চট্রগ্রাম জেলা পরিষদের অবৈধ দখলে কুমিরা-গুপ্তছড়া নৌ-ঘাটঃ মাসে ৩০ লাখ টাকা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত বিআইডব্লিউটিএ!

 

রোস্তম মল্লিক:
চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ ও সীতাকুন্ড নৌ রুটে থাকা কুমিরা -গুপ্তছড়া ঘাটটি ২ বছর ধরে অবৈধ দখলে রেখে পরিচালনা করে প্রতি মাসে ৩০ লক্ষ টাকা আয় করছে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ। যাত্রী পারাপার ঘাটটি পরিচালনা নিয়ে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ–পরিবহণ কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের মধ্যে ২০১৪ সালের ২ ডিসেম্বর ৬ বছরের জন্য সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছিল।
মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ গত ২০২০ সালের ৩ মার্চ গেজেট আদেশের মাধ্যমে ‘মিরসরাই – রাসমণি নদী বন্দর’ ও তার সীমানা নির্ধারণপূর্বক এক আদেশ জারি করেন। বাংলাদেশ সরকারের নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের টি এ শাখা এই আদেশনামা তামিলের জন্য প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। উল্লেখিত প্রজ্ঞাপনটি একটা এসআরও (ঝঞঅঞটঞঙজণ জটখঊঝ অঘউ ঙজউঊজঝ)। উক্ত প্রজ্ঞাপনে মিরসরাই রাসমনি নদী বন্দরের তফশীল হলো নিম্নরুপ: (ক) উত্তর সীমানা: ফেনী জেলার সোনাগাজী থানাধীন থাকনোয়াজ খামচি মৌজার মহুরী নদী তীর অতিক্রমকারী অক্ষাংশ –উ-২২ক্ক ৪৫’ ৩০.। (খ) দক্ষিণ সীমানা: চট্টগ্রাম জেলার থানাধীন দক্ষিণ কাট্রলী মৌজায় রাসমনি ঘাট পর্যন্ত আড়াআড়িভাবে সন্দ্বীপ চ্যানেল অতিক্রমকারী অক্ষাংশ –উ-২২ক্ক ২১’ ০৭.৫০”। এবং (ঘ) ভূ–ভাগের সীমানা: বন্দর সীমানার আওতায় তীরে ভরাটকাল এর সময় বন্দর সর্বোচ্চ পানি সমতল ভূ–ভাগের দিকে ৫০ (পঞ্চাশ) গজ পর্যন্ত।
২০১৩ সালে গুপ্তছড়া কুমিরা ঘাটের ইজারা নিয়ে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ–পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। জটিলতা নিরসনে ২০১৪ সালের ৯ মার্চ তৎকালীন নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানের উদ্যোগে স্থানীয় দুই সাংসদ চট্টগ্রাম -–৩ (সন্দ্বীপ) ও চট্টগ্রাম–-৪ (সীতাকুন্ড), বিআইডব্লিউটিএ ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০১৪ সালের ২ রা ডিসেম্বর চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড ও সন্দ্বীপ উপজেলার গুপ্তছড়া– -কুমিরা যাত্রী পারাপার ঘাট পরিচালনা নিয়ে বাংলাদেশ বিআইডব্লিউটিএ ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সাথে ৬ বছরের সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
২০২০ সালের পয়লা মার্চ ফেনী জেলার সোনাগাজী থানা সংলগ্ন চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই থেকে ডাবল মুরিং থানা পর্যন্ত পুরো এলাকাকে নৌ–বন্দর ঘোষণা করে সরকার। পাশাপাশি বিআইডব্লিউটিএ-কে নৌ–ঘাটগুলো পরিচালনার দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে। তাই আইন অনুযায়ী নৌ ঘাটটি পরিচালনা করবে বিআইডব্লিউটিএ। অপরদিকে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদও তাদের পরিচালনা কার্যক্রম বন্ধ রাখেনি। উল্টো এ নৌ ঘাটের ইজারাদাতা হিসেবে মালিকানা ধরে রাখতে ঢাকায় মন্ত্রণালয়ে তদবির করা অব্যাহত রাখে। বিষয়টি সমাধানে দলীয় প্রভাব খাটানোর মাধ্যমে কয়েক দফা আন্ত:মন্ত্রণালয় বৈঠকে বসার অভিযোগও রয়েছে।
এদিকে সমঝোতা চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় এবং সরকার নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় সকল ঘাট রক্ষণাবেক্ষণ ও ইজারা প্রদানে ক্ষমতা দেয়ায় সমঝোতা স্মারক নবায়ন করতে অনাগ্রহ পোষণ করে বিআইডব্লিউটিএ। এরপর ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর বিআইডব্লিউটিএ-র চট্টগ্রাম কার্যালয় সমঝোতা স্মারক নবায়ন না করতে অনুরোধ করেছিল চট্টগ্রাম জেলা পরিষদকে। কিন্তু কেউ কথা রাখেনি, এমনকি চট্টগ্রাম জেলা পরিষদও।
এই ঘাটটি সন্দ্বীপের প্রধানতম নৌ রুট হওয়ায় নিজেদের কর্তৃত্ব ছাড়তে রাজি হয়নি চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ। এই ঘাটের মাধ্যমে সরকারি রাজস্ব বাবদ আয় ছাড়াও বিভিন্নভাবে আয়ের সুযোগ রয়েছে। ফলে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ ইজারা মূল্য প্রাপ্তির মাধ্যমে ইজারাদার প্রতিষ্ঠান যাত্রী ও মালামাল পরিবহনে অস্বাভাবিক ভাগা আদায় করে চলেছে। তাই সম্প্রতি যাত্রী ও মালামাল পারাপার ভাড়া বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে লুটেরা ইজারাদার ও মুৎসুদ্ধি ইজারা গ্রহিতা, যা গেজেট আদেশের সুস্পষ্ট বরখেলাপ।
ইতোমধ্যে বিআইডব্লিউটিএ রাষ্ট্রপতির গেজেট প্রজ্ঞাপনের কারণে মিরসরাই –-রাসমণি নদী বন্দরের চলাচলের জন্য নৌ পথে চারটি বয়া স্থাপন করেছিল, যা কিছুদিনের মধ্যে বিকল করে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। তাছাড়াও গুপ্তছড়া ও কুমিরার জেটিতে লাইটিং, ড্রেজিং ও যাত্রীদের বসার সু–ব্যবস্থা নিশ্চিত করার উদ্যোগ নিয়েছিল। ভাড়া সাধ্যের মধ্যে রাখার জন্য বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ–পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) যাত্রী স্টিমার সার্ভিস চালু করে যা স্থানীয় সিন্ডিকেটের শিকার।
২০২০ সালের পয়লা মার্চ ফেনী জেলার সোনাগাজী মৌজায় মুহুরী প্রজেক্ট সংলগ্ন নদী তীরবর্তী অংশ থেকে চট্টগ্রামের ডাবলমুরিং থানাধীন দক্ষিণ কাট্টলী মৌজায় রাসমনি ঘাট পর্যন্ত আড়াআড়ি ভাবে মীরসরাই –রাসমনি নদীবন্দর ঘোষণা করে সরকার, যা গেজেট নোটিফিকেশন হয়েছে ওই মাসের গত ৩ তারিখে। একই দিন সরকার বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ–পরিবহন কর্তৃপক্ষকে (বিআইডব্লিওটিএ) এই নদী বন্দরের সংরক্ষক নিযুক্ত করে। ফলে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সাথে কোনো চুক্তি নবায়ন করা হয়নি। তাই এই নদী বন্দরের পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকে। বিধি অনুযায়ী চট্রগ্রাম জেলা পরিষদ ইজারাদার থাকতে পারে না।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ- পরিবহন কর্তৃপক্ষের নৌ- নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগ কর্তৃক ধার্যকৃত দেশের বিভিন্ন নৌ-পথের যাত্রী ভাড়া আদায়ের একটি তালিকা আছে। সে অনুপাতে গুপ্তছড়া-কুমিরা ১৭ কি.মি. নৌ- পথের পারাপার ও যাতায়াতের জন্য ভাড়া হওয়ার কথা টাকা ২৯ টাকা। কিন্তু সরকারি হিসেবের ২৯ টাকার জায়গায় ২৫০ টাকা আদায় করা হচ্ছে, অর্থাৎ ৮ দশমিক ৬২গুণ বেশি।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, সরকারি গেজেট অনুযায়ী বিআইডব্লিউটিএর মালিকানাধীন এই নদী বন্দর ঘাটটি বিগত ২ বছর যাবৎ চট্রগ্রাম জেলা পরিষদ কোন ক্ষমতাবলে অবৈধ দখলে রেখেছে। কি ভাবে তারা প্রতি বছর ইজারা দিয়ে ৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় করছে? কেন বিআইডব্লিউটিএ এই ঘাটটি আইনী পদক্ষেপের মাধ্যমে অবৈধ দখলমুক্ত করতে পারছে না ?
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুস সালামকে ফোন করা হলে তিনি তা রিসিভ করেননি। তবে জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাব্বির ইকবাল বলেন, ‘ঘাটের মালিকানা নিয়ে বিআইডব্লিউটিএর সঙ্গে আমাদের সমঝোতা চুক্তি আছে। এখন এটি কীভাবে পরিচালিত হবে তা মন্ত্রণালয়ই ঠিক করবে। এই ঘাটে আমাদের প্রচুর বিনিয়োগ আছে।

বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ বলছে, সন্দ্বীপের প্রধানতম নৌরুট হওয়ায় এই ঘাটের মাধ্যমে সরকারি রাজস্ব বাবদ আয় ছাড়াও বিভিন্নভাবে আয়ের সুযোগ থাকায় জেলা পরিষদ এই ঘাটটি থেকে নিজেদের কর্তৃত্ব ছাড়তে রাজি নয়। এ কারণে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ ইজারা মূল্য প্রদানের কারণে ইজারাদার প্রতিষ্ঠান যাত্রী ও মালপত্র পরিবহনে অস্বাভাবিক ভাড়া আদায় করছে। এদিকে মালিকানা পাওয়ার আশায় বিআইডব্লিউটিএ ইতোমধ্যে নৌপথে ৪টি বয়া স্থাপন করা হয়েছে।

ঘাটের মালিকানা নিয়ে সরকারি দুই সংস্থা এভাবে কাড়াকাড়িতে লিপ্ত হলেও তাদের ওপর নাখোশ স্থানীয় বাসিন্দারা। বেসরকারি একটি কলেজের প্রভাষক ফছিউল আলম বলেন, জেলা পরিষদ প্রতিদিন লাখ টাকা ইজারা নেওয়া ছাড়া কিছুই করেনি। নিরাপদ কোনো নৌযান দিতে পারেনি তারা। ওঠানামার দুর্ভোগও দূর করতে পারেনি তারা। অথচ প্রতিদিন যাতায়াত করা চার-পাঁচ হাজার মানুষের পকেট থেকে রাজস্বের নামে লাখ টাকা নিয়ে যাচ্ছে তারা।

এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যানের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরী বলে মনে করছেন সন্দ্বীপ ও সীতাকুন্ডবাসী ।

পালিয়ে থাকা অপরাধীদের বাংলাদেশে হস্তান্তরের দাবিতে হিউম্যানরাইট এ্যালায়েন্স লন্ডনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত

লন্ডন প্রতিনিধি:

বিভিন্ন দেশে পালিয়ে থাকা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তরের দাবীতে হিউম্যানরাইট এ্যালায়েন্স এর উদ্যোগে বুধবার (৩০ আগষ্ট) পূর্ব লন্ডনের আলতাব আলী পার্কে এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সমাবেশে বক্তৃতা কালে যুক্তরাজ আওয়ামী লীগ সভাপতি সুলতান মাহমুদ শরিফ বলেন, বিএনপি ও জামায়াত শিবিরের পলাতক ভাড়াটিয়া লোক নিয়ে ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় ও বৃটিশ
পার্লামেন্ট গিয়েছে। সেখানে মিথ্যা কথা বলেছে এবং বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার চেষ্টা করেছে, তাদের সে প্রচেষ্টা ব্যর্থ হবে।

হিউম্যানরাইট এ্যলায়েন্স আয়োজিত সবাবেশে সভাপতিত্ব করেন মানবাধিকার কর্মী আব্দূল আহাদ চৌধুরী ও জামাল খানের সঞ্চালনায় অনুষ্টিত সমাবেশে বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক-রাজনৈতিক ও মানবাধিকার সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। উক্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন বাংলাদেশের চিহ্নিত মানবতাবিরোধী অপরাধী ও তাদের দোসররা বিদেশের মাটিতে বসে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানোর জন্য গড়ে ওঠা নিরাপদ বাংলাদেশ চাই নামক সংগঠনের কয়েক শত নেতা কর্মীরা বিএনপির মার্চ ফর ডেমোক্রেসিত ও আন্তর্জাতিক গুম খুন দিবস অংশ গ্রহণ করে। এসময় সংগঠনের সভাপতি মুসলিম খানের নেতৃত্বে ব্যানার সহকারে জামাতের আমীর ডাঃ শফিকুর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করে।
বক্তারা বলেন,৭১এর মানবতা বিরোধী অপরাধী চৌধুরী মইনুদ্দিন এবং ২১শে আগষ্টের গ্রেনেড হামলা মামলার পলাতক আসামী তারেক রহমানকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করতে ব্রিটিশ সরকারের প্রতি আবেদন জানান। এই দুই পলাতক আসামীরা বিএনপি ও জামাত শিবিরের শীর্ষ নেতা। তাদের মদদপুষ্ট কিছু নেতা কর্মী আছে যাদের দিয়ে ফেইসবুক সহ বিভিন্ন মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। এদের তালিকা তৈরি করে বার বার বাংলাদেশ সরকারের কাছে পাঠিয়েছি।

আজ হিউম্যানরাইট এ্যলায়েন্স এর মাধ্যমে আবারও লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশন বরাবর তালিকা তৈরি করে পাঠানো হবে। এরা হলেন বিএনপির সভাপতি মালেক, লন্ডন জামাতের আমীর মোল্লা, কয়সর, মুসলিম খান, মীর্জা এনামুল হক, আলী হোসাইন, মো:আমিনুর রহমান, এবাদুর রহমান, মো: আসয়াদুল হক,
শামীমুল হক, মো: শরিফ আহমদ মের্শেদ, মো: ওয়াহিদুজ্জামান, ইউসুফ আল আজাদ,শাহীন আহমেদ, মো: নিপা বেগম, শেখ আবুল ফাত্তাহ, মীর্জা সাইফুল, কাওচার আহমদ চৌধুরী, মীর্জা মহি উদ্দিন, সুমেনা বেগম, মিফতা উদদীন সহ শতা দিক নেতা কর্মী।
এসময় আর বক্তব্য রাখেন যুদ্ধাপরাধ বিচার মঞ্চের প্রেসিডেন্ট সাংবাদিক মতিয়ার চৌধুরী, স্যাকুলার মুভমেন্টের প্রেসিডেন্ট কাউন্সিলার পুষ্পিতা গুপ্তা, মানবাধিকার আইনজীবি ব্যারিস্টার মনিরুল ইসলাম মঞ্জু, ব্যারিষ্টার এনামুল হক, একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মুল কমিটির সেক্রেটারী স্মৃতি আজাদ, সাংবাদিক উর্মি মাজহার, সাংবাদিক জোবায়ের আহমদ, বাংলাদেশ হিউম্যান রাইট কমিশন যুক্তরাজ্য শাখার সেক্রেটারী তারাউল ইসলাম, গৌররবের ৭১ এর সেক্রেটারী মিন্টু দে, কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব জালাল উদ্দিন, মারুফ চৌধুরী, নইমুদ্দিন রিয়াজ, সৈয়দ ছুরুক আলী ,ফখরুল ইসলাম মধু, সেলিম খান, হোসনে আরা মতিন, নাজমা হোসাইন, হামিদা ইদ্রিস, শাহিনা আক্তার, খালেদা কোরেশী প্রমুখ।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
বিমান বন্দরের সামনে এখোনো উৎসুক জনতার ভীড় নেভেনি আগুন বাড়িভাড়া ৫০০ টাকা বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন জারি শিক্ষকদের সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড মামলার পথেই হাঁটছে বকশীগঞ্জের সাংবাদিক নাদিম হত্যা মামলা রাজউকের ইমারত পরিদর্শক মনিরুজ্জামান ৭ বছরেই শত কোটি টাকার মালিক শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল বন্ধ নতুন ইতিহাস গড়লেন দীপিকা পাড়ুকোন বাংলাদেশকে রাজস্ব ও আর্থিক খাত সংস্কার অব্যাহত রাখতে হবে ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬১৯ ৩০ কোটি বছর আগে মহাকাশ থেকে ছুটে এসেছিল একটি বিশাল পাথর কুমিল্লায় হত্যার পর নারীর লাশ বেডশিট দিয়ে মুড়িয়ে খাটের নিচে রেখে গেল দুর্বৃত্তরা