ডিজি+ডিসিওর দুর্নীতি সমবায় অধিদপ্তর….

স্টাফ রিপোর্টার:

আইনউদ্দিন হায়দার ও ফয়জুন্নেসা ওয়াকফ এস্টেট বাউনিয়া প্রজাকল্যান বহুমুখী সমবায় সমিতি লিঃ রেজিঃ নং-৩৮১/২০০১ইং এর ভূমি সদস্য+ফরমে সদস্য, উক্ত সমিতি ২০০১ ইং সনে দপ্তর থেকে রেজিঃ পাই সাবেক সভাপতি কবির ও কবিরের স্ত্রী ফাতেমা বেগম গং পুরো সমিতিটাকে একটি প্রতারনার আয়নাঘরে পরিনত করে, সাধারন খেটে খাওয়া মানুষদেরকে যা প্রায় ৬০০ থেকে ৭০০ মত ভূমি সদস্য, তারা এতটাই চতুর প্রকৃতির মানুষ সমিতির ফরমে ভূমি সদস্য বানিয়ে মাসিক চাঁদা আদায়, ভূমি উন্নয়ন ফি এবং কোন কোন সদস্যের চাপ বেশি হলে তাদেরকে জমি রেজিষ্ট্রেশন প্রদান করে ভূমি বুঝিয়ে দেয়া যা শুভঙ্করের ফাঁকি, ইতিপূর্বে ২৫ (পঁচিশ) থেকে ৩০ (কোটি) টাকা ফাতেমা বেগম গং রা আত্মসাৎ করে যার জন্য একাধিক জিডি করেছে ভুক্তভোগী সাধারন ভূমি সদস্যগন, এবং এই সকল সদস্যদেরকে এ জি এম করে সমিতির সাধানর সদস্য অন্তর্ভুক্তি করেনি তারা ও সমবায়ের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে,আমি বহুবার এই প্রতারনার প্রতিবাদ করেছি এবং সংবাদ সম্মেলন করেছি,অধিদপ্তরে বহু বার গিয়েছি। বর্তমানে ছাত্র ও জনতার সরকার, ন্যায় প্রতিষ্ঠার শপথ নিয়ে তারা আজ ক্ষমতায় এসেছেন, গত ১০/০৬/২০২৪ইং অরিখে সমিতিকে অবসায়নে ন্যাস্তো করা হয়,অতঃপর গত ১১/০৮/২০২৪ ইং অবসায়ন প্রত্যাহার করা হয় কার স্বার্থে ?আমাদেরকে আস্বস্থ করা হয় আলোচনার ভিত্তিতে সকলকে সাদারন সদস্যে অন্তর্ভুক্ত করা হবে,অবসায়ন প্রত্যাহার নথিতে আরো উল্লেখযোগ্য একাধিক পক্ষ বিদ্যমান রয়েছে সেখানে এক পক্ষের (দুর্নীতিগ্রস্থ পক্ষ) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অবসায়ন প্রত্যাহার করা হয় যা সহজেই অনুধাবন যোগ্য দুর্নীতির সহায়ক কারা ? এরপরও
এডহক কমিটি গঠিত হয়েছে গত ০৩/০৯/২০২৪ ইং তারিখে অবসায়ন প্রত্যাহার করে। কার নির্দেশে কাদের স্বার্থে এই শত শত ভূমি সদস্যেদের কে পাশ কাটিয়ে এই প্রহসন করা হচ্ছে, এটা চরম অন্যায় ১টি দুর্নীতিগ্রস্ত পক্ষকে আবারো দুর্নীতি করতে সহায়তা প্রদানকারী কে বা কারা ? এই এডহক কমিটি বাতিল করতে হবে। অন্যথায় শত শত ভূমি সদস্য ও তাদের পরিবার সমাবেশ, মানব বন্ধন ও সর্বপরি প্রধান উপদেষ্টা বরাবর জানাতে বাধ্য হব, সমবায় দপ্তরে এনেহ দুর্নীতি প্রশ্রয় দেওয়া বর্তমান সময়ে কাম্য নয়,ফাতেমা বেগম গং দের অনেক দুর্নীতির প্রমান,একাধিক জিডির কপি, দলিল রেজিঃ কপি সহ সকল অপকর্মের দালিলিক প্রমানাধি আমাদের কাছে বিদ্যমান।
বিগত ১৬ বছরের দুর্নীতির ফিরিস্তি লেখা দূরহো বিষয়: সকল দুর্নীতির প্রমানাদি আমাদের কাছে বিদ্যমান, জাতির এই নতুন সূচনালগ্নে সমবায় দপ্তরের বর্তমান ডি.সি.ও এবং ডিজির যোগসাজকে এই ফাতেমা বেগম গং দেরকে পুনরায় দুর্নীতি করার সহয়তায় মক্ত যা সাধারন জনগন মেনে নিবে না বিধায় অতি শীঘ্রই এডহক কমিটি বাতিল করতে হবে।

অবশেষে গ্রেপ্তার পুলিশের গাড়ি থেকে ছিনিয়ে নেওয়া সেই আ.লীগ নেতা

স্টাফ রিপোর্টার: জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে পুলিশের ওপর হামলা করে ছিনিয়ে নেওয়া পাবনার সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল ওহাবকে অবশেষে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

এছাড়া সেই ঘটনার জেরে বিভিন্ন সময়ে ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে সুজানগর উপজেলার ভায়না ইউনিয়নের মথুরাপুর এলাকার গাজনার বিলে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।

আব্দুল ওহাব সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাবেক চেয়ারম্যান এবং সাবেক পৌর মেয়র। তিনি গত জুলাই-আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দায়ের করা একাধিক মামলার পলাতক আসামি ছিলেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা।

ওসি বলেন, আব্দুল ওহাব গাজনার বিলে একটি বাড়িতে লুকিয়ে ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সকাল ৭টার দিকে অভিযান চালিয়ে ওহাবসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে এই ঘটনায় ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

তবে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পুলিশের কাছ থেকে ছিনতাইয়ের পর নিজ নেতাকর্মীদের মামলা-হামলা থেকে বাঁচাতে আব্দুল ওহাব নিজ থেকে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে। এরপর পুলিশের সঙ্গে কথা অনুযায়ী গাজনার বিল এলাকায় ফজর নামাজের পর আত্মসমর্পণ করলে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে।

এর আগে শনিবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে আব্দুল ওহাবের নিজ এলাকা সুজানগর পৌর এলাকার মথুরাপুর হাইস্কুলের সামনে আব্দুল ওহাবকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সঙ্গে সঙ্গে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে পুলিশের গাড়ি ওপর হামলা করে গাড়ি থেকে আব্দুল ওহাবকে ছিনিয়ে নেয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।

এঘটনায় পুলিশের ৮ জন সদস্য আহত হয়েছিলেন। ঘটনার পরদিন ৬৪ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ২ থেকে ৩শ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয় এবং অভিযান চালিয়ে ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর জামায়াত-বিএনপির নেতাকর্মীরা পৃথক বিক্ষোভ মিছিল করে থানার ওসির অপসারণে তিন দিনের আল্টিমেটাম দেয়।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম