1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
সাংবাদিক মাহবুব আলম লাভলুর বিরুদ্ধে ডিজিটাল আইনে মামলা - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

১৯শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ৩:০৮ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
ফিলিস্তিনের ইসরাইলের গণহত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ সিভিল রাইটস্ সোসাইটি মানববন্ধন অবৈধপথে শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক: রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির পরিচালকের বিরুদ্ধে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ: তদন্ত কমিটি গঠন! সরকারী দপ্তরে নির্বাচনী প্রচারণা! মিথ্যা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে সংবাদ সম্মেলন ক্ষমতাসীন দলের পদ-পদবী ব্যবহার করে হোটেল ব্যবসার আড়ালে বাদলের মাদক,জুয়া ও রমরমা দেহ ব্যবসা বিশ্বনাথে অবশেষে অস্ত্র ও সহযোগী’সহ পুলিশের খাঁচার বন্দি কুখ্যাত ডাকাত আজির টংগী’তে অবস্থিত ‘জাবান হোটেল’ যেনো অশ্লীল নৃত্য প্রদর্শনী ও মদ সেবনের নিরাপদ আড্ডাখানা বরখাস্তের পরও স্বপদে বহাল বিতর্কিত সেই অধ্যক্ষ প্রতিষেধকের অভাবে সেলিম মাদবরের মৃত্যু মিরপুরে মানব পাচার ও দেহ ব্যবসা চক্রের মূল হোতা মারুফের খুটির জোর কোথায়? হোটেল ক্লিনার থেকে কোটিপতি মারুফ !
সাংবাদিক মাহবুব আলম লাভলুর বিরুদ্ধে ডিজিটাল আইনে মামলা

সাংবাদিক মাহবুব আলম লাভলুর বিরুদ্ধে ডিজিটাল আইনে মামলা

স্টাফ রিপোর্টারঃ

রেলওয়ের দূর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করার জেরে যুগান্তরের সাংবাদিক মাহবুব আলমের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছে সাবেক এক যুবলীগ নেতা । আজ বুধবার (২৯ মার্চ) সাইবার ট্রাইব্যুনাল চট্টগ্রামে মামলাটি করেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক উপ–অর্থবিষয়ক সম্পাদক হেলাল আকবর চৌধুরী ওরফে বাবর।

মাহবুব আলম যুগান্তরের ঢাকা অফিসের বিশেষ প্রতিনিধি। তিনি ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোশিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

২০১৩ সালের জুনে চট্টগ্রাম নগরে সিআরবি এলাকায় রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সদর দপ্তরের কোটি টাকার দরপত্র নিয়ে সংঘর্ষে জোড়া খুনের মামলার আসামি হেলাল। মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন।

সাইবার ট্রাইব্যুনাল চট্টগ্রামের সরকারি কৌঁসুলি মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘ যুগান্তরের সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলাটি তদন্তের জন্য আদালত পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট, চট্টগ্রামকে নির্দেশ দিয়েছেন।’

আদালত সূত্র জানায়, মামলার অভিযোগে বলা হয়, ১৩ মার্চ যুগান্তরে সিআরবি নিয়ে প্রকাশিত সংবাদে হেলাল আকবর চৌধুরীকে জড়ানো হয়। পরদিন অভিযুক্ত সাংবাদিক তাঁর ফেসবুকে প্রতিবেদনটি শেয়ার করেন। প্রতিবেদনটিতে বাদীকে দখলবাজ, টেন্ডারবাজ, চাঁদাবাজ এবং সন্ত্রাসীদের গডফাদার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে বাদীর মানহানি করায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।

জানতে চাইলে মাহবুব আলম  বলেন, ‘ যুগান্তরে প্রকাশিত প্রতিবেদনের সপক্ষে যাবতীয় তথ্যপ্রমাণ রয়েছে। দীর্ঘদিন শাহ আলম সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি রেলওয়ে। সেই সিন্ডিকেটের মদদদাতা বাবর। ক্যাসিনোকান্ডের সময় দুবাই পালিয়ে গেলও পুনরায় দেশে ফিরে রেলওয়ের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করছেন তিন। তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রকাশিত প্রতিবেদনে হেলাল আকবরের বক্তব্যও ছাপানো হয়েছে। পরে তিনি আইনগত নোটিশ দিলেও সেটিরও জবাব দেওয়া হয়েছে।’

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »