মধ্যরাতে সীমান্তে বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া

স্টাফ রিপোর্টার: এবার গভীর রাতে লালমনিরহাটের দহগ্রাম সীমান্তের শূন্যরেখার কাছে কাঁটাতারের বেড়া ও লোহার খুঁটি বসিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দহগ্রামের কলোনিপাড়া সীমান্ত এলাকায় শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) গভীর রাতে বিএসএফ ভারতীয় নাগরিকদের দিয়ে শূন্যরেখার তিন থেকে পাঁচ গজের মধ্যে কাঁটাতারের বেড়া ও লোহার খুঁটি স্থাপন শুরু করে।

শনিবার (১ মার্চ) সকাল পর্যন্ত প্রায় ৫০০ গজ এলাকায় কাঁটাতারের বেড়া ও লোহার খুঁটি স্থাপন করে তারা। পরে খবর পেয়ে বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে অবস্থান নিলে কাজ বন্ধ করে দেয় বিএসএফ।

এ ঘটনা নিয়ে হয় পতাকা বৈঠক। বৈঠকে বিজিবির পক্ষে পানবাড়ী কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার আইয়ুব আলী অপরদিকে বিএসএফের ভোটবাড়ী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার জালম সিং নিজ বাহিনীর প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন।

রংপুর ৫১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সেলিম আলদীন জানান, বিএসএফ জানিয়েছে যে তাদের জেলা প্রশাসনের সহায়তায় সীমান্তে বেড়া নির্মাণ শুরু করেছিল ভারতীয় গ্রামবাসী। কিন্তু দুই বাহিনীর মধ্যে এর আগে অনুষ্ঠিত উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে সীমান্তে আপাতত কোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ না করার বিষয়টি তাদের স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়।

এর আগে গত ৬ জানুয়ারি চাঁপাইনবাবগঞ্জে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে মৃত পাতিয়া নদীর উন্মুক্ত স্থানে কাঁটাতারের বেড়া তৈরি করে বিএসএফ। পরে গ্রামবাসী ও বিজিবির বাধার মুখে পিছু হটে বিএসএফ।

এতে বিজিবির পক্ষ থেকে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের কড়া প্রতিবাদ জানানো হয়।

সন্ত্রাসী মজিবুরের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ট উত্তর ষোলপাড়া গ্রামের সাধারণ মানুষ

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি॥
নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁ উপজেলার দখল বাজ সন্ত্রাসী ভূমি দুস্যু সোনারগাঁও পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের উত্তর ষোলপাড়া গ্রামের মুজিবুর গং। ভুক্তভোগী এমনি একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন সোনারগাঁ থানায় শফিকুল ইসলাম নামে একজন। অভিযোগ থেকে জানা যায় দালাল চক্রের প্রধান মুজিবর ভুক্তভোগীর পাশের বাড়ির জাহাঙ্গীর ও রেহেনা নামক অসহায় গরীব লোকের বাড়ির উপর দিয়ে জোড় করে বিদ্যুৎ তের সঞ্চালনের তার নিতে যায়।বাড়ী ওয়ালা একটু অন্য দিক দিয়ে তার নেয়ার জন্য বলায় তাদেরকে হেনাস্তা করেন।তাদের ডাক চিৎকারে আশেপাশে লোকজন ছোটে আসেন। সন্ত্রাসী মুজিবকে দেখে ভয়ে কেউ এগিয়ে আসেনি।

অভিযোগ কারী শফিকুল ইসলাম তাদের বাঁচাতে এগিয়ে গেলে তাকে মুজিবর লোহার শাফাল নিয়ে তেরে আসেন প্রাণে মারার জন্য কোন রকম ঐ সময় বেঁচে যান। উপস্থিত লোকজনের সমুখে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করেন এবং পড়ে দেখে নেয়ার হুমকি প্রদান করেন নারী কেলেংকারী মুজিবর গং।
বর্তমানে ভুক্তভোগীরা সন্ত্রাসী দের ভয়ে আতংকে জীবন যাপন করেছেন।

সোনারগাঁ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হাফিজুর রহমান বলেন অভিযোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তদন্ত (ওসি) এস এম শফিকুল বলেন তদন্তের জন্য পুলিশ পাঠানো হয়েছে তদন্ত অনুযায়ী পরবর্তী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত জানা যায় গতকাল সোমবার তদন্তে যায় পুলিশ। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায় ভূমি দুস্যু মুজিবর।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম