স্টাফ রিপোর্টার:
কেঁচো খুঁড়তেই রীতিমত সাপ বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। বিচি দিলীপের কত যে কীর্তি তার যেনো ইয়ত্তা নেই। লুটেরা লুটেরাদের মধ্যে পীড়িতির কমতি নেই। এস আলমের ভাই লাবুর মাধ্যমে দিলীপ ৪০০ কোটি টাকা লোন নিয়ে হজম করলেও টু শব্দটি পর্যন্ত উঠেনি। ডায়মন্ড বাবু ওই টাকার মধ্যে গুলশানে আকাশ টাওয়ারে ১২০ কোটি টাকায় ৭টি ফ্লোর আর ৭০ কোটি টাকায় শান্তা টাওয়ারে ২টি ফ্লোর কিনেছে।
রাতারাতি এতো যে শত শত কোটি টাকার লেনদেন হচ্ছে সেসবের উৎস খুঁজে দেখার যেন কেউ নেই। দুদক, এনবিআর, আয়কর গোয়েন্দা বিভাগ থেকে শুরু করে সরকারের রং বেরঙের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছে কোনো খবর নেই? আমাদের মত ছাপোষা সাংবাদিকরা যদি এসব তথ্য পেয়ে যাই তাহলে সরকারি সংস্থাগুলো থাকে কোথায়??
দিলীপ ভারতে পান্না ডায়মন্ড নামে ৫ টি শোরুম কিভাবে করল? টাকা পাঠালো কিভাবে? অস্ট্রেলিয়ায় শোরুম করল কিভাবে? বাংলাদেশ ফাইনেশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট কী করছে? দুদক কী করছে? দুদক এসব খতিয়ে দেখা ছাড়াই আগেভাগে কিভাবে তার অনুসন্ধান নথিভুক্ত করল? ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর ওয়েব সাইটে সব তথ্য দেয়া আছে। কিন্তু দুদক ও বিএফআইইউ পায় না কেন?
সম্পাদক ও প্রকাশক: মোহাম্মদ মাসুদ || বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ২১/১ নয়াপল্টন, ঢাকা-১০০০ || মোবাইল : ০১৫১১৯৬৩২৯৪,০১৬১১৯৬৩২৯৪ || ই- মেইল: dailysobujbangladesh@gmail.com || ওয়েব : www.dailysobujbangladesh.com
Copyright © 2025 দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ. All rights reserved.