শেখ হাসিনা দেশকে বিভাজিত করে রেখেছিল: নাহিদ

ডেস্ক রিপোর্ট:

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, মুক্তিযোদ্ধা বনাম রাজাকার—এর মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা দেশকে বিভাজিত করে রেখেছিলেন। মুজিববাদী আদর্শ গত ৫০ বছর দেশকে বিভাজিত করে রেখেছিল। ২৪’র গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এই বিভাজনকে তোয়াক্কা না করে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে গিয়েছিলাম। সাধারণ মানুষের গণপ্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন।

আমরা সর্বজনের অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গণতান্ত্রিক নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। যে বাংলাদেশ হবে শ্রমিকের বাংলাদেশ, কৃষকের বাংলাদেশ, মধ্যবিত্তের বাংলাদেশ, আমজনতার বাংলাদেশ।

মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) বিকেল ৪টার দিকে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রার’ ১৫তম দিনে ভোলা প্রেসক্লাব চত্বরে এক পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জিএম কাদেরের সাংগঠনিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

জিএম কাদেরের সাংগঠনিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

ডেস্ক রিপোর্ট:

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের এবং দলটির যুগ্ম দফতর সম্পাদক মাহমুদ আলমের সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনার ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রত্যাহার করেছেন আদালত। বুধবার (১৩ আগস্ট) জিএম কাদেরের আইনজীবী মনোয়ার হোসেন আলম এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, মামলার বাদী জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ গত ২ আগস্ট মামলাটি প্রত্যাহার করে নেওয়ার আবেদন করেন। পরে ১১ আগস্ট মামলাটি ঢাকার যুগ্ম জেলা জজ আদালতে বদলি হয়। পরের দিন বিচারক রুবায়েত ফেরদৌস মামলাটি প্রত্যাহারের আবেদন মঞ্জুর করেন। একইসঙ্গে জিএম কাদের ও মাহমুদ আলমের দলীয় কার্যক্রমে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রত্যাহার করা হয়। এর ফলে জিএম কাদেরের সাংগঠনিক কার্যক্রমে আর কোনও বাধা নেই।

এর আগে প্রথম যুগ্ম জেলা জজ আদালতের বিচারক মো. নুরুল ইসলামের গত ৩০ জুলাই জিএম কাদের ও মাহমুদ আলমের সাংগঠনিক কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেন। একই সঙ্গে জাতীয় পার্টির কো চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদসহ ১০ জনের প্রাথমিক পদসহ সাংগঠনিক পদ ফিরিয়ে দেওয়া হয়। মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত যাদের পদ ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় তারা হলেন জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু, জাতীয় পার্টির দফতর সম্পাদক-২ এম এ রাজ্জাক খান, প্রেসিডিয়াম সদস্য সোলায়মান আলম শেঠ (চট্টগ্রাম), প্রেসিডিয়াম সদস্য নাজমা আকতার (ফেনী), প্রেসিডিয়াম সদস্য মো. জহিরুল ইসলাম জহির (টাঙ্গাইল), প্রেসিডিয়াম সদস্য মোস্তফা আল মাহমুদ (জামালপুর), প্রেসিডিয়াম সদস্য জসীম উদ্দিন (নেত্রকোনা) এবং প্রেসিডিয়াম সদস্য আরিফুর রহমান খান (গাজীপুর)। অব্যাহতি প্রাপ্তদের ১০ জনের পক্ষে জাতীয় পার্টির কো চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ১০ জুলাই এই আদালতে মোকাদ্দমা দায়ের করেন।

মোকাদ্দমার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৯ সালের ১৮ জুলাই পার্টির মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থিভাবে জিএম কাদেরকে পার্টির চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন। ওই বছরের ২৮ ডিসেম্বর জিএম কাদের পার্টির সম্মেলন ও কাউন্সিল করে অবৈধভাবে নতুন গঠনতন্ত্র অনুমোদন করেন। সর্বশেষ ২০২৫ সালের ২৮ জুন প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পদ থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্যসহ সাত জনকে, পরে আরও তিন জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয় এবং জাতীয়পার্টির নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকেও তাদের নাম মুছে ফেলা হয়।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
বিমান বন্দরের সামনে এখোনো উৎসুক জনতার ভীড় নেভেনি আগুন বাড়িভাড়া ৫০০ টাকা বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন জারি শিক্ষকদের সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড মামলার পথেই হাঁটছে বকশীগঞ্জের সাংবাদিক নাদিম হত্যা মামলা রাজউকের ইমারত পরিদর্শক মনিরুজ্জামান ৭ বছরেই শত কোটি টাকার মালিক শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল বন্ধ নতুন ইতিহাস গড়লেন দীপিকা পাড়ুকোন বাংলাদেশকে রাজস্ব ও আর্থিক খাত সংস্কার অব্যাহত রাখতে হবে ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬১৯ ৩০ কোটি বছর আগে মহাকাশ থেকে ছুটে এসেছিল একটি বিশাল পাথর কুমিল্লায় হত্যার পর নারীর লাশ বেডশিট দিয়ে মুড়িয়ে খাটের নিচে রেখে গেল দুর্বৃত্তরা