1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার যুবক দালালের খপ্পরে পড়ে দেশে ফেরত নিঃস্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

১৯শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ৯:২৮ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
স্নাতকের মেধা তালিকায় তৃতীয় স্থানে অবন্তীকা মিথ্যা তথ্য দিয়ে এনআরবি ইসলামিক লাইফের সিইও হয়েছেন শাহ জামাল রায়গঞ্জের ব্রহ্মগাছা ইউনিয়ন পরিষদ লুটে গোলাম ছরওয়ার লিটন এর সম্পদের পাহাড়! ফিতা কাটা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ জবি ছাত্রী হলের মেডিকেল কার্যক্রম ফিলিস্তিনের ইসরাইলের গণহত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ সিভিল রাইটস্ সোসাইটি মানববন্ধন অবৈধপথে শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক: রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির পরিচালকের বিরুদ্ধে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ: তদন্ত কমিটি গঠন! সরকারী দপ্তরে নির্বাচনী প্রচারণা! মিথ্যা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে সংবাদ সম্মেলন ক্ষমতাসীন দলের পদ-পদবী ব্যবহার করে হোটেল ব্যবসার আড়ালে বাদলের মাদক,জুয়া ও রমরমা দেহ ব্যবসা বিশ্বনাথে অবশেষে অস্ত্র ও সহযোগী’সহ পুলিশের খাঁচার বন্দি কুখ্যাত ডাকাত আজির
কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার যুবক দালালের খপ্পরে পড়ে দেশে ফেরত নিঃস্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার যুবক দালালের খপ্পরে পড়ে দেশে ফেরত নিঃস্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

মোঃ আলমগীর :কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:

জীবিকার তাগিদে রোমানিয়া গিয়েছিল করিমগঞ্জ উপজেলার কিরাটন ফকিরপাড়া গ্রামের এক যুবক।
ভুক্তভোগী জানান কাজের সন্ধানে ওয়ার্কিং ভিসায় রোমানিয়া যেতে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মোতালিব চেয়ারম্যানের ছোট ছেলে বাদল মিয়া।
সে উন্নত জীবনের আশায় রোমানিয়া যাওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে।সেই অনুযায়ী মোঃ খোকন মিয়া নামে এক দালালের মাধ্যমে বৈধ পথে রোমানিয়া যাওয়ার জন্য ৭লক্ষ টাকা চুক্তিবদ্ধ হয়।পরে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সেই যুবক বলেন অভিযুক্ত দালাল তাড়াইল থানাধীন জাওয়ার ইউনিয়ননের গ্রামের মৃত আনজু খান ছেলে।
ভুক্তভোগী যুবক আরো জানান কাজের সন্ধানে ওয়ার্কিং ভিসা রোমানিয়া যেতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ভাতা একাউন্ট থেকে ঋণ উত্তোলন করেন।ধার দেনা করে প্রায় ৭ লক্ষ টাকা দালালের হাতে তুলে দিয়েছিল তিনি। দালানের ওয়ার্কিং ভিসার দুটি কোম্পানির কাগজে তুলে দেয় দিয়ে বলে তুমি এখানে যাও তোমাকে দুটি কোম্পানির কাগজ দিয়ে দিয়েছি।একে বলে ভাইয়া দলিল মতই দালাল ওয়ার্কিং ভিসা দিয়ে চলতিএ বছরের ২৪(মে) মাসে রোমানিয়া পাঠায়। সেখানে পৌঁছার পর টানা দুই ঘন্টা ইমিগ্রেশন জন্য অপেক্ষা করতে থাকি তখন সেখানকার কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে বলে কাগজপত্র দেওয়ার জন্য পাসপোর্ট ভিসা কোম্পানির ডকুমেন্টস যাবতীয় তার কাছে দেই। তাৎক্ষণিক দালালদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী কোম্পানিতে রোমানিয়া পুলিশ তাকে ফোন করে যোগাযোগ করেন।তিনি অস্বীকার করেন আমি কোন বাংলাদেশী শ্রমিক আনি নাই। কিংবা যে কোম্পানির ওয়ার্কিং ভিসার পারমিট দিয়েছে। ঐরাষ্ট্রের কোম্পানির কোন অস্তিত্ব না থাকায় পুলিশ তাৎক্ষণিক গত ২৫(মে) আমাকে সহ ১২ জন আটক করে বিমান ভাড়া ব্যবস্থা করে সকলকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠায়। বর্তমানে বীরমুক্তিযুদ্ধা পরিবার পাওনাদারের চাপে চরম দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছে। ভুক্তভোগী বলেন আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »