৪ঠা মার্চ পদযাত্রা সফল করতে ছাত্রদল ঢাকা মহানগর উওরের সমন্বয়ক টিম গঠিত

 

রকি পাটওয়ারীঃ
দশ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে বিএনপি কতৃক আয়োজিত ৪ঠা মার্চ থানায়,থানায় পদযাত্রা সফল করার লক্ষ্যে ছাএদল ঢাকা মহানগর উওরের সভাপতি মেহেদী হাসান রুয়েল ও সাধারণ সম্পাদক রাসেল বাবুর নেতৃত্বে সমন্বয়ক টিম গঠিত।
টিম-(ক)
০১।মোঃরাজিব আহমেদ,সিনিয়র সহ সভাপতি ছাএদল ঢাকা মহানগর উওর,দায়িত্ব প্রাপ্ত থানা,খিলক্ষেত থানা,উওরা পর্ব থানা,উওরা পশ্চিম থানা,তুরাগ থানা।
০২।মোঃরবি ভূইয়া,যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ঢাকা মহানগর উওর ছাএদল,দায়িত্ব প্রাপ্ত থানা বিমানবন্দর থানা,উওরখানা থানা,দক্ষিনখান থানা।
টিম -(খ)
০৩।মোঃমনিরুজ্জামান মনির,সিনিয়র যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ঢাকা মহানগর উওর ছাএদল।দায়িত্ব প্রাপ্ত থানা,তেজগাঁও থানা,শেরেবাংলা নগর থানা,তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা।
টিম -(গ)
০৪।সালাউদ্দিন আহম্মেদ,সহ-সভাপতি ছাত্রদল ঢাকা মহানগর উওর,দায়িত্ব প্রাপ্ত থানা,গুলশান থানা,বনানী থানা,ক্যান্টনমেন্ট থানা ও ভাষানটেক থানা।
টিম-(ঘ)
০৫।সাগর আহমেদ বাবু,সাংগঠনিক সম্পাদক ঢাকা মহানগর উওর ছাএদল।দায়িত্ব প্রাপ্ত থানা,বাড্ডা থানা,ভাটারা থানা,রামপুরা থানা,হাতিরঝিল থানা।

সেনা প্রধানের প্রসংশা করলেন সারজিস আলম

সেনা প্রধানের প্রসংশা করলেন সারজিস আলম

ডেস্ক রিপোর্টঃ ত বছরের গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসা, আর্থিক সহযোগিত ও পুনর্বাসনের জন্য সেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামানের প্রশংসা করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।

সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ জামান যতবার জুলাই আহতদের দেখতে গেছেন তা সব উপদেষ্টার চেয়েও বেশি বলে মন্তব্য করেছেন সারজিস।

রোববার (২৭ জুলাই) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা বলেন এই এনসিপি নেতা।

ফেসবুক পোস্টে ‘কয়েকটা আনপপুলার তথ্যের’ কথা উল্লেখ করে সারজিস আলম বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে আজকে পর্যন্ত কিছু ব্যতিক্রম বাদে প্রত্যেক শনিবার সেনাপ্রধান সিএমএইচে গিয়েছেন সেখানে ভর্তি থাকা জুলাই আহতদেরকে দেখতে। যেটা সকল উপদেষ্টাদের মোট ভিজিট কম্বাইন্ড করলে তার চেয়ে বেশি হবে।

সবচেয়ে সিরিয়াস আহতদের কোয়ালিটিফুল ট্রিটমেন্ট নিশ্চিত করা এবং চিকিৎসা বাবদ ব্যক্তি প্রতি সবচেয়ে বেশি ব্যয় হয়েছে ঢাকা সিএমএইচে।’

সারজিস লেখেন, আহত এবং শহীদ পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা ও পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পর প্রতিষ্ঠান হিসেবে সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং সেনাপ্রধান।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম