনন স্থলসহ সারাদেশে ইলিশ আহরণ, পরিবহন ও বিপণন নিষিদ্ধ থাকছে। এ সময় বরিশাল বিভাগের ৩ লাখ ৭ হাজার ৮৪১ জেলেকে ২৫ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
জুলাই যোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে আরও দেড় হাজারের বেশি আবেদন সতর্ক মন্ত্রণালয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি শুরু প্রধান প্রকৌশলীর আস্থাভাজন ইএম ২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কায়কোবাদ সম্পদের পাহাড় জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের