তিতুমীরের শিক্ষার্থীরা বাঁশ দিয়ে আটকে দিলো গুলশান-মহাখালীর রাস্তা

অনলাইন ডেস্ক: সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে টানা আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা।

আজ সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) তারা রেলপথ ও মহাসড়কে সর্বাত্মক অবরোধ এবং কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন।

ঘোষিত কর্মসূচি বাস্তবায়নে সকাল থেকে কলেজের প্রধান ফটকে জড়ো হন শিক্ষার্থীরা। দুপুর ১২টার দিকে তারা জানান, উপস্থিতি বাড়লে সড়ক, মহাসড়ক ও রেলপথ অবরোধ করবেন।

এদিকে দুপুর পৌনে ১টার দিকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বেড়েছে। এসময় তারা গুলশান থেকে মহাখালী ও মহাখালী থেকে গুলশান যাওয়ার সড়কে বাঁশ ফেলে অবরোধ শুরু করেছেন। এতে রাস্তার দুই লেনে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। তীব্র যানজটে পড়েছেন যাত্রীরা।

শিক্ষার্থীরা বলছেন, আপাতত তারা বাঁশ ফেলে গুলশান-মহাখালী সড়ক বন্ধ রাখছেন। শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি আরেকটু বাড়লে তারা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে আমতলী মোড়ে গিয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করবেন। তাছাড়া গুলশান-১ গোলচত্বর ও মহাখালী রেলক্রসিংয়েও অবরোধ করা হবে।

 

 

আগামীকাল ‘কানামাছি শিশুসাহিত্য উৎসব’

স্টাফ রিপোর্টারঃ

ছোটদের পত্রিকা কানামাছি’র ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আগামীকাল ২৮ জুলাই ২০২৩, শুক্রবার, বিকেল ৪টায়, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র মিলনায়তনে শিশুসাহিত্য উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। কবি ও লেখকদের এ মিলনমেলায় সেমিনার, শিশুসাহিত্য পুরস্কার ও ছড়া-কবিতা পাঠের আয়োজন করা হয়েছে।
খ্যাতিমান শিশুসাহিত্যিক আমীরুল ইসলাম-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক জাতিসত্তার কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি, কবি ড. মুহাম্মদ সামাদ, বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক শিশুসাহিত্যিক আনজীর লিটন, শিশুসাহিত্যিক আখতার হুসেন, আসলাম সানী, সুজন বড়ুয়া, রহীম শাহ, আহমেদ জসিম, রমজান মাহমুদ কথাসাহিত্যিক রফিকুর রশীদ, কবি ও গবেষক মজিদ মাহমুদ ও কানামাছি’র সম্পাদক মঈন মুরসালিন।
শিশুসাহিত্য উৎসব উপলক্ষে কানামাছি শিশুসাহিত্য পুরস্কার ২০২৩ ঘোষণা করা হয়েছে। পাঁচ কৃতিমান লেখক এ বছর কানামাছি শিশুসাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন। উৎসবে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন- খ্যাতিমান শিশুসাহিত্যিক আখতার হুসেন এবং তরুণ শাখায় পুরস্কার পাচ্ছেন- শামীম হাসনাইন ও নজরুল ইসলাম শান্তু (ছড়া-কবিতায়), মাহবুবা ফারুক (গল্পে) এবং হালিম নজরুল (গদ্যে)।
উৎসব উপলক্ষে সারাদেশ থেকে যে সকল কবি ও শিশুসাহিত্যিকবৃন্দ অংশ নিচ্ছেন, তারা হলেন- মানজুর মুহাম্মদ, স. ম. শামসুল আলম, অরুণ কুমার বিশ্বাস, নজরুল ইসলাম নঈম, ইমরান পরশ, নাফে নজরুল, ইফতেখার শিবলী, তাহমিনা শিল্পী, গোলাম নবী পান্না, রুবেল হাবিব, মানিক চক্রবর্তী, আহমাদ স্বাধীন, তাহমীদ আবরার, জিয়াউল হাসান, পলি রহমান, শ্যামলী কর্মকার, আনোয়ারুল আজিম শামীম, সোহাগ পারভেজ, আকাশমনি, মো. জাহিদুল ইসলাম, শাহানারা স্বপ্না, সিরাজ উদ্দিন শিরুল, মিশকাত রাসেল, জাকির হোসেন কামাল, মোস্তাফিজুল হক, ফারজানা ইয়াসমিন, ঊষাতন চাকমা, এস এম শাহাবউদ্দিন, জেসমিন বন্যা, রুখশানা টিনা, শাকিলা পারভিন, রতন আলী, জানে আলম, দেলওয়ার বিন রশিদ, সুপদ বিশ্বাস, এম. আর. মনজু, সুপান্থ মিজান, হামিদা আনজুমান, তারানা নাজনীন, নুসরাত রীপা, সি এম শাহীন, ইউনুস আহমেদ, খায়রুননেসা রিমি, ফজলুল হক মিলন, নাদিরা খানম, সুলতানা ইসলাম ছন্দা, চন্দ্রশিলা ছন্দা, সাগর আহমেদ, নকীব মাহমুদ, রুখসানা বিলকিস, আহমদ মহিউদ্দিন শিবলী, সিরাজিয়া পারভেজ, প্রিন্স মাহমুদ, বিটন বড়–য়া, কানিজ ফাতেমা, রাশিদুল হাসান বাচ্চু, নাজিম উদ্দীন, বিপুল হালদার, তাহমিনা বেগম, মহসিন মানসুর, স্বপন আহসান, সামসাদ ফেরদৌসী, ফিরোজা সামাদ, ডরিন আহম্মেদ, তাহমিনা নিশা, সালমা সুলতানা, আর্শিনা ফেরদৌস, রাবেয়া রুবি, কিবরিয়া লিপন, নাজনীন শুভ্র, কৃষ্ণকলি মুনা, ফারজানা কবির ঈশিতা, কুসুম তাহেরা, সুলেখা আক্তার, লুৎফর চৌধুরী, সাফিয়া খন্দকার রেখা, জোবায়ের হোসাইন, নুর মোহাম্মদ সিরাজী, হুসাইন দিলাওয়ার গোলাম কুদ্দুস চঞ্চল, সোয়াইব ভূঁইয়া, রশীদ নিউটন, নাজমা আক্তার, আবুল কাশেম প্রমুখ।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম