১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ১২:০৮ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।
স্বপ্ন রোজঃ
নিয়ন্ত্রণ সংস্থার নিয়ন্ত্রণে নেই ১০ নভেম্বর ২০১৪ সালে পুঁজিবাজারে নিষিদ্ধ হওয়া কাজী সাইফুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের দুর্নীতি ও অবৈধ প্লেসমেন্ট শেয়ার বাণিজ্য। বর্তমান পুঁজিবাজারের অবৈধ প্লেসমেন্ট শেয়ার কারসাজির সবচেয়ে শক্তিশালী সিন্ডিকেট হল- কাজী সাইফুর ও তার স্ত্রী শাহানা তাসনিন লোপা,মা -নুরজাহান বেগম, বাবা -মোঃ আরিফুর রহমান, ভাই-মোঃ আফজালুর রহমান,বোন-রোকসানা বেগম প্লেসমেন্ট শেয়ার বাণিজ্যের অন্যান্য সদস্যরা হলেন – কাজী সাইফুর রহমানের স্ত্রীর ৩ ভাই – আতাউর রহমান মন্ডল,মোঃ মাহবুবুর রহমান,মোঃ বজলুর রহমান,বোন – হেলেন রহমান, মোঃ বজলুর রহমানের মেয়ে-নাদিরা আক্তার
এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড শেয়ার হোল্ডারের তালিকায় আছে – কাজী সাইফুর রহমানের দুই মেয়ে ও এক ছেলে।মেয়ে ১/- কাজী আয়েশা জেরিন ফালাক, জন্ম -২০ জুলাই ২০১৬। ২/-কাজী আলিশা ইবনাথ রাইসা, জন্ম- ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৯।ছেলে কাজী রাশেদ শাহনেওয়াজ এবং শালী হেলেন রহমান।এছাড়া কাজী সাইফুর রহমানের স্ত্রী শাহানা তাসনিন লোপা এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের পরিচালক।
শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড শেয়ার হোল্ডারের তালিকায় আছে-রূপালী ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। রূপালী ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট এর মালিক কাজী সাইফুরের পিতা মোঃ আরিফুর রহমান ও কাজী সাইফুরের স্ত্রীর ভাই মোঃ বজলুর রহমান
এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড ও শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড
১/-কাট্টালি টেক্সটাইল লিমিটেড,২/-ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড,৩/-একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড ও ৪/-এগ্রো অর্গানিকা পিএলসি (কিউআইও)উক্ত ৪ টি কোম্পানির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে ছিল আর সেই সুযোগে কোম্পানিগুলো থেকে অবৈধভাবে হাতিয়ে নিয়েছে বিপুল পরিমাণে প্লেসমেন্ট শেয়ার।
কাজী সাইফুর রহমান এর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়-স্বজন এবং প্রতিষ্ঠানের নামে রয়েছে- ৩১,৫৪২,২৫৯ প্লেসমেন্ট শেয়ার
কাট্টালি টেক্সটাইলে কাজী সাইফুর রহমান এর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়-স্বজন এবং প্রতিষ্ঠানের নামে রয়েছে-৮৬ লক্ষ ২৩ হাজার প্লেসমেন্ট শেয়ার।
কাট্টালি টেক্সটাইলের প্লেসমেন্ট শেয়ার হোল্ডার -মোঃ বজলুর রহমান এর প্লেসমেন্ট শেয়ার সংখ্যা-২,৭০৭,৩৬০। নাদিরা আক্তার এর প্লেসমেন্ট শেয়ার সংখ্যা-২,৬১১,৮২০।
মোঃ রুহুল আজাদ এর প্লেসমেন্ট শেয়ার সংখ্যা-১,৬০৩,৮৯০। গ্লোবাল সুজ লিমিটেড এর প্লেসমেন্ট শেয়ার সংখ্যা-৭০০,০০০ ও শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এর প্লেসমেন্ট শেয়ার সংখ্যা-১,০০০,০০০
কাট্টালি টেক্সটাইল লিঃ কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেছে
এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড
ডমিনেজ স্টিলে কাজী সাইফুর রহমান এর ভাই এবং প্রতিষ্ঠানের নামে রয়েছে-৯০ লক্ষ ৫০ হাজার প্লেসমেন্ট শেয়ার।
ডমিনেজ স্টিল এর প্লেসমেন্ট শেয়ার হোল্ডার-মোঃ আফজালুর রহমান এর প্লেসমেন্ট শেয়ার সংখ্যা-৮৭৫,০০০।
গ্লোবাল সুজ এন্ড টেক্সটাইল লিমিটেড এর প্লেসমেন্ট শেয়ার সংখ্যা-১০০০,০০০।হেরিটেজ ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এর প্লেসমেন্ট শেয়ার সংখ্যা-৯৭৭,৫০০।বেঙ্গল অ্যাসেট হোল্ডিংস লিমিটেড এর প্লেসমেন্ট শেয়ার সংখ্যা-২,১৯৭,৫০০।চিটাগাং পেস্টিসাইড এন্ড ফিশারিজ লিঃ এর প্লেসমেন্ট শেয়ার সংখ্যা-৩,০০০,০০০। এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিঃ এর প্লেসমেন্ট শেয়ার সংখ্যা-১,০০০,০০০। ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেছে শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট।
একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেডে কাজী সাইফুর রহমান এর ভাই, ও শালী এবং প্রতিষ্ঠানের নামে রয়েছে প্রায় – ১ কোটি ৩২ লক্ষ প্লেসমেন্ট শেয়ার।
একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড এর প্লেসমেন্ট শেয়ার হোল্ডার-মোঃ আফজালুর রহমান এর নামে রয়েছে -৪৯,৮৬০ প্লেসমেন্ট শেয়ার। হেলেন রহমান এর নামে রয়েছে-২৫০,০০০ প্লেসমেন্ট শেয়ার। এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড (এমডিএ)এর নামে রয়েছে-১,০০০,০০০ প্লেসমেন্ট শেয়ার।বেঙ্গল অ্যাসেট হোল্ডিংস লিমিটেড এর নামে রয়েছে-১,১৩৪,১৪০ প্লেসমেন্ট শেয়ার।
চিটাগাং পেস্টিসাইড এন্ড ফিশারিজ লিঃ এর নামে রয়েছে-৬,০৩০,৫৮১ প্লেসমেন্ট শেয়ার।হেরিটেজ ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এর নামে রয়েছে-৪,১৭৯,৬০৮ প্লেসমেন্ট শেয়ার।এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এর নামে রয়েছে-৫০০,০০০ প্লেসমেন্ট শেয়ার।একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।
এগ্রো অর্গানিকায় কাজী সাইফুর রহমানের পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়-স্বজন এবং প্রতিষ্ঠানের নামে রয়েছে – ৭ লক্ষ ২৫ হাজার প্লেসমেন্ট শেয়ার।
এগ্রো অর্গানিকার এর প্লেসমেন্ট শেয়ার হোল্ডার-মোঃ আফজালুর রহমান এর নামে রয়েছে -৬৫,০০০ প্লেসমেন্ট শেয়ার। শাহানা তাসনিন লোপা এর নামে রয়েছে-১০০,০০০ প্লেসমেন্ট শেয়ার।মোঃ মাহাবুবুর রহমান এর নামে রয়েছে-১০০,০০০ প্লেসমেন্ট শেয়ার। হেলেন রহমান এর নামে রয়েছে-১০০,০০০ প্লেসমেন্ট শেয়ার। বেঙ্গল অ্যাসেট হোল্ডিং লিমিটেড এর নামে রয়েছে -৩৬০,০০০ প্লেসমেন্ট শেয়ার। এগ্রো অর্গানিকা পিএলসি (কিউআইও)কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।
অভিযোগ আছে কোম্পানিগুলোতে বিভিন্ন গ্রাহক কতৃক পন্য বিক্রির জমাকৃত টাকাকে শেয়ার মানি ডিপোজিট দেখিয়ে ঐ টাকা নিজের আত্নীয় ও প্রতিষ্ঠানের নামে দেখিয়ে শেয়ার ইস্যু করেছেন কাজী সাইফুর রহমান। মূলত তার প্রতিষ্ঠান বা আত্নীয়রা কোন টাকা বিনিয়োগ করেননি।
৮টি কোম্পানির মালিকানায় রয়েছে কাজী সাইফুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যরা।আর এই কোম্পানিগুলোর মাধ্যমেই সুকৌশলে হাতে নিয়েছে প্লেসমেন্ট শেয়ার।
১/-এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।
২/-শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।
৩/-হেরিটেজ ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড
৪/-এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লি.
৫/-গ্লোবাল সুজ লিমিটেড/গ্লোবাল সুজ এন্ড টেক্সটাইল লিমিটেড
৬/-ইউনিভার্সাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড ও রূপালী ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড
৭/বেঙ্গল অ্যাসেট হোল্ডিংস লিমিটেড.
৮/-চিটাগাং পেস্টিসাইড এন্ড ফিশারিজ লি.
হেরিটেজ ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড
মালিকগন হলেন কাজী সাইফুর রহমানের স্ত্রী ও তার দুই ভাই
মোঃআতাউর রহমান পিতাঃ-মৃত হাবিবুর রহমান ,মোঃ মাহবুবুর রহমান পিতাঃ-মৃত হাবিবুর রহমান ,শাহানা তাসনিন পিতাঃ-মৃত হাবিবুর রহমান
এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লি.মালিকানা রয়েছে – গ্লোবাল সুজ লিমিটেড,এর মনোনীত পরিচালক মোসাদ্দিক হুসাইন রিজভী
গ্লোবাল সুজ লিমিটেড এর কোম্পানির মালিকানায় রয়েছে কাজী সাইফুর রহমান ও তার ভাই আফজালুর রহমান
গ্লোবাল সুজ লিমিটেড/গ্লোবাল সুজ এন্ড টেক্সটাইল লিমিটেড এর মালিকানায় রয়েছে কাজী সাইফুর রহমান ও তার ভাই আফজালুর রহমান।
ইউনিভার্সাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এর মালিক কাজী সাইফুরের পিতা মোঃ আরিফুর রহমান ও কাজী সাইফুরের স্ত্রীর ভাই মোঃ বজলুর রহমান পিতাঃ-মৃত হাবিবুর রহমান । পিতা মোঃ আরিফুর রহমানের পাশে ইমেইল ও মোবাইল নাম্বার কাজী সাইফুর রহমানের।
ইউনিভার্সাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড নাম পরিবর্তন করে রূপালী ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড রাখা হয়েছে
বেঙ্গল অ্যাসেট হোল্ডিংস লিমিটেড এর মালিক কাজী সাইফুর রহমানের মা নুরজাহান বেগম ও কাজী সাইফুরের স্ত্রীর ভাই মোঃ আতাউর রহমান মন্ডল পিতাঃ-মৃত হাবিবুর রহমান
চিটাগাং পেস্টিসাইড এন্ড ফিশারিজ লি.এর মালিক কাজী সাইফুরের পিতা মোঃ আরিফুর রহমান ও রাহুল আজাদ। কাজী সাইফুর ১৫.০৬.২০১৯ তারিখ হতে পরিচালকের পাশাপাশি চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত।
২০১৫ সালের পাবলিক ইস্যু রুলসের ৩(২)(ডি)-তে বলা হয়, ইস্যু ম্যানেজার ইস্যুয়ারের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে পারবে না এবং শেয়ার ধারণ করতে পারবে না। একই কথা বলা আছে কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর রুলসের ৮ এর ৩-এতেও।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান জনাব শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন – দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা অব্যাহত আছে। দুর্নীতিবাজ যেই হোক না কেন, আইন অনুযায়ী কমিশন ব্যবস্থা নিবে।
প্লেসমেন্ট শেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে শাহজালাল ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের সিইও জনাব মোঃ আলমগীর হোসাইন বলেন-আমি এসেছি অল্প কিছুদিন হলো। আমার জানামতে প্লেসমেন্ট শেয়ার নেওয়ার এমন কোন ঘটনা ঘটেনি।
এ বিষয়ে কাজী সাইফুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
প্রতিবেদক এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের মাহমুদুল হাসান স্বপন এর সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করেন তিনি বলেন – কাজী সাইফুরের নাম্বার দেওয়া নিষেধ। কাজী সাইফুরের নিজের নামে প্লেসমেন্ট শেয়ার থাকলে আপনি নিউজ করেন। (মাহমুদুল হাসান স্বপন কাজী সাইফুরের আত্মীয় )
কাজী সাইফুর রহমানের প্লেসমেন্ট শেয়ার বাণিজ্যের প্রকৃত রহস্য কিভাবে উদঘাটন হবে জানতে চাইলে –
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন অডিটর বলেন -কাজী সাইফুরের আত্নীয় স্বজনের এত শেয়ার কেনার অর্থের উৎস কি?এই অর্থ বা শেয়ারগুলো কি তাদের ইনকাম ট্যাক্স ফাইলে দেখানো হয়েছে কিনা? এই অর্থ সমূহ কি তাদের ব্যাংক একাউন্ট এর মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে কিনা? ঐসব ব্যাংক একাউন্ট কি তারাই খুলেছিল? নাকি তাদের স্বাক্ষর দিয়েছেন কাজী সাইফুর নিজেই।কোম্পানিগুলোতে বিভিন্ন গ্রাহক কতৃক পন্য বিক্রির জমাকৃত টাকাকে শেয়ার মানি ডিপোজিট দেখিয়ে ঐ টাকা নিজের আত্নীয় কিংবা প্রতিষ্ঠানের নামে দেখিয়ে শেয়ার ইস্যু করেছে কিনা তা বিস্তারিত যাচাই করলে তদন্তে বেরিয়ে আসবে ঐসব শেয়ার বিক্রির টাকা তার আত্নীয় শেয়ারের মালিকদের একাউন্টে ঠুকেছে কিনা, নাকি কাজী সাইফুরের বেনামী একাউন্ট এ ঢুকেছে?কমিশন তদন্ত করলেই বেরিয়ে আসবে কে মূল বেনিফিশিয়ারি।
এক মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা বলেন- কাজী সাইফুরের প্লেসমেন্ট শেয়ার বাণিজ্য এখন ওপেন সিক্রেট ব্যাপার। সবাই সবকিছু জানে, যারা কাজী সাইফুরকে নিয়ন্ত্রণ করবে তারাই মূলত কাজী সাইফুরের কাছে নিয়ন্ত্রিত। সুতরাং নিউজ করে কোন কিছুই হবে না।নিউজ করে শুধু শুধুই আপনি শত্রু হবেন।
যাইহোক অনেক প্রশ্নের উত্তরই অজানা থেকে যায় যেমন – পুঁজিবাজার থেকে ৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হওয়া সত্বেও এবং কোন চাকরি বা ব্যবসা না করেও কিভাবে শত শত কোটি টাকার মালিক হলেন কাজী সাইফুর রহমান আর কিভাবে পুঁজিবাজারে নিষিদ্ধ থাকা অবস্থায় নিজের কর ফাইলে র্ফাষ্ট সিকিউরিটি সার্ভিসে চাকরী করেন বলে দেখালেন?
একজন বাজার গবেষক জানালেন কাজী সাইফুরের ব্যাপারে বাজারে ব্যাপক গুনজন ও অভিযোগ পাওয়া যায়। অবৈধভাবে বিভিন্ন ভাবে প্লেসমেন্ট শেয়ার নিজের আত্নীয়দের নামে নিয়ে তা অনেক জানা অজানা লোকের কাছে বিক্রি করে আবার জাল সই দিয়ে নিজের অন্য আত্নীয় বা প্রতিষ্ঠানের নামে সরিয়ে ফেলার অভিযোগ রয়েছে। হারুন কামাল নামে একজন এসোসিয়েট অক্সিজেনের শেয়ার হোল্ডার বিএসইসি তে এমনটি অভিযোগ করেছেন।
উল্লেখ্য এর আগে পুঁজিবাজারের ইতিহাসে প্রথম অবৈধ কর্মকাণ্ড ও দুর্নীতির জন্য কাজী সাইফুর রহমানকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করেছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। এবং দেশের পুঁজিবাজারে দ্বিতীয় ব্যক্তি শাস্তি হিসেবে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন বানকো ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হামদুল ইসলাম।
চলবে………..
Leave a Reply