1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
যাত্রাবাড়ীতে সাংবাদিকের ওপর হামলা - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

১৯শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । দুপুর ১২:১৭ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
ফিতা কাটা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ জবি ছাত্রী হলের মেডিকেল কার্যক্রম ফিলিস্তিনের ইসরাইলের গণহত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ সিভিল রাইটস্ সোসাইটি মানববন্ধন অবৈধপথে শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক: রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির পরিচালকের বিরুদ্ধে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ: তদন্ত কমিটি গঠন! সরকারী দপ্তরে নির্বাচনী প্রচারণা! মিথ্যা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে সংবাদ সম্মেলন ক্ষমতাসীন দলের পদ-পদবী ব্যবহার করে হোটেল ব্যবসার আড়ালে বাদলের মাদক,জুয়া ও রমরমা দেহ ব্যবসা বিশ্বনাথে অবশেষে অস্ত্র ও সহযোগী’সহ পুলিশের খাঁচার বন্দি কুখ্যাত ডাকাত আজির টংগী’তে অবস্থিত ‘জাবান হোটেল’ যেনো অশ্লীল নৃত্য প্রদর্শনী ও মদ সেবনের নিরাপদ আড্ডাখানা বরখাস্তের পরও স্বপদে বহাল বিতর্কিত সেই অধ্যক্ষ প্রতিষেধকের অভাবে সেলিম মাদবরের মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে সাংবাদিকের ওপর হামলা

যাত্রাবাড়ীতে সাংবাদিকের ওপর হামলা

স্টাফ রিপোর্টার:

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে একটি কারখানায় অনলাইন সংবাদ মাধ্যম জাগো নিউজের নিজস্ব প্রতিবেদক ইসমাইল হোসাইন রাসেলের ওপর হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার যাত্রাবাড়ীর দনিয়া কলেজের পাশে অন্নেশন  ফ্যাক্টরি এ হামলা হয়।

পরে রাসেলকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়।

স্থানীয়রা জানান, রাসেলের বোনের স্বামী রেজাউল এ ফ্যাক্টরির একজন কর্মচারি। সোমবার দুপুরে কারখানায় রেজাউলকে নির্যাতন করা হয়। বিষয়টি জানার পর রাসেল ও তার মামাতো ভাই নাহিন সেখানে গেলে কারখানার ব্যবস্থাপক রেজাউল তাদের গালিগালাজ করে বের করে দেন।

পরে তারা যাত্রাবাড়ী থানায় যোগাযোগ করলে পুলিশ উপপরিদর্শক (এসআই) রফিক তাদের জানান, তিনি ঘটনাস্থলে আসছেন। তবে দীর্ঘ সময় পরেও পুলিশ না আসলে রাসেল তার মামা দৈনিক স্বাধীন সংবাদ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক আনোয়ার হোসেন আকাশকে বিষয়টি জানান।

পরে আনোয়ার হোসেনসহ তারা আবারও কারখানাটিতে গেলে তাদের ওপর শতাধিক সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ করেন তারা। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, তাদের ব্যাপক মারধর করা হয়েছে। এ ঘটনায় রাসেল, তার মামা আকাশ এবং মামাত ভাই নাহিন আহত হন।

হামলার কিছুক্ষণ পর যাত্রাবাড়ী থানার এসআই রফিক ঘটনাস্থলে আসলে সাংবাদিকরা বারবার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেন। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, পুলিশ তাদের কোনো সহযোগীতা না করে বিষয়টি মিমাংসার জন্য চাপ দেন।

পরে বাধ্য হয়ে কারখানার একদল সন্ত্রাসী ও  কর্মকর্তা–কর্মচারিদের কথা মতো একটি স্ট্যাম্পে বিষয়টি সমাধান হয়ে গেছে বলে জোর করে  সই করান। এ সময় এসআই রফিক ৪ জন মাত্র পুলিশ সদস্য নিয়ে সেখানে উপস্থিত ছিলেন বলে জানান ভুক্তভোগীরা।
এ বিষয়ে এসআই রফিক বলেন আমরা মাত্র ৪ জন পুলিশ সদস্য আর কারখানায় হাজার শ্রমিক তাদের সাথে আমরা পেরে উঠার কথা নয় সে কারনে ২ পক্ষের কথাই তারা নিজেরাই সমাদান করে নেয় সে কারনে আমাদের কার্যত কোন কিছুই করার ছিলো না।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »