বায়োফার্মা পেলো ইনস্টিটিউশনাল অ্যাপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড”

মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে সেরা শিল্প ওষুধ প্রতিষ্ঠান হিসেবে বায়োফার্মা পরিবার পেয়েছে প্রথম পুরস্কার “ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি এন্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড” এবং “ইনস্টিটিউশনাল অ্যাপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড”।

উক্ত অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তিতে বায়োফার্মা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. লকিয়ত উল্যা-কে অভিবাদন জানিয়েছেন পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ।

ছবিতে উপস্থিত বায়োগ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান ডা. শাহাবুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. আনোয়ারুল আজিম, সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর. ডা. এন. এ. কামরুল আহসান, বায়োপ্রপার্টিজের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডা. আলী আশরাফ খান, ডিরেক্টর ডা. ফজলুর রহমান মজুমদার, ডিরেক্টর ডা. জহির উদ্দিন মাহমুদ, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ডা. তৌহিদ আল বেরুনি।

কোভিড নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন জার্মান গবেষকরা

স্বাস্থ্য ডেস্ক: 

সংক্রমণের পর বছরের পর বছর ধরে মানুষের মস্তিষ্কের খুলি ও মেনিনজেস বা মস্তিষ্ক আবরণকারী পর্দায় স্থায়ী হতে পারে কোভিড ভাইরাস। এটি মস্তিষ্কে দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলতে পারে। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ৫ থেকে ১০ বছরে সুস্থ মস্তিষ্কের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। জার্মান গবেষকদের নতুন গবেষণায় এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে।

জার্মানির বৃহত্তম বৈজ্ঞানিক সংস্থা হেলমহোল্টজ মিউনিখ ও মিউনিখ শহরে অবস্থিত পাবলিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় লুডভিগ-ম্যাক্সিমিলিয়ানস-ইউনিভার্সিট্যাটের (এলএমইউ) গবেষকরা জানিয়েছেন, SARS-CoV-2 স্পাইক প্রোটিন মানুষের মস্তিষ্কের প্রতিরক্ষামূলক স্তর মেনিনজেস ও মাথার খুলির অস্থিমজ্জায় সংক্রমণের ৪ বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এই স্পাইক প্রোটিনগুলো প্রভাবিত ব্যক্তিদের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ সৃষ্টি করে এবং নিউরোডিজেনারেটিভ রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

 

হেলমহোল্টজ মিউনিখের ইনস্টিটিউট ফর ইন্টেলিজেন্ট বায়োটেকনোলজিসের পরিচালক অধ্যাপক আলি এরতুর্ক জানিয়েছেন, দীর্ঘমেয়াদী স্নায়বিক প্রভাবগুলোর মধ্যে রয়েছে মস্তিষ্কের বার্ধক্য ত্বরান্বিত হওয়া। যার ফলে প্রভাবিত ব্যক্তিদের মধ্যে ৫ থেকে ১০ বছরে সুস্থ মস্তিষ্কের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়াও গবেষণায় দীর্ঘ কোভিডের স্নায়বিক লক্ষণগুলোও উঠে এসেছে। যেমন দীর্ঘ কোভিডের প্রভাবে মাথাব্যথা, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটা এবং ‘মস্তিষ্কের কুয়াশা’ বা জ্ঞানের দুর্বলতা থাকতে পারে।

 

নতুন এই গবেষণায় SARS-CoV-2 স্পাইক প্রোটিন কীভাবে মস্তিষ্ককে প্রভাবিত করে তা বুঝতে গবেষকরা একটি অভিনব এআইচালিত ইমেজিং কৌশল তৈরি করেন। যার মাধ্যমে ভাইরাল প্রোটিনের একটি ত্রি-মাত্রিক ভিজ্যুয়ালাইজেশন সরবরাহ করা সম্ভব হয়। কোভিড-১৯ রোগী ও ইঁদুরের টিস্যু নমুনায় স্পাইক প্রোটিনের আগে শনাক্ত করা যায় না এমন তথ্যগুলো খুঁজে পেতে এই অভিনব এআইচালিত ইমেজিং কৌশল ব্যবহার করেন গবেষকরা।

 

সবা:স:জু- ১৯৯/২৪

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম