জবিস্থ হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের নেতৃত্বে শাকির-তানিম

 

উম্মে রাহনুমা, জবি প্রতিনিধি :

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার শিক্ষার্থীদের সংগঠন হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের ২৬ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটি আংশিক ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী শাকির আহমেদকে সভাপতি এবং ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী শাহ নাবিল হোসেন তানিম -কে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে।
বুধবার সংগঠনটির পক্ষ থেকে আগামী ১ বছরের জন্য হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রকল‍্যাণ কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয় ।

উক্ত সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা উপদেষ্টা মোঃ আব্দুর রহিম কাওছার ও মোঃ নুরুল আফসার, উপদেষ্টা আব্দুল্লাহ শাহীন, মোঃ আব্দুল মুহিত, আব্দুল মুকিত, সানি সূত্রধর, নাজমুল হোসেন মামুন, সভাপতি সাকিব হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ নুরে আলম সোহাগ স্বাক্ষরিত একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে কমিটি ঘোষনা করা হয়।

কমিটিতে সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছেন শুভ পাল, মোঃ দেলোয়ার হোসেন, আব্দুর রহমান সম্রাট, আবুল হাসান, মুবিন আক্তার মুনা, ইফাত জাহান চোধুরী জ্যোতি, খন্দকার জালাল এবং নাফিজ ইমতিয়াজ রূপক।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সফল দাস রাহুল, মোঃ আব্দুল মুঈন খাঁন, মোমিন আহমেদ সুমন এবং বিভু দেবনাথ।

কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে অনামিকা দেব পূর্বা জয় রায়, সরল ব্যানার্জী হৃদয়, তাফহিমুর রহমান খান এবং স্পর্শা দত্ত সিঁথি।

উক্ত কমিটিতে দপ্তর সম্পাদক রাজু আহমেদ খান, প্রচার সম্পাদক সাইদুর রহমান পারভেজ, অর্থ সম্পাদক মাহমুদ তালুকদার এবং কার্যকারী সদস্য হিসাবে রয়েছেন প্রিতম দাস, কামরান হোসেন, মোহাম্মদ আকাশ মিয়া ও রৌদ্র বনিক। আগামী তিন (০৩) মাসের মধ্যে কমিটিকে পুর্ণাঙ্গ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ১৩ ই নভেম্বর প্রতিষ্ঠাতা উপদেষ্টা মোঃ আব্দুর রহিম কাওছার ও মোঃ নূরুল আফসারের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।

জাবিতে হল রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

জাবিতে হল রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

জাবি প্রতিনিধি:

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ছাত্রদলের হল কমিটি ঘোষণার পর বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেছেন। তারা আবাসিক হলে সব ধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ ও হল কমিটি বাতিলের দাবি জানান।

শনিবার (৯ আগস্ট) রাতে তাজউদ্দীন আহমদ হল থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব আবাসিক হল প্রদক্ষিণ করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে গিয়ে অবস্থান নেয়।

মিছিলে হল পলিটিকসের বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট অ্যাকশন, হল পলিটিকস নো মোর’সহ নানা স্লোগান দেওয়া হয়। পরে উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন।

এসময় শিক্ষার্থীরা ছয় দফা দাবি তুলে ধরেন, দাবিগুলো হলো-

১. সব হলে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ।
২. রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বা র‍্যাগিং-এ জড়িতদের প্রশাসনিক শাস্তির রূপরেখা প্রণয়ন।
৩. অতি দ্রুত হল সংসদ গঠন।
৪. রাজনৈতিক উপহারসামগ্রী শুধুমাত্র হল প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ এবং তাতে সংগঠনের নাম/চিহ্ন ব্যবহার নিষিদ্ধ।
৫. হলের বিষয়ে বহিরাগতদের হস্তক্ষেপ বন্ধ।
৬. মেয়াদোত্তীর্ণ ছাত্রদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ।

ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী শাকিল আহমেদ বলেন, হল পলিটিকসের মাধ্যমে অতীতে ছাত্রলীগ ত্রাসের রাজত্ব করেছে। আমরা চাই না সেই কালচার ফিরে আসুক।

বায়োটেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থী শরিফুল ইসলাম সাকিব বলেন, হলে রাজনীতি ফিরলে গেস্টরুম, গণরুম ও আধিপত্যের রাজনীতি ফিরে আসবে।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামরুল আহসান বলেন, হুট করে সিদ্ধান্ত দেওয়া সম্ভব নয়। একাডেমিক কাউন্সিলে আলোচনা করে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান বিমানবন্দর অগ্নিকান্ডে পুড়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম