1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
চৌহালীতে এলজিইডি'র অধিনে RERMP-৩ প্রকল্পে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ সিও আঃ রশিদের বিরুদ্ধে - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ৪:০২ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
সুপ্রিম কোর্টের রায় উপেক্ষা করে কালবে চেয়ারম্যান পদে আগস্টিন পিউরিফিকেশন! জাফলং ট্যুরিস্ট পুলিশ কেবলই মুগ্ধতা ছড়ায় বাংলাদেশ সিভিল রাইটস্ সোসাইটির পানি ও স্যালাইন বিতরণ বিপ্লব, রশিদ, মুসা এবং হাসান কিভাবে ভেজাল ও নিম্নমানের ঔষধের উৎপাদন ও বাজারজাত অব্যাহত রেখেছে? গাইবান্ধা সদরে হত্যার উদ্দেশ্যে যুবককে ছুড়িকাঘাত,গৃহবধুর শ্লীলতাহানি আগামী শুক্রবার প্রতিভা প্রকাশ লেখক সম্মিলন রাজধানীর মিরপুরে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার আজ পহেলা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের নতুন সভাপতি মুক্তাদির, সম্পাদক জাওহার নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণে তিন কর্মকর্তা
চৌহালীতে এলজিইডি’র অধিনে RERMP-৩ প্রকল্পে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ সিও আঃ রশিদের বিরুদ্ধে

চৌহালীতে এলজিইডি’র অধিনে RERMP-৩ প্রকল্পে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ সিও আঃ রশিদের বিরুদ্ধে

চৌহালী প্রতিনিধিঃ

পল্লী কর্মসংস্থান ও সড়ক রক্ষনাবেক্ষেন কর্মসুচি-৩ এর আওতায় সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার খাষকাউলিয়া ইউনিয়নের পাকা সড়ক রক্ষনাবেক্ষেনের জন্য ১০ জন মহিলা কর্মী নিয়োগ প্রাপ্ত হন এলজিইডি অধীনে। উপজেলার খাষকাউলিয়া ইউনিয়নের পাকা সড়ক রক্ষনাবেক্ষেনের জন্য ১০ জন নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মী প্রতিদিন বিভিন্ন সড়কে রক্ষনাবেক্ষেনের কাজ করার কথা থাকলেও বাস্তবে তা ভিন্ন।

জানা যায়, ২০২০ সালে ৪ বছরের জন্য তারা নিয়োগ প্রাপ্ত হন। মোছাঃ মাজদা খাতুন, মোছাঃ সবুরা খাতুন, মোছাঃ আমেনা খাতুন, মোছাঃ জয়নব খাতুন ও মোছাঃ কুলসুম খাতুন খাতা কলমে ও নামে মাত্রই এরা কিন্তু সরোজিনে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। চৌহালী উপজেলা এলজিইডি অফিসের সিও আঃ রশিদ ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে নিয়োগ প্রাপ্ত ৫জনকে বাদ দিয়ে নিজের ইচ্ছামত বদলী অন্য ৫ জনকে দিয়ে দীর্ঘ দিন যাবত কাজ চালাচ্ছে। এর আগেও একই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়ে মুজিবনগর উপজেলা থেকে বিভাগীয় মামলা খেয়ে চৌহালী উপজেলায় তাকে বদলি করে দেওয়া হয়।

খাষকাউলিয়া টিমের অফিসিয়াল সভাপতি মোছাঃ মাদেজা খাতুন, তিনি নামেই মাত্র নিয়োগ পান তার বেতন ভাতা ভোগ করছেন মোছাঃ শাহানাজ খাতুন নামে আরেকজন। এমনকি স্বাক্ষর জাল করে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনও করেন তিনি। শুধু তাই নয় খাষকাউলিয়া ইউনিয়নের নিয়োগ প্রাপ্তদের মধ্যে মোছাঃ সবুরা খাতুন এর পরিবর্তন মোছাঃ জানু খাতুন, মোছাঃ আমেনা খাতুন এর পরিবর্তে সূর্য বানু, মোছাঃ জয়নাব এর পরিবর্তে মোছাঃ খোদেজা খাতুন এবং মোছাঃ কুলছুম এর পরিবর্তে মোছাঃ শহিতন খাতুন বদলি কাজ করছেন, যা সরেজমিনে প্রমাণ পাওয়া যায়।

এই ১০ জন নারী কর্মীর বেতন ভাতা হয় সভাপতি ও সেক্রেটারির স্বাক্ষরে । কিন্তু সভাপতির হয়ে দীর্ঘদিন যাবত স্বাক্ষর করেন মাজেদার পরিবর্তে বদলিকৃত নারী সাহানাজ খাতুন। যাহা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। বিষয়টি সিও আঃ রশিদ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের হুমকি দিয়ে বলেন, আপনারা যে যা পারেন করতে থাকেন আমি কোন পরোয়া করি না আমি আমার ইচ্ছামতই কাজ চালাবো। আর আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে সব কিছুই জানেন।

ইউপি চেয়ারম্যান আবু সাঈদ বিদ্যুৎ বলেন, বদলি কাজ করার বিধান রয়েছে তবে সর্বোচ্চ তিন দিন করতে পারবে কিন্তু সিও আঃ রশিদ দীর্ঘদিন যাবত বদলি কাজ কি ভাবে করাচ্ছে তা আমার জানা নেই।

উপজেলা প্রকাশলী সিরাজুল ইসলাম বলেন, বদলির ব্যাপারটা আমি আপনাদের কাছ থেকেই জানতে পারলাম, কি ভাবে সিও আঃ রশিদ দীর্ঘদিন যাবত ৫ জন নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মী বাদ দিয়ে অন্য কর্মী দিয়ে কাজ করাচ্ছেন কোন আইনে করাচ্ছেন সেটা আমার জানা নেই। তবে আমি এর সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আইনত ব্যবস্থা নিবো।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »