1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
নাঙ্গলকোটে যুদ্ধাপরাধীর নাতি ও উপজেলা চেয়ারম্যানের ছেলে ডিস ব্যবসায়ীকে মেরে আহত - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ৮:৪৬ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
কোটা সংস্কার আন্দোলনে দুস্কৃতিকারীদের হামলায় গুরুতর আহত গণমাধ্যমকর্মীর মামলা নিচ্ছে না পুলিশ জঙ্গীদের নাশকতা : পুলিশের তাণ্ডব ৬০ বছরে বিটিভি আজ ডুবছে, বাঁচাও বিটিভি এই শ্লোগানে সকল শিল্পী কলাকুশলীরা আন্দোলনে নামছে গুলশানে স্পার অড়ালে বাহার রানা সুমনের মাদক বাণিজ্য ও নারী দিয়ে ফাঁদ সাংবাদিক হাসান মেহেদীর মৃত্যুর তদন্ত ও বিচার দাবি রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারসের কোটা সংস্কার আন্দোলনে দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষার্থীদের হামলায় ১২ পুলিশ সদস্য আহত পুলিশ-আন্দোলনকারী সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী থেকে শনিরআখড়া যুগান্তরের সাংবাদিক ও তার পরিবারের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন এক মাসেই পদোন্নতি, প্রায় ১৭ কোটি টাকা ছাড়, বদলী দুই! অভিভাবকহীন সন্তানদের থেকে রাষ্ট্রও যেন মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে
নাঙ্গলকোটে যুদ্ধাপরাধীর নাতি ও উপজেলা চেয়ারম্যানের ছেলে ডিস ব্যবসায়ীকে মেরে আহত

নাঙ্গলকোটে যুদ্ধাপরাধীর নাতি ও উপজেলা চেয়ারম্যানের ছেলে ডিস ব্যবসায়ীকে মেরে আহত

কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ

নাঙ্গলকোটে যুদ্ধাপরাধীর নাতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন কালুর ছেলে মহিন উদ্দিন ডিস ব্যবসায়ী কবিরকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা যায় শামসুদ্দিন কালুর ছেলে মহিন উদ্দিন ও কবির হোসেন দীর্ঘদিন যাবৎ নাঙ্গলকোটে ডিস ব্যবসা করে আসছে। কয়েকদিন থেকে দু’জনের মধ্যে ডিস বিল পরিশোধিত টাকাপয়সা নিয়ে বিরোধ লেগে আছে।
গতকাল(৬অক্টোবর) নাঙ্গলকোট উত্তর পাড়া দোকানের সামনে মহিন উদ্দিন কবিরকে ডেকে এনে কথা কাটাকাটির মধ্যে এলোপাতাড়ি কিল ঘুষি লাথি মারতে থাকে। একপর্যায়ে কবির মাটিতে নুড়ে পড়লেও মারতে থামেনি মহিন।
কবিরের ডাক চিৎকারে আসপাশের লোকজন আসলে মহিন পালিয়ে যায়।
আহত অবস্থায় কবিরকে স্থানীয় লোকজন নাঙ্গলকোট পাটোয়ারী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন- কবির ও মহিন দাঁড়িয়ে কথা বলতেছে। তৎক্ষনাৎ কবিরের উপর মহিন আক্রমনাত্মক হয়ে উঠে। আমরা সবাই মিলে দৌড়ে আসলে কবিরকে মেরে আহত করে মহিন চলে যায়। তবে- কি জন্য মেরেছে তা জানি না।

হামলার বিষয়ে কবিরের পরিবারের পক্ষ থেকে জানান- কয়েকদিন থেকেই মহিন কবিরকে হুমকি ধমকি দিয়ে আসছে এবং তা বাস্তব চিত্র হামলার শিকার হয়ে আহত হয়ে কবির হাসপাতালের।

হামলার বিষয়ে নাঙ্গলকোট থানার অফিসার ইনচার্জ ফারুক আহম্মেদ জানান- হামলার অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নিবো।

অতঃপর শামসুদ্দিন কালু ও তার ছেলে মহিন, কবিরসহ তার পরিবারের লোকজনকে হুমকি ধমকি দেখিয়ে সমঝোতা করতে বাধ্য করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »