এনসিপির পদযাত্রা নিয়ে ফেসবুকে সারজিসের স্ট্যাটাস

ডেস্ক রিপোর্ট:

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রা নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।

বুধবার (১৬ জুলাই) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে তিনি এই স্ট্যাটাস দেন।

সারজিস আলম লিখেছেন, যে ১৬ জুলাইয়ে হাসিনার নির্দেশে যৌক্তিক কোটা সংস্কার আন্দোলনকে শেষ করে দিতে ৬ জন বীর সহযোদ্ধাকে প্রথম হত্যা করা হয়, ১ বছর পরে ঠিক সেদিনই আমরা ‘জুলাই পদযাত্রা’ নিয়ে গোপালগঞ্জে যাচ্ছি।

তিনি আরও লিখেছেন, এই মুহূর্তে আমরা গোপালগঞ্জ জেলায় প্রবেশ করেছি। কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা আসছি গোপালগঞ্জ শহরের পৌর পার্কে।

স্বৈরাচারের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না জানিয়ে এই এনসিপি নেতা লিখেছেন, লাখো শহীদের রক্তে কেনা, দেশটা কারও বাপের না। বিপ্লব চলমান, লড়াই হবে শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত।

সবশেষে তিনি লিখেছেন, ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

১৯১টি নিউজ পোর্টাল বন্ধে চিঠি দেওয়া হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্কঃ

অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে দেশবিরোধী সংবাদ প্রচারের অভিযোগ পেলে তা বন্ধের পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। ১৯১টি অনলাইন নিউজ পোর্টালের লিংক বন্ধে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলেও তিনি জানান।

সোমবার (৩০ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সদস্য মুজিবুল হকের এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী এ কথা জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।

হাছান মাহমুদ বলেন, বর্তমানে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় হতে অনলাইন নিউজ পোর্টাল ১৬২টি, দৈনিক পত্রিকার অনলাইন পোর্টাল ১৬৯টি এবং টিভি চ্যানেলের অনলাইন পোর্টাল ১৫টিসহ ৩৪৬টি অনলাইন পত্রিকা নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে।

দেশবিরোধী সংবাদ প্রচার বন্ধে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ায় এমন কার্যক্রম পরিচালনাকারী ও সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের ভিত্তিতে ১৯১টি অনলাইন নিউজ পোর্টালের ডোমেইন বরাদ্দ বাতিলকরণসহ লিংক বন্ধ করার জন্য ইতোমধ্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা রুবিনা আক্তারের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী জানান, বর্তমানে রাজধানী ঢাকা হতে প্রকাশিত দৈনিক, সাপ্তাহিক ও মাসিক পত্রিকার সংখ্যা এক হাজার ১৪১টি। এর মধ্যে দৈনিক পত্রিকা ৫০৯টি, সাপ্তাহিক ৩৪৫টি এবং মাসিক পত্রিকা ২৮৭টি।

চট্টগ্রাম-৪ আসনের সংসদ সদস্য দিদারুল আলমের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সরকারি ইলেকট্রনিক গণমাধ্যম হিসাবে বাংলাদেশ টেলিভিশনে মানহীন অনুষ্ঠান প্রচারের সুযোগ নেই। রাষ্ট্রীয় নীতিমালা অনুসরণ করে বিটিভি দেশীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করে সংগীতানুষ্ঠান, তথ্যচিত্র, নাটক, বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানসহ নানাবিধ অনুষ্ঠান নির্মাণ ও প্রচার করছে।

হাছান মাহমুদ বলেন, বর্তমানে দেশে রাষ্ট্রীয় মালিকানায় ৪টি টিভি চ্যানেল এবং ৩৪টি বেসরকারি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল তাদের কার্যক্রম চালিয়া যাচ্ছে। সরকারের জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা-২০১৪ অনুযায়ী টিভি চ্যানেলগুলো সম্প্রচার করছে। জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালায় অপসংস্কৃতি রোধে স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে।

সূত্রঃ বাংলা ট্রিবিউন
ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম