1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
ঝিনাইদহে উপজেলা শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ ও উপকরণ বানিজ্যের অভিযোগ - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৯ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ১০:৩৭ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
যাত্রাবাড়ীর ওসি ফরমানের বিরুদ্ধে মামলা এমপির স্বজন পরিচয় দেয়া ড্রাইভারের কব্জায় রিকশাচালকের জমি জামিনে মুক্তি পেলেন প্রক্টর দ্বীন ইসলাম প্রতারক সালমান মুন্সি (তুহিন) আগের বৌকে ডিভোর্স না দিয়ে অন্যের বৌ নিয়ে ঘর সংসার সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন দি মেট্রোপলিটান খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লিঃ এর চেয়ারম্যান মি.আগষ্টিন পিউরিফিকেশন ডেমরায় ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন টিআই মৃদুল পাল বরিশালের জিএস ল্যাবরেটারীজ আয়ুর্বেদিক এর কথিত চেয়ারম্যান, এমডি ও পরিচালকদের বিরুদ্ধে এলএমএল পদ্ধতিতে ঔষধের উৎপাদন ও বাজারজাত করার অভিযোগ শার্শায় ওষুধ ফার্মেসীতে দু:সাহসিক চুরি সংগঠিত রফিকুল ইসলাম সিয়াম ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত ডিপিডিসি’র উপসচিব আসাদুজ্জামানের সম্পদ দেশ-বিদেশে: আছে অর্থ পাচারের তেলেসমতি
ঝিনাইদহে উপজেলা শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ ও উপকরণ বানিজ্যের অভিযোগ

ঝিনাইদহে উপজেলা শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ ও উপকরণ বানিজ্যের অভিযোগ

মোঃ হাসানুজ্জামান:

এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। সেই সাথে এগিয়ে চলেছে এদেশের শিক্ষা-ব্যবস্থা। নানাবিধ কারণে শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও তার পেছনের কারণ জানতে অনাগ্রহী অনেকেই। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিশুদের লেখাপড়া মান উন্নয়ন ও বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষে প্রতিবছর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে প্রতিটি বিদ্যালয় স্লিপ, রুটিন মেরামত এবং প্রাক প্রাথমিক বাবদ দেওয়া হয় বিশেষ বরাদ্দ।

এই বরাদ্দের টাকা বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটিকে নিয়ে প্রধান শিক্ষক বিভিন্ন উপকরণ সামগ্রী ও বিদ্যালয়ের আনুষঙ্গিক কাজ করার সরকারি নীতিমালা রয়েছে।

তবে অভিযোগ উঠেছে ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো: আসাদুজ্জামান এ-সকল উপকরণ কমদামে ক্রয় করে প্রধান শিক্ষকদের নিকট তিনগুন বেশিদামে বিক্রি করে আসছেন। কেউ নিতে না চাইলে বাধ্য করা হচ্ছে। যা নিয়ে সবার মাঝে সৃষ্টি হয়েছে তিব্র ক্ষোভ।

আসাদুজ্জামান দীর্ঘ ৬ বছর মহেশপুর উপজেলায় কর্মরত থেকে এ বানিজ্য চালিয়ে আসছেন। বিগত বছরগুলোতে এভাবে উপকরণ বানিজ্য করে হাতিয়ে নিয়েছেন লক্ষ লক্ষ টাকা। যা নিয়ে বিভিন্ন মহলে তৈরি হয়েছে নানান সমালোচনা।

এছাড়া প্রতি বছর অফিস খরচ বাবদ ঘুষ হিসেবে বিদ্যালয় প্রতি নিয়েছেন ৪৫০০-৫০০০/-টাকা।তার অধিনস্ত ২টি ক্লাষ্টারে বিদ্যালয়ের সংখ্যা মোট ৪৬ টি। সকল প্রধান শিক্ষককে জিম্মি করে এি অফিসার তার এমন অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।

বলা বাহুল্য, শিক্ষা অফিসার আসাদুজ্জামানের পুর্বের ষ্টেশন সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলায় তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে এ ধরনের একটি মামলাও চলমান রয়েছে।

নাম-পরিচয় গোপন রাখার শর্তে মহেশপুর উপজেলার একাধিক শিক্ষক জানান, তাদের সকল উপকরণ সরবরাহ করেন সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার আসাদুজ্জামান। ভুক্তভোগী শিক্ষকগন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের কার্যকরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »