1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
ছাত্রদলের সাবেক নেতাদের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । দুপুর ২:৪৬ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
গুলশানে নারী সাপ্লাই সহ বিভিন্ন স্পা সেন্টারে পানি ও টিস্যু সাপ্লাই দেয় কথিত সাংবাদিক  বিপ্লব, রশিদ, মুসা এবং হাসান কিভাবে ভেজাল ও নিম্নমানের ঔষধের উৎপাদন ও বাজারজাত অব্যাহত রেখেছে? গাইবান্ধা সদরে হত্যার উদ্দেশ্যে যুবককে ছুড়িকাঘাত,গৃহবধুর শ্লীলতাহানি আগামী শুক্রবার প্রতিভা প্রকাশ লেখক সম্মিলন রাজধানীর মিরপুরে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার আজ পহেলা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের নতুন সভাপতি মুক্তাদির, সম্পাদক জাওহার নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণে তিন কর্মকর্তা সুপ্রীম কোর্টে কজলিস্টে অভিনব জালিয়াতি : নেপথ্যে তাসাদ্দুক-আগষ্টিন-ডেভিড চক্র কিশোর গ্যাংয়ের মদতদাতাদের তালিকা করা হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
ছাত্রদলের সাবেক নেতাদের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

ছাত্রদলের সাবেক নেতাদের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

নিজস্ব প্রতিবেদক॥

অবশেষে দুবছরের বেশি সময় পর প্রত্যাহার হচ্ছে ছাত্রদলের সাবেক সেই ১২ নেতার বহিস্কার। শিগগিরই তাদের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হবে। শনিবার বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। বহিস্কারের কারণে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ কোনো অঙ্গসংগঠনে তারা এখনো কোনো পদ পাননি। ২০১৯ সালের ২২ জুন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তাদের বহিস্কার করা হয়েছিল। এতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা বহির্ভূত কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বহিস্কৃতরা হলেন, ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি এজমল হোসেন পাইলট, ইকতিয়ার কবির, জয়দেব জয়, মামুন বিল্লাহ, সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, বায়েজিদ আরেফিন, সাবেক সহসাধারণ সম্পাদক দবির উদ্দিন তুষার, সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আজম সৈকত, আব্দুল মালেক, কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য আজীম পাটোয়ারী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের ওই সময়ের সাধারণ সম্পাদক বাশার সিদ্দিকী ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদল তখনকার সভাপতি জহির উদ্দিন তুহিন।

২০১৯ সালে ছাত্রদলের নতুন কমিটিকে কেন্দ্র করে আন্দোলনের কারণে তাদের বহিস্কার করা হয়। ওই সময় ২০০০ সালের এসএসসি পাস শিক্ষার্থীরাই ছাত্রদলের কমিটিতে পদ পাবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়। এরপর হঠাৎ করে ভেঙ্গে দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় কমিটি।

কিন্ত নতুন কমিটিতে তখন যারা পদ প্রত্যাশী ছিলেন তাদের বেশিরভাগ বয়সের সীমারেখায় বাদ পড়েন। তাই বয়সসীমা প্রত্যাহার করে ধারাবাহিক কমিটির দাবিতে ছাত্রদলের একটি অংশ বিদ্রোহ করে। এ নিয়ে দুগ্রুপের মধ্যে কয়েকদফা সংঘর্ষ হয়। ভাংচুর করা হয় নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ও।

এমন পরিস্থিতিতে বিদ্রোহীদের সঙ্গে সমঝোতায় দলের সিনিয়র নেতারা কয়েক দফা বৈঠক করেও ব্যর্থ হন। দাবি না মানা পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। পরে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া ১২ জনকে বহিষ্কার করা হয়।

এরপর বহিস্কার প্রত্যাহারে নানাভাবে চেষ্টা করেন তারা। আর বিদ্রোহ করবে না, দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নেবে বলে হাইকমান্ডের কাছে লিখিত প্রতিশ্রুতিও দেন বহিস্কৃতরা। কিন্ত অজানা কারণে ঝুলে থাকে তাদের বহিস্কার প্রত্যাহার। অবশেষে হাইকমান্ড তাদের বহিস্কার প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিলেন।

 

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »