বুড়িচংয়ে কাকদী নদীর পাড় কেটে বেহাল দশার সৃষ্টি

মারুফ হোসেন:

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার বাকশীমুল ইউনিয়নের পূর্ব খোদাইধুলী কাকদী নদীর পাড় কেটে বেহাল দশা সৃষ্টি করেছে একদল দুর্বৃত্ত। স্হানীয়দের মতে অল্প কিছু দিন পূর্বে নদীটির খনন করা হয়েছিল।। কিন্তু এখন পাড় কেটে সাবাড় করছে একটি মহল।স্হানীয়দের মতে এটিই একমাত্র নদী যা এলাকার কৃষকদের জন্য পানি নিষ্কাশনের জন্য উপযোগী। পালটি রাজাপুর, গদানগর, পূর্ব খোদাইধুলী কৃষকদের পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থার জন্য কাকদী নদীটি পুনরায় খনন করা হয়েছিল।কিন্তু সম্প্রতি পূর্ব খোদাই ধুলীর আবুল হোসেন পিতা বাদশা মিয়া, জসীম উদ্দিন পিতা আবদুল মালেক,বিল্লাল হোসেন বশারত আলী, সিরাজুল ইসলাম পিতা সরাফত আলী সহ আরও কতিপয় লোকজন মিলে কাকদী নদীর পাড় কেটে বেহাল দশা সৃষ্টি করছে। গ্রামবাসীরা বাধা দিলেও তাতে কোনো রকম ব্যবস্থা সাড়া মিলছে না।এই নিয়ে মাটি কাটা লোকজনদের সাথে কথা বললে তারা বলেন গত বন্যয় আমাদের বাড়ির আশে পাশে সব মাটি ধুয়ে পানির সাথে চলে গেছে। আমরা মাটি পাই না। তাই পাড়ের অতিরিক্ত মাটি যা আমাদের জমির উপর আছে এগুল আমরা কেটে এনেছি। আর আমাদের বাড়িতে বড় বড় গর্ত তৈরী হয়েছে। এগুলো ভরাট করছি।

এই নিয়ে বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাহিদা আক্তার বলেন এই বিষয়টি আমরা অবগত নই এবং কেউ অবগত করেও নাই। এখন জানলাম, বিষয়টি আমি দেখছি। প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সেনাবাহিনীর ভুয়া ক্যাপ্টেন ও আইনজীবী আটক

স্টাফ রিপোর্টার: 

নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীতে অভিযান চালিয়ে আকরাম হোসেন (৩৮) নামে সেনাবাহিনীর এক ভুয়া ক্যাপ্টেনকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। এসময় তার সহযোগী অ্যাডভোকেট জলিল হোসেনকেও (৩৯) আটক করা হয়।

বুধবার রাতে নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতরা ভূয়া ক্যাপ্টেন আকরাম হোসেন জেলার সুবর্ণচর উপজেলার পশ্চিম চরজুবিলী গ্রামের শামসুল হকের ছেলে। জলিল হোসেন সদর উপজেলার চুল্লাডগি গ্রামের মো. দেলোয়ার হোসেনের ছেলে।

সেনাবাহিনী জানায়, ১৬ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির ক্যাপ্টেন নাবিল রহমানের নেতৃত্বে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এসময় ভুয়া ক্যাপ্টেন আকরাম হোসেন ও তার সহযোগী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জলিল হোসেনকে আটক করা হয়।

অভিযোগ রয়েছে, ভুয়া ক্যাপ্টেন আকরাম ও অ্যাডভোকেট জলিল নোয়াখালীর বিভিন্ন এলাকার মানুষের থেকে মামলা মীমাংসার কথা বলে টাকা আদায় করে আসছিলেন।

সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আটককৃতদের থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে কারাগারে পাঠানো হবে।’

 

সবা:স:জু- ৪১১/২৪

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম